দেখার মত হবে ত্বক আর চুল, এভাবে আদার ব্যবহারে
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
ত্বকের সজীবতা
আদায় রয়েছে ৪০ ধরনেরও বেশি অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। এসব অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ত্বক কুঁচকে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে। আদা ত্বকের বিষাক্ত উপাদানও দূর করে। বাড়িয়ে দেয় রক্ত চলাচল। সেই সঙ্গে দেহে উত্পাদিত ক্ষতিকর অন্যান্য উপাদান দূর করে ত্বকে আনে সজীবতা।
ব্রণের বিরুদ্ধে লড়াই
ব্রণের সমস্যা নিয়ে ভুগছেন—এমন লোকের অভাব নেই। এ ক্ষেত্রে বাজারি রাসায়নিক ক্রমের ওপর নির্ভরশীল না হয়ে প্রাকৃতিক সমাধান খোঁজা উচিত। সে ক্ষেত্রে আদা হতে পারে কার্যকর একটা উপায়। আদা উচ্চ শক্তির অ্যান্টিসেপটিক উপাদানে পূর্ণ। ত্বকের ব্যাকটেরিয়া মেরে ফেলে, যা ব্রণের জন্য দায়ী।
ত্বকের দাগ দূর করে
ত্বকে আঁচড় লাগলে সেই দাগ অনেক দিন থেকে যায়। আবার অনেকের ত্বকের কিছু অংশের স্বাভাবিক রং নষ্ট হয়ে যায়। এ ধরনের সমস্যায় আদা ফালি করে কেটে দাগের অংশে দিয়ে রাখুন। ধীরে ধীরে দাগ চলে যাবে। ওই অংশের স্বাভাবিক রং ফিরে আসবে।
অ্যালার্জি বা চুলকানি
ওষুধ বা মলমের দরকার নেই। এক চা চামচ শুকনো আদার গুঁড়ার সঙ্গে এক টেবিল চামচ সরিষা গুঁড়া মিশিয়ে নিন। সরিষায় আছে ভিটামিন এ, কে, ই এবং সি। হালকা গরম পানিতে এটি মিশিয়ে গোসল করতে পারেন। চুলকানি চলে যাবে। বাথটাবেও এই পানি ব্যবহার করতে পারেন।
চুল পড়া কমায়
যাদের চুল পড়ে যাচ্ছে তারা আদা ব্যবহার করে দেখতে পারেন। এটি মাথার ত্বকে রক্ত চলাচল বাড়ায়। ফলে খুশকির সমস্যা দূর হয়। চুলের গোড়া শক্ত হয়, ফলে চুল পড়া কমে আসে।
চুলের মাস্ক
এক টেবিল চামচ আদা বাটা নিন। এতে দিন এক টেবিল চামচ অলিভ অয়েল। মিশিয়ে নিন ভালো করে। এবার এটি মাথার ত্বকে আস্তে আস্তে ম্যাসাজ করুন। এতে রক্ত চলাচল আরো বাড়বে।
আদায় রয়েছে ৪০ ধরনেরও বেশি অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। এসব অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ত্বক কুঁচকে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে। আদা ত্বকের বিষাক্ত উপাদানও দূর করে। বাড়িয়ে দেয় রক্ত চলাচল। সেই সঙ্গে দেহে উত্পাদিত ক্ষতিকর অন্যান্য উপাদান দূর করে ত্বকে আনে সজীবতা।
ব্রণের বিরুদ্ধে লড়াই
ব্রণের সমস্যা নিয়ে ভুগছেন—এমন লোকের অভাব নেই। এ ক্ষেত্রে বাজারি রাসায়নিক ক্রমের ওপর নির্ভরশীল না হয়ে প্রাকৃতিক সমাধান খোঁজা উচিত। সে ক্ষেত্রে আদা হতে পারে কার্যকর একটা উপায়। আদা উচ্চ শক্তির অ্যান্টিসেপটিক উপাদানে পূর্ণ। ত্বকের ব্যাকটেরিয়া মেরে ফেলে, যা ব্রণের জন্য দায়ী।
ত্বকের দাগ দূর করে
ত্বকে আঁচড় লাগলে সেই দাগ অনেক দিন থেকে যায়। আবার অনেকের ত্বকের কিছু অংশের স্বাভাবিক রং নষ্ট হয়ে যায়। এ ধরনের সমস্যায় আদা ফালি করে কেটে দাগের অংশে দিয়ে রাখুন। ধীরে ধীরে দাগ চলে যাবে। ওই অংশের স্বাভাবিক রং ফিরে আসবে।
অ্যালার্জি বা চুলকানি
ওষুধ বা মলমের দরকার নেই। এক চা চামচ শুকনো আদার গুঁড়ার সঙ্গে এক টেবিল চামচ সরিষা গুঁড়া মিশিয়ে নিন। সরিষায় আছে ভিটামিন এ, কে, ই এবং সি। হালকা গরম পানিতে এটি মিশিয়ে গোসল করতে পারেন। চুলকানি চলে যাবে। বাথটাবেও এই পানি ব্যবহার করতে পারেন।
চুল পড়া কমায়
যাদের চুল পড়ে যাচ্ছে তারা আদা ব্যবহার করে দেখতে পারেন। এটি মাথার ত্বকে রক্ত চলাচল বাড়ায়। ফলে খুশকির সমস্যা দূর হয়। চুলের গোড়া শক্ত হয়, ফলে চুল পড়া কমে আসে।
চুলের মাস্ক
এক টেবিল চামচ আদা বাটা নিন। এতে দিন এক টেবিল চামচ অলিভ অয়েল। মিশিয়ে নিন ভালো করে। এবার এটি মাথার ত্বকে আস্তে আস্তে ম্যাসাজ করুন। এতে রক্ত চলাচল আরো বাড়বে।