এই রহস্যময় লোহার পিলারটি নাকি নিজেই উদয় হয়েছে কুতুব মিনারের পাশে !
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
ভারতের রাজধানী দিল্লীতে অবস্থিত কুতুব মিনারের নাম অনেকেই শুনেছেন । আর এই কুতুব মিনার কমপ্লেক্সেই রয়েছে একটি রহস্যময় লোহার পিলার যা হয়তো অনেকেরই অজানা । আর আজ এই রহস্যময় পিলার নিয়েই বিভিন্ন অদ্ভুত সব তথ্য তুলে ধরতে চাই পাঠকের উদ্দেশ্যে ।
দিল্লীর কুতুব মিনার কমপ্লেক্সে অবস্থিত এই রহস্যময় লোহার পিলারটি প্রায় ১৬০০ বছরেরও পুরাতন । পরিপূর্ণ খাঁটি লোহায় তৈরি এই পিলারটির উচ্চতা ২৩ ফুট ৮ ইঞ্চি বা ৭.২১ মিটার। পিলারের গোঁড়ার দিকে ব্যাস ৩ ফুট ৮ ইঞ্চি, সরু মাথার মাপ ২৯ সেন্টিমিটার এবং পিলারটির মোট ওজন ৬ টন।
রহস্যময় লোহার এই পিলারটি ঠিক কিভাবে তৈরি হয়েছিল সে বিষয়ে আজ পর্যন্ত সঠিক কোনও তথ্য পাওয়া যায়নি।
তাই এটি ভারতীয়সহ বিশ্ববাসীর কাছে এখনও এক অজানা রহস্য। তাই প্রতি বছর দেশী-বিদেশী হাজার হাজার দর্শনার্থী ও পর্যটক এই পিলারটি দেখতে এখানে আগমন করে থাকে।
প্রায় ১৬০০ বছরের মতো সময় অতিবাহিত হলেও পিলারটির গঠনশৈলীর এতোটুকু বিকৃত হয়নি আজ পর্যন্ত। পিলারটি এমন এক অদ্ভুত প্রক্রিয়ায় তৈরি করা হয়েছে যে, এতে কোনও মরিচা ধরেনি কিংবা ক্ষয়ও হয়নি।
গবেষকরা ধারণা করেন, পিলারটি নির্মাণের সময় বিশেষ প্রক্রিয়ায় চাপ দিয়ে তৈরি করা হয়েছে এবং এতে ব্যবহার করা হয়েছে শতকরা ৯৮ ভাগ খাঁটি লোহা।
লোককাহিনী মতে, পিলারটি এখানে আসার পূর্বে পিলারটিকে বিভিন্ন জায়গায় দেখা গেছে এবং একপর্যায়ে পিলারটি অলৌকিকভাবেই কুতুব কমপ্লেক্সে চলে এসেছে, কেউ এটিকে এখানে নিয়ে আসেনি। আবার অনেকের মতে, অদৃশ্য এক শক্তিতে পিলারটি এখানে আসার পরে এই পিলারকে কেন্দ্র করেই কুতুব-উদ-দীন কুতুব কমপ্লেক্স নির্মাণ করেন ।
প্রত্নতত্ত্ববিদদের একটি অংশের ধারণা, এটি তৈরি করেন গুপ্ত বংশীয় রাজা দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত। কোনও মন্দির চত্বরে স্থাপনের জন্যই পিলারটি তৈরি করা হয়েছিল। কিন্তু এটি কিভাবে বর্তমান স্থানে এলো তার কোনও সঠিক ইতিহাস কারও জানা নেই।
দিল্লীর কুতুব মিনার কমপ্লেক্সে অবস্থিত এই রহস্যময় লোহার পিলারটি প্রায় ১৬০০ বছরেরও পুরাতন । পরিপূর্ণ খাঁটি লোহায় তৈরি এই পিলারটির উচ্চতা ২৩ ফুট ৮ ইঞ্চি বা ৭.২১ মিটার। পিলারের গোঁড়ার দিকে ব্যাস ৩ ফুট ৮ ইঞ্চি, সরু মাথার মাপ ২৯ সেন্টিমিটার এবং পিলারটির মোট ওজন ৬ টন।
রহস্যময় লোহার এই পিলারটি ঠিক কিভাবে তৈরি হয়েছিল সে বিষয়ে আজ পর্যন্ত সঠিক কোনও তথ্য পাওয়া যায়নি।
তাই এটি ভারতীয়সহ বিশ্ববাসীর কাছে এখনও এক অজানা রহস্য। তাই প্রতি বছর দেশী-বিদেশী হাজার হাজার দর্শনার্থী ও পর্যটক এই পিলারটি দেখতে এখানে আগমন করে থাকে।
প্রায় ১৬০০ বছরের মতো সময় অতিবাহিত হলেও পিলারটির গঠনশৈলীর এতোটুকু বিকৃত হয়নি আজ পর্যন্ত। পিলারটি এমন এক অদ্ভুত প্রক্রিয়ায় তৈরি করা হয়েছে যে, এতে কোনও মরিচা ধরেনি কিংবা ক্ষয়ও হয়নি।
গবেষকরা ধারণা করেন, পিলারটি নির্মাণের সময় বিশেষ প্রক্রিয়ায় চাপ দিয়ে তৈরি করা হয়েছে এবং এতে ব্যবহার করা হয়েছে শতকরা ৯৮ ভাগ খাঁটি লোহা।
লোককাহিনী মতে, পিলারটি এখানে আসার পূর্বে পিলারটিকে বিভিন্ন জায়গায় দেখা গেছে এবং একপর্যায়ে পিলারটি অলৌকিকভাবেই কুতুব কমপ্লেক্সে চলে এসেছে, কেউ এটিকে এখানে নিয়ে আসেনি। আবার অনেকের মতে, অদৃশ্য এক শক্তিতে পিলারটি এখানে আসার পরে এই পিলারকে কেন্দ্র করেই কুতুব-উদ-দীন কুতুব কমপ্লেক্স নির্মাণ করেন ।
প্রত্নতত্ত্ববিদদের একটি অংশের ধারণা, এটি তৈরি করেন গুপ্ত বংশীয় রাজা দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত। কোনও মন্দির চত্বরে স্থাপনের জন্যই পিলারটি তৈরি করা হয়েছিল। কিন্তু এটি কিভাবে বর্তমান স্থানে এলো তার কোনও সঠিক ইতিহাস কারও জানা নেই।