লাইট, সাউন্ড, অ্যাকশান এন্ড ডিপ্রেশন ইন বলিউড
কলকাতা টাইমসঃ
রিল লাইফের সঙ্গে রিয়েল লাইফের টানাপোড়েনের সর্বশেষ বলি সুশান্ত সিং রাজপুত।লাইট, সাউন্ড, অ্যাকশান এন্ড ডিপ্রেশনের সঙ্গে সুইসাইডের ঘটনা বার বার দেখেছে বলিউড। অবশ্যই নবতম সংযোজন সুশান্ত সিংহ রাজপুত। চলুন একটু আলোকপাত করা যাক আরও কিছু বলিউড তারকাদের দিকে….
শ্রীদেবী: ২০১৮-এর ২৪ ফেব্রুয়ারি দুবাইয়ের ৭ তারা হোটেলের বাথটব থেকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায় তাঁকে। বাথটবে কিভাবে জলে ডুবে মৃত্যু হয় তা আজও রহস্য।
দিব্যা ভারতী: মাত্র এক বছরে তার এক ডজন হিট ছবির রেকর্ড আজও কোনো নায়িকার ধরা ছোয়ার বাইরে। ১৯৯৩ সালের ৭ এপ্রিল মাত্র ১৯ বছর বয়সে নিজের ফ্ল্যাট থেকে পড়ে গিয়ে মৃত্যু হয় তার। ওই রাতেই বাড়িতে চলছিল উদ্দাম নাইট পার্টি। কি হয়েছিল? আজও অজানা।
পারভিন ববি: অত্যধিক সুরা আসক্তি, চুরমার হওয়া সম্পর্কই তাকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়। কবে মৃত্যু, তা জানেন না কেউ। ফ্ল্যাটের দরজার সামনে খবরের কাগজ আর দুধের প্যাকেট জমতে থাকায় প্রতিবেশীরাই পুলিশে খবর দেন। দরজা ভেঙে উদ্ধার হয় মৃতদেহ।
সিল্ক স্মিতা: মুম্বাইয়ে নিজের বাড়িতেই আত্মহত্যা করেছিলেন তিনি। কারণ, আজও অজানা।
গুরু দত্ত: মাত্র ৩৯ বছর বয়সে মারা যান তিনি। তার মৃত্যু আজও রহস্য। মদের সঙ্গে ঘুমের ওষুধ খেয়ে মৃত্যু হয়েছিল বলে জানা যায়।
জিয়া খান: জুহুর ফ্ল্যাটে আত্মহত্যা করেছিলেন অন্তঃসত্বা এই অভিনেত্রী। অভিযোগ ওঠে বয়ফ্রেন্ড সূরজ পাঞ্চোলির বিরুদ্ধে।
অর্চনা পাণ্ডে: ২০১৪-র ২৯ সেপ্টেম্বর মুম্বাইে নিজের ফ্ল্যাট থেকে ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয় মডেল অর্চনা পাণ্ডের। বয়ফ্রেন্ড ওমর পাঠানের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছিলেন অর্চনা।
নাফিসা জোসেফ: ২০০৪-এর ২৯ জুলাই মুম্বাইয়ের অ্যাপার্টমেন্টে নাফিসার ঝুলন্ত মৃতদেহ মেলে। জানা যায় ব্যবসায়ী গৌতম খান্ডুজার সঙ্গে সম্পর্ক ভেস্তে যেতেই আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নেন তিনি।
কুলজিৎ রণধাওয়া: জুহুর অ্যাপার্টমেন্ট থেকে এই মডেলের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয় ২০০৬-এর ৮ সেপ্টেম্বর। সুইসাইড নোটে মানসিক চাপের কথা উল্লেখ করে যান কুলজিৎ।
বিবেকা বাবাজি: মডেল দুনিয়ায় আলোড়ন তোলা বিবেকার ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার হয় তার ঘর থেকে। ডায়েরিতে লেখা ছিল— আই কিল।
মনমোহন দেশাই: অমর আকবর অ্যান্টনি, কুলি, ধরমবীর-এর মতো সুপারহিট ছবির পরিচালক। ব্যালকনি থেকে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেছিলেন। ডিপ্রেশনের শিকার হয়েছিলেন বলেই মনে করেন ঘ