‘কোয়াড ভ্যাকসিন পার্টনারশীপে’ ভারত-আমেরিকা
ব্লিঙ্কেন বলেন, এই করোনা মহামারির ইতি টানতে আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। যুক্তরাষ্ট্র-ভারত যৌথভাবে এ লক্ষ্যে কাজ করে যাবে। এক্ষেত্রে কোয়াড ভ্যাকসিন পার্টনারশীপ বড় ভূমিকা পালন করবে। আমার বিশ্বাস ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র এই করোনা মহামারি দূর করতে নেতৃত্ব দেবে।
কোয়াড ভ্যাকসিন পার্টনারশীপ প্রসঙ্গে ব্লিঙ্কেন বলেন, কোয়াড কোনো সামরিক জোট নয়। এর মূল উদ্দেশ্য পারস্পরিক বোঝাপড়ার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক আইন মেনে আঞ্চলিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা। একই সঙ্গে প্রত্যেকটি পক্ষের স্থিতিশীল উন্নয়নের জন্য কাজ করা।
বৈঠক শেষে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আজকে আমরা করোনা টিকার আরো বিস্তৃত উৎপাদন নিয়ে আলোচনা করেছি। যাতে করে বিশ্বের সবার কাছে টিকা সরবরাহ করা সম্ভব হয়।