কম আয়েই সচ্ছলতা আনবে ৮ এই টিপস, জেনে রাখুন
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
১. চিন্তা উল্টে দিন
সম্পদ গড়ে তুলতে দরকার মানসিকতা। যা কামাচ্ছেন তা খরচের চিন্তা না করে একে অর্থনৈতিক লক্ষ্য অর্জনে কাজে লাগানোর চিন্তা করতে হবে। বেশির ভাগ মানুষই প্রয়োজনমাফিক খরচ করে। আর বাকিটা জমায়। পয়সা এমনিতেই জমালে চলবে না। আপনার একটি লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হবে। লক্ষ্য নির্ধারণ করে পরিকল্পনা প্রণয়ন করতে হবে। এগোতে প্রাথমিক অবস্থায় কিছুটা সমস্যা হলেও ক্ষতি নেই। অভ্যস্ত হয়ে উঠতে পারলে আপনিই লাভবান হবেন।
২. গন্তব্য ঠিক করুন
অ্যাথলেটদের মধ্যে এই গুণ প্রবলভাবে দেখা যায়। তাঁরা গন্তব্য নির্ধারণ করেন, বারবার করেন। এতে বিপুল অনুপ্রেরণা মেলে। অর্থের ব্যবহারে কোথায় যেতে চান? আগেভাগেই ঠিক করে নিন। এতে কম আয়ের মধ্যেও উৎসাহ পাবেন। কারণ আপনি জানেন, কোথায় যাবেন এবং কী মিলবে আপনার। বিশেষজ্ঞরা বলেন, যতবার গন্তব্যের পথে হাঁটার কথা চিন্তা করবেন, ততবার অর্থের সদ্ব্যবহার নিশ্চিত হবে।
৩. নিজস্ব কৌশলের ব্যবহার
নিজের সহজাত যৌক্তিক মনকে কাজে লাগান। দামি গেজেট না কিনে কাজ চলতে যা দরকার তাই কেনার কথা চিন্তা করুন। এতে অর্থ সাশ্রয় হবে। আবার কাজটি আটকে থাকবে না। অর্থব্যবস্থাপনায় আপনি নিজের সিদ্ধান্তমতো চলতে পারবেন। চিন্তা আদর্শ হলে কৌশলগুলোও কার্যকর হবে। অপ্রয়োজনীয় কাজে অতিরিক্ত ব্যয় করবেন না।
৪. গোপন ধনীদের মতো জীবন যাপন করুন
ধনীদের পরিচয় প্রকাশ পায় তাদের জীবনযাপনে। দামি গাড়ি, বাড়ি বা পোশাক তাদের অন্যতম বৈশিষ্ট্য আকারে ফুটে ওঠে। আবার অনেক মানুষ আছে, যাদের সবই ঠিকঠাক আছে। কিন্তু দেখলে মনে হয় না তারা ধনী। আপনার জীবনযাপনটা দ্বিতীয় দলের মানুষদের মতোই হওয়া উচিত। এ উপায়ে বাড়তি খরচ না করেও মানসম্পন্ন জীবনযাপন সম্ভব। খুঁজে নিন, কী কী হলে আপনার জীবনটা আরামদায়ক ও তৃপ্তিকর হবে। এ ক্ষেত্রে ন্যূনতম সীমাবদ্ধতা আরোপ করা দরকার।
৫. অবসর জীবনের ব্যবস্থা
এখন থেকেই অবসর জীবনযাপনের ব্যবস্থা করার দিকে এগিয়ে যান। আর এ কাজে সর্বোত্তম পরিকল্পনাটি হতে পারে আয়ের ১০ শতাংশ সঞ্চয় করা। কর্মজীবনের প্রথম থেকেই কাজটি শুরু করে দিন। এ ছাড়া বাড়তি কিছু করার চিন্তাভাবনা থেকে কখনো সরে আসবেন না।
৬. আসা-যাওয়ার হিসাব রাখুন
অনেক মানুষের মধ্যেই সঞ্চয়ের গুণটি দেখা যায়। কিন্তু তাঁরা হিসাব রাখেন না যে পয়সা কোথা থেকে আসছে আর কোথায় যাচ্ছে? লক্ষ্যে পৌঁছতে আপনার কী করতে হবে সে বিষয়ে প্রায়ই উদাসীনতা দেখা দেয়? খরচের সঠিক হিসাব অনেক সময়ই থাকে না আপনার কাছে? অর্থের আসা-যাওয়ার হিসাবটা স্পষ্ট থাকতে হবে। নয়তো বেহিসাবি হয়ে যাবেন।
৭. ঋণমুক্ত হোন
সবার জীবনেই কোনো না কোনো কারণে ঋণের বোঝা আসে। যত দ্রুত সম্ভব এই বোঝা থেকে মুক্ত হতে হবে। নয়তো যা কামাচ্ছেন এর বড় একটি অংশ চলে যাবে ঋণ পরিশোধে। পয়সা ধরে রাখতে যেকোনো ধরনের ঋণ শোধের ওপর ব্যাপক গুরুত্ব দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। ব্যাংক বা ক্রেডিট কার্ড যে ঋণই হোক না কেন, সুদ থেকে মুক্ত হওয়া জরুরি। তবে ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করতে পারেন। তবে খরচে হিসাবি হতে হবে।
৮. আয় বৃদ্ধি করুন
এটি সবচেয়ে ভালো সমাধান। অর্থ সঞ্চয় বৃদ্ধির চেয়ে আয় বৃদ্ধি ভালো সমাধান বয়ে আনে। আয় বাড়লে অর্থব্যবস্থাপনা অনেক সহজ হয়ে আসে। সঞ্চয় বাড়ে এবং জীবনযাপন উন্নত হয়। যে অর্থ সঞ্চয় করে যাচ্ছেন এটা কাজে লাগিয়েই আয় বৃদ্ধি করা সম্ভব। তবে বিনিয়োগে সাবধান থাকুন।
সম্পদ গড়ে তুলতে দরকার মানসিকতা। যা কামাচ্ছেন তা খরচের চিন্তা না করে একে অর্থনৈতিক লক্ষ্য অর্জনে কাজে লাগানোর চিন্তা করতে হবে। বেশির ভাগ মানুষই প্রয়োজনমাফিক খরচ করে। আর বাকিটা জমায়। পয়সা এমনিতেই জমালে চলবে না। আপনার একটি লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হবে। লক্ষ্য নির্ধারণ করে পরিকল্পনা প্রণয়ন করতে হবে। এগোতে প্রাথমিক অবস্থায় কিছুটা সমস্যা হলেও ক্ষতি নেই। অভ্যস্ত হয়ে উঠতে পারলে আপনিই লাভবান হবেন।
২. গন্তব্য ঠিক করুন
অ্যাথলেটদের মধ্যে এই গুণ প্রবলভাবে দেখা যায়। তাঁরা গন্তব্য নির্ধারণ করেন, বারবার করেন। এতে বিপুল অনুপ্রেরণা মেলে। অর্থের ব্যবহারে কোথায় যেতে চান? আগেভাগেই ঠিক করে নিন। এতে কম আয়ের মধ্যেও উৎসাহ পাবেন। কারণ আপনি জানেন, কোথায় যাবেন এবং কী মিলবে আপনার। বিশেষজ্ঞরা বলেন, যতবার গন্তব্যের পথে হাঁটার কথা চিন্তা করবেন, ততবার অর্থের সদ্ব্যবহার নিশ্চিত হবে।
৩. নিজস্ব কৌশলের ব্যবহার
নিজের সহজাত যৌক্তিক মনকে কাজে লাগান। দামি গেজেট না কিনে কাজ চলতে যা দরকার তাই কেনার কথা চিন্তা করুন। এতে অর্থ সাশ্রয় হবে। আবার কাজটি আটকে থাকবে না। অর্থব্যবস্থাপনায় আপনি নিজের সিদ্ধান্তমতো চলতে পারবেন। চিন্তা আদর্শ হলে কৌশলগুলোও কার্যকর হবে। অপ্রয়োজনীয় কাজে অতিরিক্ত ব্যয় করবেন না।
৪. গোপন ধনীদের মতো জীবন যাপন করুন
ধনীদের পরিচয় প্রকাশ পায় তাদের জীবনযাপনে। দামি গাড়ি, বাড়ি বা পোশাক তাদের অন্যতম বৈশিষ্ট্য আকারে ফুটে ওঠে। আবার অনেক মানুষ আছে, যাদের সবই ঠিকঠাক আছে। কিন্তু দেখলে মনে হয় না তারা ধনী। আপনার জীবনযাপনটা দ্বিতীয় দলের মানুষদের মতোই হওয়া উচিত। এ উপায়ে বাড়তি খরচ না করেও মানসম্পন্ন জীবনযাপন সম্ভব। খুঁজে নিন, কী কী হলে আপনার জীবনটা আরামদায়ক ও তৃপ্তিকর হবে। এ ক্ষেত্রে ন্যূনতম সীমাবদ্ধতা আরোপ করা দরকার।
৫. অবসর জীবনের ব্যবস্থা
এখন থেকেই অবসর জীবনযাপনের ব্যবস্থা করার দিকে এগিয়ে যান। আর এ কাজে সর্বোত্তম পরিকল্পনাটি হতে পারে আয়ের ১০ শতাংশ সঞ্চয় করা। কর্মজীবনের প্রথম থেকেই কাজটি শুরু করে দিন। এ ছাড়া বাড়তি কিছু করার চিন্তাভাবনা থেকে কখনো সরে আসবেন না।
৬. আসা-যাওয়ার হিসাব রাখুন
অনেক মানুষের মধ্যেই সঞ্চয়ের গুণটি দেখা যায়। কিন্তু তাঁরা হিসাব রাখেন না যে পয়সা কোথা থেকে আসছে আর কোথায় যাচ্ছে? লক্ষ্যে পৌঁছতে আপনার কী করতে হবে সে বিষয়ে প্রায়ই উদাসীনতা দেখা দেয়? খরচের সঠিক হিসাব অনেক সময়ই থাকে না আপনার কাছে? অর্থের আসা-যাওয়ার হিসাবটা স্পষ্ট থাকতে হবে। নয়তো বেহিসাবি হয়ে যাবেন।
৭. ঋণমুক্ত হোন
সবার জীবনেই কোনো না কোনো কারণে ঋণের বোঝা আসে। যত দ্রুত সম্ভব এই বোঝা থেকে মুক্ত হতে হবে। নয়তো যা কামাচ্ছেন এর বড় একটি অংশ চলে যাবে ঋণ পরিশোধে। পয়সা ধরে রাখতে যেকোনো ধরনের ঋণ শোধের ওপর ব্যাপক গুরুত্ব দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। ব্যাংক বা ক্রেডিট কার্ড যে ঋণই হোক না কেন, সুদ থেকে মুক্ত হওয়া জরুরি। তবে ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করতে পারেন। তবে খরচে হিসাবি হতে হবে।
৮. আয় বৃদ্ধি করুন
এটি সবচেয়ে ভালো সমাধান। অর্থ সঞ্চয় বৃদ্ধির চেয়ে আয় বৃদ্ধি ভালো সমাধান বয়ে আনে। আয় বাড়লে অর্থব্যবস্থাপনা অনেক সহজ হয়ে আসে। সঞ্চয় বাড়ে এবং জীবনযাপন উন্নত হয়। যে অর্থ সঞ্চয় করে যাচ্ছেন এটা কাজে লাগিয়েই আয় বৃদ্ধি করা সম্ভব। তবে বিনিয়োগে সাবধান থাকুন।