ভুলে এই খাবারগুলো কখনোই একসঙ্গে খাবেন না, তাহলেই….
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
চা+দুধ
লিকার চায়ে আছে প্রচুর পরিমাণে এন্টি-অক্সিডেন্ট। এটি দেহের বিষ ক্ষয় ও প্রদাহ নিরাময়ে কাজ করে। কিন্তু এতে যখন দুধ মেশানো হয় তখনই ঘটে বিপত্তি। দেহের এন্টি-অক্সিডেন্ট গ্রহণে বাদ সাধে দুধের প্রোটিন। ফলে দুধ চা আসলে ভালো পানীয় নয়।
গমের রুটি+জ্যাম
সামান্য কার্বোহাইড্রেটও রক্তে সুগারের পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে পারে। দুই ধরনের কার্ব একযোগে খাওয়া হলে তো কথাই নেই। ঠিক যেমনটা হয় রুটির সঙ্গে জ্যাম মাখিয়ে খেলে। এতে রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ বেড়ে যায়। গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণে প্রয়োজনীয় ইনসুলিন তৈরিতে প্রচুর ঘাম ঝরাতে হয়, যা কষ্টকর। এ খাবার দুটি বেছে নিলে দেহে যথেষ্ট ইনসুলিন উত্পন্ন হবে না। ডায়াবেটিস দানা বাঁধবে।
সালাদ+ননফ্যাট ড্রেসিং
সবজি ক্যান্সারসহ কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ প্রতিরোধে কাজ করে। কিন্তু সবজিকে আরো স্বাদের করতে ফুল ফ্যাট ড্রেসিং স্বাস্থ্যকর পদ্ধতি। এর মাধ্যমে সবজির পুষ্টির উপাদান খুব দ্রুততার সঙ্গে দেহে মিশে যায়। কিন্তু ফ্যাটমুক্ত ড্রেসিং ব্যবহারে বিপরীতটাই ঘটে। আবার সবজিতে পরিমাণমতো অলিভ অয়েল ও ভিনেগার মিশিয়ে নিলেই তা দারুণ উপকারী হয়ে উঠবে।
ক্যাফেইন+অ্যালকোহল
চাঙ্গা হতে গিয়ে অনেকেই অ্যালকোহলের পর ক্যাপাচিনোর একটা কাপ নিয়ে বসেন। তাঁরা মনে করেন ঝিমধরা ভাবটা চলে যাবে। কিন্তু অ্যালকোহল এমনিতেই স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক হুমকি। এটা আপনার চেতনা বিনাশ করে। আবার এদিকে ক্যাফেইন চাঙ্গা করতে চাইছে। এ দুয়ের বিপরীতমুখী কার্যক্রম আপনাকে সত্যিকার অর্থে অস্থির করে তুলবে।
বার্গার+রুট বিয়ার
দুটি জিনিসই বানাতে ব্যবহূত হয় লিভার। রুট বিয়ারে সাধারণত সামান্য পরিমাণ অ্যালকোহল থাকে। সামান্য অ্যালকোহল থাকলে দেহ প্রথমে তাই ভেঙে ফেলে। কারণ এটাকেই বিষ হিসেবে চিহ্নিত করে দেহ। ভাঙার পর তা চলে যায় রক্তপ্রবাহে এবং ফ্যাট টিস্যুতে জমা পড়ে। এসব ফ্যাট দেহের ওজন বৃদ্ধি করতে থাকে। খাওয়ার পর বমি ভাব আসে। তখন যেকোনো মুখরোচক খাবারও বিস্বাদ মনে হয়।
লিকার চায়ে আছে প্রচুর পরিমাণে এন্টি-অক্সিডেন্ট। এটি দেহের বিষ ক্ষয় ও প্রদাহ নিরাময়ে কাজ করে। কিন্তু এতে যখন দুধ মেশানো হয় তখনই ঘটে বিপত্তি। দেহের এন্টি-অক্সিডেন্ট গ্রহণে বাদ সাধে দুধের প্রোটিন। ফলে দুধ চা আসলে ভালো পানীয় নয়।
গমের রুটি+জ্যাম
সামান্য কার্বোহাইড্রেটও রক্তে সুগারের পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে পারে। দুই ধরনের কার্ব একযোগে খাওয়া হলে তো কথাই নেই। ঠিক যেমনটা হয় রুটির সঙ্গে জ্যাম মাখিয়ে খেলে। এতে রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ বেড়ে যায়। গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণে প্রয়োজনীয় ইনসুলিন তৈরিতে প্রচুর ঘাম ঝরাতে হয়, যা কষ্টকর। এ খাবার দুটি বেছে নিলে দেহে যথেষ্ট ইনসুলিন উত্পন্ন হবে না। ডায়াবেটিস দানা বাঁধবে।
সালাদ+ননফ্যাট ড্রেসিং
সবজি ক্যান্সারসহ কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ প্রতিরোধে কাজ করে। কিন্তু সবজিকে আরো স্বাদের করতে ফুল ফ্যাট ড্রেসিং স্বাস্থ্যকর পদ্ধতি। এর মাধ্যমে সবজির পুষ্টির উপাদান খুব দ্রুততার সঙ্গে দেহে মিশে যায়। কিন্তু ফ্যাটমুক্ত ড্রেসিং ব্যবহারে বিপরীতটাই ঘটে। আবার সবজিতে পরিমাণমতো অলিভ অয়েল ও ভিনেগার মিশিয়ে নিলেই তা দারুণ উপকারী হয়ে উঠবে।
ক্যাফেইন+অ্যালকোহল
চাঙ্গা হতে গিয়ে অনেকেই অ্যালকোহলের পর ক্যাপাচিনোর একটা কাপ নিয়ে বসেন। তাঁরা মনে করেন ঝিমধরা ভাবটা চলে যাবে। কিন্তু অ্যালকোহল এমনিতেই স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক হুমকি। এটা আপনার চেতনা বিনাশ করে। আবার এদিকে ক্যাফেইন চাঙ্গা করতে চাইছে। এ দুয়ের বিপরীতমুখী কার্যক্রম আপনাকে সত্যিকার অর্থে অস্থির করে তুলবে।
বার্গার+রুট বিয়ার
দুটি জিনিসই বানাতে ব্যবহূত হয় লিভার। রুট বিয়ারে সাধারণত সামান্য পরিমাণ অ্যালকোহল থাকে। সামান্য অ্যালকোহল থাকলে দেহ প্রথমে তাই ভেঙে ফেলে। কারণ এটাকেই বিষ হিসেবে চিহ্নিত করে দেহ। ভাঙার পর তা চলে যায় রক্তপ্রবাহে এবং ফ্যাট টিস্যুতে জমা পড়ে। এসব ফ্যাট দেহের ওজন বৃদ্ধি করতে থাকে। খাওয়ার পর বমি ভাব আসে। তখন যেকোনো মুখরোচক খাবারও বিস্বাদ মনে হয়।