এটি হাতে পড়লে লাভের চেয়ে ক্ষতি বেশি
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
খেয়াল করে দেখবেন বেশিরভাগই আংটি করে জেম স্টান পরে থাকেন। কারণ এমন ধরণা আছে যে জেম স্টোন হাতের আঙুলে লেগে থাকলে বেশি উপকার পাওয়া যায়। কিন্তু এই ধরণা কতটা সত্যি, তা নিয়ে অনেকের মনেই সন্দেহ উঠতে শুরু করেছে। কারণ একদল বিশেষজ্ঞের মতে হাতে নয়, বরং লকেট হিসেবে জেম স্টোন পরলে বেশি উপকার পাওয়া যায়। কেন? এই প্রশ্নেরই উত্তর খোঁজার চেষ্টা করে হবে এই প্রবন্ধে। প্রসঙ্গত, যে যে কারণে লকেট হিসেবে জেম স্টোন পরার পরামর্শ দেওয়া হয়ে থাকে, সেগুলি হল…
ভেঙে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে: একথা কি জানা আছে বন্ধু, জেম স্টোনে আঁচড় লেগে গেলে বা ক্ষয়ে গেলে কিন্তু তার ক্ষমতা কমতে শুরু করে। ফলে কোনও সুফলই পাওয়া যায় না। তাই তো হাতে এমন স্টোন পরতে মানা করা হয়। কারণ গলায় থাকলে স্টানের ক্ষতি হওয়ার কোনও আশঙ্কাই থাকে না। ফলে দীর্ঘদিন স্টোনের সুফল মিলতে থাকে। আর এমনটা হলে জীবন পথে চলতে চলতে নানাবিধ বাঁধার সম্মুখিন হওয়ার আশঙ্কাও একেবারে কমে যায়।
অপবিত্র হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা কমে: এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে জেম স্টোন হাতে থাকলে খাবার এবং অন্যান্য নোংড়া জিনিসের সংস্পর্শে বার বার আসতে থাকে পাথরটি। ফলে সেটি আর পবিত্র থাকে না। আর এমনটা হলে জেম স্টোনের ক্ষমতা কমতে শুরু করে। ফলে যে কারণে পাথরটি পরেছেন, তা আর বাস্তবায়িত হয় না। ফলে টাকাটা কিন্তু একেবারে জলে চলে যায়। এবার বুঝেছন তো জেম স্টোন কেন লকেট হিসেবে পরার পরামর্শ দেওয়া হয়ে থাকে।
পাথরের ক্ষমতা কমে যায়: খেয়াল করে দেখবেন আঙুলে থাকা জেম স্টোন কোনও না কোনও সময় ইউরিনের সংস্পর্শে এসেই যায়। আর এমনটা হলে স্টোনের ক্ষমতা কমতে সময় লাগে না। ফলে সেটি কেবল জুয়েলারি হিসেবেই থেকে যায়, স্টোনের কারণে আর কোনও উপকারই পাওয়া যায় না! তাই ভুলেও হাতের আঙুলে জেম স্টোন পরবেন না যেন! পরিবর্তে লকেট হিসেবে গলায় পরবেন। দেখবেন বেশি উপকার পাবেন।
একসঙ্গে একাধিক স্টোন পরা যায়: অনেক সময় কোনও সমস্যা কাটাতে একসঙ্গে একের অধিক স্টোন পরার প্রয়োজন পরে। যা অনেক সময় এক আঙুলে পরা সম্ভব হয় না। ফলে উপকার মিলতে সময় লেগে যায়। কিন্তু যদি লকেট হিসেবে পরেন, তাহলে কিন্তু এক সঙ্গে যতগুলি ইচ্ছা স্টোন পরা কিন্তু সম্ভব। আর এমনটা করলে শুধু দ্রুত ফল মেলে না, সেই সঙ্গে একটি স্টোনের সঙ্গে আরেকটি স্টোন ঘষে গিয়ে তা খারাপ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা যায় কমে।
জেম স্টোনের ক্ষমতা বাড়ে: লকেট হিসেবে পাথরটা পরলে সারাক্ষণ তা ত্বকের সংস্পর্শে থাকে। শুধু তাই নয়, স্নান করার সময় স্টোন থেকে জল চুঁইয়ে সারা শরীরে ছড়িয়ে পরে। ফলে মনের মতো ফল পাওয়া যায়। সেই সঙ্গে স্টোনের ক্ষমতাও বাড়তে থাকে। আর যত এমনটা হতে থাকে, তত শরীর এবং মন চাঙ্গা হয়ে ওঠে, সেই সঙ্গে সুখ-শান্তির ঘড়া খালি হয়ে যাওয়ার আশঙ্কাও হ্রাস পায়।
লোকের কু-দৃষ্টি কম পরে: এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে আঙুলে আংটি হিসেবে স্টোন পরলে বারে বারে নানা লোকের নজর পরতে থাকে স্টোনের উপর। কেউ কেউ তো বক্র দৃষ্টিতেও তাকায়, যার প্রভাবে স্টোনের ক্ষমতা কমে যেতে সময় লাগে না। তাই তো জেম স্টোন, লকেট হিসেবে পরার পরামর্শ দেওয়া হয়ে থাকে। কারণ এমনটা করলে তা জামা-কাপড়ের নিচে থাকে। ফলে লোকের কু-নজর পরার আশঙ্কা যায় কমে।
ভেঙে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে: একথা কি জানা আছে বন্ধু, জেম স্টোনে আঁচড় লেগে গেলে বা ক্ষয়ে গেলে কিন্তু তার ক্ষমতা কমতে শুরু করে। ফলে কোনও সুফলই পাওয়া যায় না। তাই তো হাতে এমন স্টোন পরতে মানা করা হয়। কারণ গলায় থাকলে স্টানের ক্ষতি হওয়ার কোনও আশঙ্কাই থাকে না। ফলে দীর্ঘদিন স্টোনের সুফল মিলতে থাকে। আর এমনটা হলে জীবন পথে চলতে চলতে নানাবিধ বাঁধার সম্মুখিন হওয়ার আশঙ্কাও একেবারে কমে যায়।
অপবিত্র হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা কমে: এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে জেম স্টোন হাতে থাকলে খাবার এবং অন্যান্য নোংড়া জিনিসের সংস্পর্শে বার বার আসতে থাকে পাথরটি। ফলে সেটি আর পবিত্র থাকে না। আর এমনটা হলে জেম স্টোনের ক্ষমতা কমতে শুরু করে। ফলে যে কারণে পাথরটি পরেছেন, তা আর বাস্তবায়িত হয় না। ফলে টাকাটা কিন্তু একেবারে জলে চলে যায়। এবার বুঝেছন তো জেম স্টোন কেন লকেট হিসেবে পরার পরামর্শ দেওয়া হয়ে থাকে।
পাথরের ক্ষমতা কমে যায়: খেয়াল করে দেখবেন আঙুলে থাকা জেম স্টোন কোনও না কোনও সময় ইউরিনের সংস্পর্শে এসেই যায়। আর এমনটা হলে স্টোনের ক্ষমতা কমতে সময় লাগে না। ফলে সেটি কেবল জুয়েলারি হিসেবেই থেকে যায়, স্টোনের কারণে আর কোনও উপকারই পাওয়া যায় না! তাই ভুলেও হাতের আঙুলে জেম স্টোন পরবেন না যেন! পরিবর্তে লকেট হিসেবে গলায় পরবেন। দেখবেন বেশি উপকার পাবেন।
একসঙ্গে একাধিক স্টোন পরা যায়: অনেক সময় কোনও সমস্যা কাটাতে একসঙ্গে একের অধিক স্টোন পরার প্রয়োজন পরে। যা অনেক সময় এক আঙুলে পরা সম্ভব হয় না। ফলে উপকার মিলতে সময় লেগে যায়। কিন্তু যদি লকেট হিসেবে পরেন, তাহলে কিন্তু এক সঙ্গে যতগুলি ইচ্ছা স্টোন পরা কিন্তু সম্ভব। আর এমনটা করলে শুধু দ্রুত ফল মেলে না, সেই সঙ্গে একটি স্টোনের সঙ্গে আরেকটি স্টোন ঘষে গিয়ে তা খারাপ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা যায় কমে।
জেম স্টোনের ক্ষমতা বাড়ে: লকেট হিসেবে পাথরটা পরলে সারাক্ষণ তা ত্বকের সংস্পর্শে থাকে। শুধু তাই নয়, স্নান করার সময় স্টোন থেকে জল চুঁইয়ে সারা শরীরে ছড়িয়ে পরে। ফলে মনের মতো ফল পাওয়া যায়। সেই সঙ্গে স্টোনের ক্ষমতাও বাড়তে থাকে। আর যত এমনটা হতে থাকে, তত শরীর এবং মন চাঙ্গা হয়ে ওঠে, সেই সঙ্গে সুখ-শান্তির ঘড়া খালি হয়ে যাওয়ার আশঙ্কাও হ্রাস পায়।
লোকের কু-দৃষ্টি কম পরে: এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে আঙুলে আংটি হিসেবে স্টোন পরলে বারে বারে নানা লোকের নজর পরতে থাকে স্টোনের উপর। কেউ কেউ তো বক্র দৃষ্টিতেও তাকায়, যার প্রভাবে স্টোনের ক্ষমতা কমে যেতে সময় লাগে না। তাই তো জেম স্টোন, লকেট হিসেবে পরার পরামর্শ দেওয়া হয়ে থাকে। কারণ এমনটা করলে তা জামা-কাপড়ের নিচে থাকে। ফলে লোকের কু-নজর পরার আশঙ্কা যায় কমে।