বটগাছের জাদুতে বিয়ে! কিভাবে ?
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
বটগাছের জাদুতে’ বিয়ে! গাছের নিচে নারীরা বিয়ে করার ইচ্ছে প্রকাশ করতেই নাকি বিয়ে হয়ে যাচ্ছে। আবার অন্য এক বটগাছের ডালে গিয়ে বিয়ের ইচ্ছে জানিয়ে পাথরের টুকরো বাঁধলে নাকি দুই থেকে তিন মাসের মধ্যে বিয়ে হয়ে যায়।
এমন বিশ্বাস হিন্দু শাস্ত্রে। যাদের বিয়ে হচ্ছে না বা বিয়ে হতে দেরি হচ্ছে তাদের বিয়ে হয়ে যায় বটগাছের কৃপায়। ভারতের বিহারের মুঙ্গের জেলার ভোজপুর গ্রামের বাসিন্দাদের এমনই বিশ্বাস।
তাদের দাবি, গত দু’বছরে তাদের গ্রামের বিবাহযোগ্য একজনও পুরুষ বা নারীর বিয়ে হয়নি। কারণ হিসেবে তারা জানিয়েছেন, ওই এলাকায় কোনো বট গাছ ছিল না।
তবে গত বছর একটি বটগাছের চারা লাগানো হয় ওখানে। চারাটি এখন বেড়ে একটি সুন্দর বটগাছের আকার ধারণ করেছে। এ গাছের কাছে এসে গ্রামের পুরুষ ও নারীরা তাদের বিয়ে করার ইচ্ছে প্রকাশ করে। আর তাতেই নাকি বিয়ে হয়ে যাচ্ছে।
মুঙ্গের জেলার জামালপুরের কালী পাহাড়েও এমনই এক বটগাছ আছে। ওই গাছের ডালে বিয়ের ইচ্ছে জানিয়ে পাথরের টুকরো বাঁধলে দুই থেকে তিন মাসের মধ্যে বিয়ে হয়ে যায়- এমন বিশ্বাস এলাকাবাসীর।
তবে এ জন্য কিছু নিয়ম পালন করতে হবে। বিয়ের ইচ্ছে প্রকাশ করে যে ব্যক্তি একবার পাথর বাঁধবে তাকে আর পেছনে ফিরে তাকানো যাবে না। তার যদি বিয়ে হয়ে যায় তবে তাকে গাছ থেকে পাথরটি খুলে দিয়ে যেতে হবে।
এমন বিশ্বাস হিন্দু শাস্ত্রে। যাদের বিয়ে হচ্ছে না বা বিয়ে হতে দেরি হচ্ছে তাদের বিয়ে হয়ে যায় বটগাছের কৃপায়। ভারতের বিহারের মুঙ্গের জেলার ভোজপুর গ্রামের বাসিন্দাদের এমনই বিশ্বাস।
তাদের দাবি, গত দু’বছরে তাদের গ্রামের বিবাহযোগ্য একজনও পুরুষ বা নারীর বিয়ে হয়নি। কারণ হিসেবে তারা জানিয়েছেন, ওই এলাকায় কোনো বট গাছ ছিল না।
তবে গত বছর একটি বটগাছের চারা লাগানো হয় ওখানে। চারাটি এখন বেড়ে একটি সুন্দর বটগাছের আকার ধারণ করেছে। এ গাছের কাছে এসে গ্রামের পুরুষ ও নারীরা তাদের বিয়ে করার ইচ্ছে প্রকাশ করে। আর তাতেই নাকি বিয়ে হয়ে যাচ্ছে।
মুঙ্গের জেলার জামালপুরের কালী পাহাড়েও এমনই এক বটগাছ আছে। ওই গাছের ডালে বিয়ের ইচ্ছে জানিয়ে পাথরের টুকরো বাঁধলে দুই থেকে তিন মাসের মধ্যে বিয়ে হয়ে যায়- এমন বিশ্বাস এলাকাবাসীর।
তবে এ জন্য কিছু নিয়ম পালন করতে হবে। বিয়ের ইচ্ছে প্রকাশ করে যে ব্যক্তি একবার পাথর বাঁধবে তাকে আর পেছনে ফিরে তাকানো যাবে না। তার যদি বিয়ে হয়ে যায় তবে তাকে গাছ থেকে পাথরটি খুলে দিয়ে যেতে হবে।