প্রতিদিন মাউথ ওয়াশ ? ডায়াবেটিসের জন্য তৈরী থাকুন
[kodex_post_like_buttons]

কলকাতা টাইমস :
হাওয়ার্ড স্কুল অব পাবলিক হেল্থের গবেষকদের মতে মাউথ ওয়াশে উপস্থিত অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল প্রপাটিজ মুখ গহ্বরে উপস্থিত খারাপ ব্যাকটেরিয়ার মেরে ফেলার পাশাপাশি ডায়াবেটিস বিরোধী উপকারি ব্যাকটেরিয়াদের খাতম করে দেয়, যে কারণে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা এত মাত্রায় বেড়ে যায়।
এমন কিছু প্রকৃতিক উপাদান আছে, যা মুখ গহ্বরে উপস্থিত ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়ার মেরে ফলতে বিশেষ ভূমিকা নেয়। সেই সঙ্গে উপকারি ব্যাকটেরিয়াদের সংখ্যাও বাড়ায়। ফলে স্বাভাবিকভাবে ডায়াবেটিসের মতো ভয়ঙ্কর রোগ ধারে কাছেও ঘেঁষতে পারে না। এক্ষেত্রে যে যে প্রকৃতিক উপাদগুলি বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে, সেগুলি হল…
১. আপেল: একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে মুখ গহ্বরের স্বাস্থ্য রক্ষার্থে বাস্তবিকই আপেলের কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। আসলে এই ফলটির শরীরে থাকা জল, ফাইবার এবং ম্যালিক অ্যাসিড, স্যালাইভার উৎপাদন এত মাত্রায় বাড়িয়ে দেয় যে একটাও খারাপ ব্যাকটেরিয়া মুখের ভিতর থাকতে পারে না, সব ব্যাটা ধুয়ে চলে যায়। তাই মুখ পরিষ্কারের পাশাপাশি শরীরকে নানাবিধ রোগের খপ্পর থেকে বাঁচাতে প্রতিদিন একটা করে আপেল খেতে ভুলবেন না যেন!
২. চিজ: এতে উপস্থিত ক্যালসিয়াম, ফসফরাস এবং প্রোটিন দাঁতকে এত মাত্রায় শক্তিশালী করে তোলে যে ক্যাভিটির পক্ষে দাঁতের কোনও ধরনের ক্ষতি করার সুযোগই থাকে না। তাই তো এবার থেকে মাউথ ওয়াশ নয়, ব্রেকফাস্টে চিজ স্যান্ডউইচ বানিয়ে খাওয়া শুরু করুন। দেখবেন কেমন উপকার মেলে!
৩. পালং শাক: বাঙালি খাদ্যরসিকেদর প্রিয় এই শাকটির অন্দরে থাকা ম্যাগনেসিয়াম সহ একাধিক ভিটামিন এবং মিনারেল দাঁতের একেবারে উপরের অংশ, এনামেলকে এত মাত্রায় শক্তিশালী করে তোলে যে খারাপ ব্যাকটেরিয়াদের পক্ষে কোনও ধরনের ক্ষতি করার সুযোগই থাকে না। প্রসঙ্গত, কেবল মাত্র পালং শাক নয়, যে কোনও ধরনের সুবজি সাক-সবজি খেলেই এমন উপকার মেলে। তাই পালং শাক খেতে ইচ্ছা না হলে, অন্য সবজি খেতেই পারেন।
৪. কিশমিশ: বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে নিয়মিত এক মুঠো করে কিশিমিশ খেলে একাধিক মারণ রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা যেমন কমে, তেমনি দাঁতে পোকা হওয়া বা ওই ধরনের কোনও সমস্যা হওয়ার আশঙ্কাও একেবারে কমে যায়। আসলে কিশমিশের অন্দরে থাকা বেশ কিছু উপকারি উপাদান মুখ গহ্বরের অন্দরে স্যালাইভার উৎপাদন বাড়িয়ে দেয়। ফলে ক্যাভিটি, প্লাক সহ নানাবিধ দাঁতের সমস্যায় আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা কমে।
এমন কিছু প্রকৃতিক উপাদান আছে, যা মুখ গহ্বরে উপস্থিত ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়ার মেরে ফলতে বিশেষ ভূমিকা নেয়। সেই সঙ্গে উপকারি ব্যাকটেরিয়াদের সংখ্যাও বাড়ায়। ফলে স্বাভাবিকভাবে ডায়াবেটিসের মতো ভয়ঙ্কর রোগ ধারে কাছেও ঘেঁষতে পারে না। এক্ষেত্রে যে যে প্রকৃতিক উপাদগুলি বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে, সেগুলি হল…
১. আপেল: একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে মুখ গহ্বরের স্বাস্থ্য রক্ষার্থে বাস্তবিকই আপেলের কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। আসলে এই ফলটির শরীরে থাকা জল, ফাইবার এবং ম্যালিক অ্যাসিড, স্যালাইভার উৎপাদন এত মাত্রায় বাড়িয়ে দেয় যে একটাও খারাপ ব্যাকটেরিয়া মুখের ভিতর থাকতে পারে না, সব ব্যাটা ধুয়ে চলে যায়। তাই মুখ পরিষ্কারের পাশাপাশি শরীরকে নানাবিধ রোগের খপ্পর থেকে বাঁচাতে প্রতিদিন একটা করে আপেল খেতে ভুলবেন না যেন!
২. চিজ: এতে উপস্থিত ক্যালসিয়াম, ফসফরাস এবং প্রোটিন দাঁতকে এত মাত্রায় শক্তিশালী করে তোলে যে ক্যাভিটির পক্ষে দাঁতের কোনও ধরনের ক্ষতি করার সুযোগই থাকে না। তাই তো এবার থেকে মাউথ ওয়াশ নয়, ব্রেকফাস্টে চিজ স্যান্ডউইচ বানিয়ে খাওয়া শুরু করুন। দেখবেন কেমন উপকার মেলে!
৩. পালং শাক: বাঙালি খাদ্যরসিকেদর প্রিয় এই শাকটির অন্দরে থাকা ম্যাগনেসিয়াম সহ একাধিক ভিটামিন এবং মিনারেল দাঁতের একেবারে উপরের অংশ, এনামেলকে এত মাত্রায় শক্তিশালী করে তোলে যে খারাপ ব্যাকটেরিয়াদের পক্ষে কোনও ধরনের ক্ষতি করার সুযোগই থাকে না। প্রসঙ্গত, কেবল মাত্র পালং শাক নয়, যে কোনও ধরনের সুবজি সাক-সবজি খেলেই এমন উপকার মেলে। তাই পালং শাক খেতে ইচ্ছা না হলে, অন্য সবজি খেতেই পারেন।
৪. কিশমিশ: বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে নিয়মিত এক মুঠো করে কিশিমিশ খেলে একাধিক মারণ রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা যেমন কমে, তেমনি দাঁতে পোকা হওয়া বা ওই ধরনের কোনও সমস্যা হওয়ার আশঙ্কাও একেবারে কমে যায়। আসলে কিশমিশের অন্দরে থাকা বেশ কিছু উপকারি উপাদান মুখ গহ্বরের অন্দরে স্যালাইভার উৎপাদন বাড়িয়ে দেয়। ফলে ক্যাভিটি, প্লাক সহ নানাবিধ দাঁতের সমস্যায় আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা কমে।