ঘড়িহীন শরদের হাতই ভরসা !
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
সম্প্রতি এক ইংরেজি দৈনিককে দেওয়া সাক্ষাৎকারে প্রবীণ এনসিপি নেতা বলেন, লোকসভা ভোটের পর ছোট ছোট আঞ্চলিক দলগুলির কংগ্রেসের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়তে থাকবে৷ কোনও কোনও দল আবার কংগ্রেসের সঙ্গে মিশেও যাবে৷ পওয়ারের নিজের করা একটি মন্তব্যের ভিত্তিতেই জোর জল্পনা তাহলে কি লোকসভা ভোটের পরই শরদ পওয়ারের এনসিপি মিশে যাবে কংগ্রেসে!
শুধু কি শরদ পাওয়ার কংগ্রেসে যাওয়ার জল্পনায় আবার পরোক্ষভাবে মত দিচ্ছে মহারাষ্ট্র কংগ্রেসও৷ পাওয়ারের এই মন্তব্যের পর কংগ্রেসে যাওয়ার প্রশ্নে মারাঠা স্ট্রংম্যান জল্পনা আরও বাড়িয়ে বলে দেন, ‘আমরা কংগ্রেসের থেকে খুব একটা আলাদা নই৷ আমরাও গান্ধি-নেহেরুর আদর্শে বিশ্বাস করি৷’ পাওয়ারের এই মন্তব্যে পর রাজনৈতিক মহল মনে করছে এনসিপি-কংগ্রেস এক হওয়া এখন শুধু সময়ের অপেক্ষা৷
এদিকে শরদ পাওয়ারের কংগ্রেসে যাওয়ার প্রসঙ্গে কটাক্ষ করছে বিরোধী শিবির৷ সদ্য কংগ্রেস ত্যাগী শিব সেনার শিণ্ডে শিবিরের নেতা সঞ্জয় নিরুপম বলছেন, ‘পওয়ারজি নিজের দলকে কংগ্রেসের সঙ্গে মিশিয়ে দিতেই পারেন৷ কিন্ত্ত শূন্য আর শূন্য যোগ করলে শূন্যই হয়৷’
উল্লেখ্য, আড়াই দশক আগে সোনিয়া গান্ধির নেতৃত্বে প্রকাশ্যে অনাস্থা প্রকাশ করে নতুন দল গডে়ন শরদ পাওয়ার৷ তবে এই প্রথম নয় যখন এনসিপির কংগ্রেসে যাওয়ার জল্পনা তুঙ্গে৷ এর আগে ২০১৯-লোকসভা নির্বাচনের আগেও একবার এনসিপি এবং কংগ্রেসের মিশে যাওয়া নিয়ে এমনই হাওয়া ওঠে৷ সেবার না হলেও এবার সম্ভাবনা উজ্বল বলে মনে করা হচ্ছে৷ কারণ, উনিশের তুলনায় শরদ পওয়ারের দল অনেকটাই দুর্বল৷ তাঁর ভাইপো অজিতও এখন আর সঙ্গে নেই৷ নিজের পুরনো দলের ‘ঘড়ি’ প্রতীকও নেই৷ অনেকে মনে করছেন, অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে হলেও পাওয়ারের কংগ্রেসকে দরকার৷
এদিকে শরদ পাওয়ারের দলকে পেতে উৎসাহী কংগ্রেসও৷ এ প্রসঙ্গে মহারাষ্ট্রের বিরোধী দলনেতা তথা কংগ্রেস নেতা বিজয় ওয়াদেত্তিওয়ার বলছেন, “শরদ পাওয়ারজি গান্ধির আদর্শে রাজনীতি করেন৷ তিনি নিশ্চয়ই বুঝেছেন, কংগ্রেসে যোগ দেওয়াটাই তাঁর জন্য ভালো৷ আমরা তাঁকে স্বাগত জানাব৷’
শুধু কি শরদ পাওয়ার কংগ্রেসে যাওয়ার জল্পনায় আবার পরোক্ষভাবে মত দিচ্ছে মহারাষ্ট্র কংগ্রেসও৷ পাওয়ারের এই মন্তব্যের পর কংগ্রেসে যাওয়ার প্রশ্নে মারাঠা স্ট্রংম্যান জল্পনা আরও বাড়িয়ে বলে দেন, ‘আমরা কংগ্রেসের থেকে খুব একটা আলাদা নই৷ আমরাও গান্ধি-নেহেরুর আদর্শে বিশ্বাস করি৷’ পাওয়ারের এই মন্তব্যে পর রাজনৈতিক মহল মনে করছে এনসিপি-কংগ্রেস এক হওয়া এখন শুধু সময়ের অপেক্ষা৷
এদিকে শরদ পাওয়ারের কংগ্রেসে যাওয়ার প্রসঙ্গে কটাক্ষ করছে বিরোধী শিবির৷ সদ্য কংগ্রেস ত্যাগী শিব সেনার শিণ্ডে শিবিরের নেতা সঞ্জয় নিরুপম বলছেন, ‘পওয়ারজি নিজের দলকে কংগ্রেসের সঙ্গে মিশিয়ে দিতেই পারেন৷ কিন্ত্ত শূন্য আর শূন্য যোগ করলে শূন্যই হয়৷’
উল্লেখ্য, আড়াই দশক আগে সোনিয়া গান্ধির নেতৃত্বে প্রকাশ্যে অনাস্থা প্রকাশ করে নতুন দল গডে়ন শরদ পাওয়ার৷ তবে এই প্রথম নয় যখন এনসিপির কংগ্রেসে যাওয়ার জল্পনা তুঙ্গে৷ এর আগে ২০১৯-লোকসভা নির্বাচনের আগেও একবার এনসিপি এবং কংগ্রেসের মিশে যাওয়া নিয়ে এমনই হাওয়া ওঠে৷ সেবার না হলেও এবার সম্ভাবনা উজ্বল বলে মনে করা হচ্ছে৷ কারণ, উনিশের তুলনায় শরদ পওয়ারের দল অনেকটাই দুর্বল৷ তাঁর ভাইপো অজিতও এখন আর সঙ্গে নেই৷ নিজের পুরনো দলের ‘ঘড়ি’ প্রতীকও নেই৷ অনেকে মনে করছেন, অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে হলেও পাওয়ারের কংগ্রেসকে দরকার৷
এদিকে শরদ পাওয়ারের দলকে পেতে উৎসাহী কংগ্রেসও৷ এ প্রসঙ্গে মহারাষ্ট্রের বিরোধী দলনেতা তথা কংগ্রেস নেতা বিজয় ওয়াদেত্তিওয়ার বলছেন, “শরদ পাওয়ারজি গান্ধির আদর্শে রাজনীতি করেন৷ তিনি নিশ্চয়ই বুঝেছেন, কংগ্রেসে যোগ দেওয়াটাই তাঁর জন্য ভালো৷ আমরা তাঁকে স্বাগত জানাব৷’