শ্রমিকদের জন্য অভিনব বিরতির প্রস্তাব
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
সুইডেনের এক রাজনীতিবিদ দেশের শ্রমিকদের জন্য এক অভিনব কর্মবিরতির প্রস্তাব করেছেন। প্রস্তাবটি হল, শ্রমিকদেরকে কাজের মাঝে এক ঘন্টার জন্য সবেতন ছুটি দেওয়া উচিৎ যাতে তারা তাদের সঙ্গীনির সাথে যৌন সহবাস করতে পারেন।
প্রস্তাবটি দিয়েছেন সুইডেনের উত্তরাঞ্চলের ওভারটোর্নিয়া অঞ্চলের স্থানীয় কাউন্সিল সদস্য পার-এরিক মাসকোস নামের এক রাজনীতিবিদ। তিনি বিশ্বাস করেন, তার দেশের মানুষ নিজেদের সঙ্গীনির সাথে ব্যয় করার জন্য যথেষ্ট পরিমাণে গুগনগত মানসম্পন্ন সময় পাচ্ছেন না।
৪২ বছর বয়সী ওই রাজনীতিবিদ বলেন, যৌন মিলনের যে স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে তা মাথায় রেখেই তিনি শ্রমিকদেরকে এই সুবিধা দেওয়ার কথা বলেন।
সুইডেনের নাগরিকরা ইতিমধ্যেই এমন সব সুবিধা ভোগ করছেন যা পৃথিবীর আর কোনো দেশের নাগরিকরা পান না। এর মধ্যে রয়েছে কর্মজীবনে মোট ৪৮০ দিনের পিতৃত্ব বা মাতৃত্বকালীন ছুটি যা এমনকি স্বামী-স্ত্রী নিজেদের মধ্যে ভাগাভাগি করেও নিতে পারবে। এছাড়া রয়েছে, প্রতিদিন দুই বা তিনবার কফি ব্রেক।
ওইসিডি’র বেটার লাইফ ইনডেক্স মতে, মাত্র ১% সুইডিশ নাগরিক ওভারটাইম কাজ করেন।
আর এ কারণেই হয়তো সুইডেন বারবার বিশ্বের সবচেয়ে সুখি দেশগুলোর তালিকায় শীর্ষস্থান দখল করে নিচ্ছে।
তবে প্রশ্ন হলো সুইডিশদের কি আসলেই এই ধরনের বিরতির দরকার আছে? অনেক সমালোচক বলছেন, এই ধরনের বিরতি নিয়মটি বাস্তবায়ন করাটা কঠিন হবে। কারণ অনেকেই হয়তো এই বিরতির সদ্ব্যবহার না করে বরং কাজ ফেলে হাঁটাহাঁটি করবে।
তবে সমালোচকদের মতে, বৈজ্ঞানিক দিক থেকে দেখলে মাসকোস ঠিকই প্রস্তাব করেছেন। গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত যৌন মিলন স্মৃতিশক্তি, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এবং রক্তচাপ কমাতে সহায়ক। এছাড়াও আরো নানা উপকারিতা রয়েছে এর।
পার-এরিক মাসকোস অবশ্য বলেন, ‘সুইডেনের শ্রমিক যুগলদের দাম্পত্য সম্পর্কের গুনগত মান আরো উন্নত করার জন্যই মূলত আমি এই প্রস্তাব দিয়েছি । আর প্রস্তাবটি গ্রহণ না করার কোনো কারণও দেখছি না আমি।”
প্রস্তাবটি দিয়েছেন সুইডেনের উত্তরাঞ্চলের ওভারটোর্নিয়া অঞ্চলের স্থানীয় কাউন্সিল সদস্য পার-এরিক মাসকোস নামের এক রাজনীতিবিদ। তিনি বিশ্বাস করেন, তার দেশের মানুষ নিজেদের সঙ্গীনির সাথে ব্যয় করার জন্য যথেষ্ট পরিমাণে গুগনগত মানসম্পন্ন সময় পাচ্ছেন না।
৪২ বছর বয়সী ওই রাজনীতিবিদ বলেন, যৌন মিলনের যে স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে তা মাথায় রেখেই তিনি শ্রমিকদেরকে এই সুবিধা দেওয়ার কথা বলেন।
সুইডেনের নাগরিকরা ইতিমধ্যেই এমন সব সুবিধা ভোগ করছেন যা পৃথিবীর আর কোনো দেশের নাগরিকরা পান না। এর মধ্যে রয়েছে কর্মজীবনে মোট ৪৮০ দিনের পিতৃত্ব বা মাতৃত্বকালীন ছুটি যা এমনকি স্বামী-স্ত্রী নিজেদের মধ্যে ভাগাভাগি করেও নিতে পারবে। এছাড়া রয়েছে, প্রতিদিন দুই বা তিনবার কফি ব্রেক।
ওইসিডি’র বেটার লাইফ ইনডেক্স মতে, মাত্র ১% সুইডিশ নাগরিক ওভারটাইম কাজ করেন।
আর এ কারণেই হয়তো সুইডেন বারবার বিশ্বের সবচেয়ে সুখি দেশগুলোর তালিকায় শীর্ষস্থান দখল করে নিচ্ছে।
তবে প্রশ্ন হলো সুইডিশদের কি আসলেই এই ধরনের বিরতির দরকার আছে? অনেক সমালোচক বলছেন, এই ধরনের বিরতি নিয়মটি বাস্তবায়ন করাটা কঠিন হবে। কারণ অনেকেই হয়তো এই বিরতির সদ্ব্যবহার না করে বরং কাজ ফেলে হাঁটাহাঁটি করবে।
তবে সমালোচকদের মতে, বৈজ্ঞানিক দিক থেকে দেখলে মাসকোস ঠিকই প্রস্তাব করেছেন। গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত যৌন মিলন স্মৃতিশক্তি, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এবং রক্তচাপ কমাতে সহায়ক। এছাড়াও আরো নানা উপকারিতা রয়েছে এর।
পার-এরিক মাসকোস অবশ্য বলেন, ‘সুইডেনের শ্রমিক যুগলদের দাম্পত্য সম্পর্কের গুনগত মান আরো উন্নত করার জন্যই মূলত আমি এই প্রস্তাব দিয়েছি । আর প্রস্তাবটি গ্রহণ না করার কোনো কারণও দেখছি না আমি।”