‘একদিনে দুটির বেশি ডিম নয়’
ডিমের মধ্যে থাকা সহজপাচ্য প্রোটিনই ডিমকে সকলের প্রিয় করে তুলেছে। তাছাড়া সহজলভ্য, রান্না করতেও ঝক্কি নেই। তাই ডিম দৈনন্দিন খাদ্যাভ্যাসের অঙ্গ হয়ে উঠেছে। পুষ্টিবিদরা বলছেন, একদিনে দুটির বেশি ডিম খাবেন না। আর সপ্তাহে তা যেন ৬ থেকে আটের বেশি না ছাড়ায়। আর হ্যাঁ, ডিমের কুসুম যেন বাদ দেবেন না। তবে যাঁদের কোলেস্টেরলের সমস্যা রয়েছে, তাঁরা কেবল ডিমের সাদা অংশ খান।
❏ ডিমে রয়েছে উচ্চমানের প্রোটিন, ভিটামিন (এ, বি, বি ৫, বি ১২, ডি) এবং খনিজ লবণ (পটাশিয়াম, জিঙ্ক, ক্যালসিয়াম, সেলেনিয়াম)।
❏ আমাদের শরীরে কোলেস্টেরলের সাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে ডিম। ডিম প্রয়োজনীয় কোলেস্টেরল এইচ ডি এল বাড়াতে সাহায্য করে। তাছাড়া হৃদপিণ্ডের কাজ সচল রাখতেও ডিমের জুড়ি মেলা ভার।
❏ মস্তিষ্কের উন্নতিতে ডিম উপকারী। এতে রয়েছে কোলাইন, যা মস্তিষ্ককে স্বাভাবিক কাজ করতে সহায়তা করে। একটি ডিমে কম করে ১০০ মিলিগ্রাম কোলাইন রয়েছে। তাই প্রাতঃরাশে সকলেরই ডিম খাওয়া উচিত।
❏ ডিমে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। বয়স জনিত সমস্যা দূর করতে তাই ডিম খাওয়ার পরামর্শ দেয়া হয়। তাছাড়া ভিটামিন এ থাকায় অন্ধত্ব প্রতিরোধ সম্ভব।
❏ সুন্দর নখ আর চুল কে না চায়? ডিমে থাকা সালফার, অ্যামাইনো অ্যাসিড নখ এবং চুলকে স্বাস্থ্যবান রাখে।