এই মন্ত্রগুলি পাঠ করলে কখনও দুঃখের মুখ দেখতে হবে না!
মারুথির আর্শীবাদে মনের সব ইচ্ছা পূরণ হোক, এমনটা যদি চান তাহলে নিয়মিত “আম আইম ব্রিম হানুমাতে, শ্রী রাম দুত্ নমহ”, এই মন্ত্রটি জপ করতে ভুলবেন না যেন! প্রসঙ্গত, হনামুন বীজ মন্ত্র নামে পরিচিত এই স্ত্রোত্রটি এতটাই শক্তিশালী যে পাঠ করা মাত্র উপকার মিলতে শুরু করে। তাই তো বলি বন্ধু, বাকি জীবনটা যদি সুখে-শান্তিতে এবং আনন্দে কাটাতে হয়, তাহলে এই মন্ত্রটি জপ করতে ভুলবেন না যেন!৩. হনুমান গায়েত্রী মন্ত্র:“ওম অঞ্জনীয়া ভিদমাহে বায়ুপুত্রয় ধিমাহে। তানো হানুমাতে প্রাচোদায়াত”, এই মন্ত্রটি নিয়মিত হনুমানজির ছবি বা মূর্তির সামনে বসে ১০৮ বার পাঠ করলে কোনও ধরনের বিপদ ঘটার আশঙ্কা যায় কমে। সেই সঙ্গে মনের জোরও বাড়ে। শুধু তাই নয়, এই মন্ত্রটি এতটাই শক্তিশালী যে পাঠ করা মাত্র মস্তিষ্কের ক্ষমতা বৃদ্ধি পেতেও সময় লাগে না। তাই তো বলি বন্ধু, যে কোনও ভয় দূর করে, আনন্দের সঙ্গে বাকি জীবনটা যদি কাটাতে হয়, তাহলে নিয়মিত এই মন্ত্রটি জপ করতে ভুলবেন না যেন!
হাজারো চেষ্টা করেও মনের মতো চাকরি মিলছে না? এদিকে মন দিয়ে কাজ করেও পাচ্ছেন না প্রমোশন? তাহলে বন্ধু নিয়মিত অঞ্জনী মন্ত্রটি জপ করতে ভুলবেন না যেন! আসলে এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে এই মন্ত্রটি প্রতিদিন পাঠ করলে দেব এতটাই প্রসন্ন হন যে তাঁর আশীর্বাদে মনের মতো চাকরি পেতে যেমন সময় লাগে না, তেমনি একের পর এক পদন্নতি লাভের পথও প্রশস্ত হয়। প্রসঙ্গত, এই শক্তিশালী হনুমান মন্ত্রটি কোনও এক মঙ্গলবার থেকে পাঠ করা শুরু করতে হবে এবং টানা ১১ বার জপ করতে হবে। এমনটা করলে দেখবেন উপকার মিলতে সময় লাগবে না।৫. ভক্ত হনুমান মন্ত্র:এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে এই মন্ত্রটি পাঠ করা শুরু করলে হনুমানজি আশীর্বাদ সদা তাঁর ভক্তদের উপর থাকে। আর মারুথির নেক দৃষ্টি যার উপর রয়েছে, তার ধারে কাছেও যে কোনও দুঃখ ঘেঁষতে পারে না, তা কি আর বলার অপেক্ষা রাখে। শুধু তাই নয়, হনুমানজির আশীর্বাদে কোনও ধরনের বিপদ ঘটার আশঙ্কাও যায় কমে। এক কথায় এই মন্ত্রটি পাঠ করা মাত্র আমাদের আশেপাশে একটা সুরক্ষা বলয় তৈরি হয়ে যায়। ফলে কোনও বিপদ ধারে কাছেও ঘেঁষতে পারে না। প্রসঙ্গত, মন্ত্রটি হল-“অঞ্জনী- গর্ভা সমভূতা কপি-ইন্দ্র সচিভো- ইত্তমা। রাম প্রিয় নমস- তুভ্যাম হানুমান রাকসা সর্বদা”।৬. হনুমান মন্ত্র:এটি হল সবথেকে শক্তিশালী মন্ত্র। কারণ এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে এই মন্ত্রটি পাঠ করা মাত্র দ্রুত ফল মেলে। তাই তো বলি বন্ধু, মনের কোন ইচ্ছা যদি চটজলদি পূরণ করতে হয়, তাহলে সেই মুহূর্তে “হং হনুমাতে রুদ্রাৎমাকায় হাং ফট”, এই মন্ত্রটি জপ করতে ভুলবেন না যেন!