ম্যাজিকের মতো স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায় রুই মাছ, কিন্তু কতটুকু খাবেন?
কলকাতা টাইমস :
ম্যাজিকের মতো স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায় রুই মাছ, কিন্তু কতটুকু খাবেন? রুই একটি অতিপরিচিত মাছ। কম-বেশি সবারই পছন্দের তালিকায় রয়েছে এই মাছ। প্রতিরো’গ ক্ষমতা তৈরিতে এই মাছে তু’লনা হয় না।এই মাছে ক্যালোরির পরিমাণ কম থাকায় যাদের অতিরিক্ত মেদ রয়েছে, তারা নিয়মিত এই মাছ খেতে পারেন। রুই মাছের তেলে থাকা ওমেগা থ্রি নামক অস’ম্পৃ’ক্ত ফ্যা’টি অ্যা’সি’ড, যা র’ক্তের ক্ষ’তিকা’রক কো’লে’স্টে’রল এলডিএল ও ভিএলডিএল ক’মায় এবং উপকারী কো’লে’স্টে’রল এইচডিএলের পরিমাণ বা’ড়িয়ে দেয়, ফলে হৃদয’ন্ত্রে চর্বি জ’মতে পারে না।
ন্যাশনাল সেন্টার ফর বায়োলজিকাল ইন’ফর্মেশনের ত’থ্যা’নুযায়ী, ওমেগা থ্রি র’ক্তের অ’ণুচ’ক্রি’কাকে জ’মা’ট বাঁ’ধতে দেয় না, ফলে র’ক্তনা’লিতে জ’মা’ট বাঁ’ধার কারণে স্ট্রো’ক হতে পারে না। স্ট্রো’ক প্রতিরো’ধে রুই মাছের ভূমিকার কথা উল্লেখ রয়েছে বেশ কয়েকটি গবেষণাপত্রেও।পুষ্টিবিদদের মতে, ভাল মানের প্রোটিনের অন্যতম উৎস এই মাছ।
কী কী থাকে এই মাছে?
১. ভিটামিন এ, ডি, ই রয়েছে রুই মাছে।২. ক্যালসিয়াম, জিঙ্ক, সোডিয়াম, পটাসিয়াম, আয়রন ও খনিজে ভরপুর এই মাছ।পুষ্টিবিদদের মত, “রুই মাছে কোলিন নামের একটি পদার্থ থাকে। প্রয়োজনীয় এই পুষ্টি সম্প্রতি আবিষ্কার হয়েছে, এটি ডিএনএ সংশ্লেষে সাহায্য করে। স্না’য়ুত’ন্ত্র, ফ্যাটের বি’পাক ক্রিয়া এবং পরিবহণে সাহায্য করে।”
কিন্তু কতটুকু খেতে হবে এই মাছ?
তবে ভারসাম্য রেখে খাওয়ার বিষয়ে জো’র দিচ্ছেন পুষ্টিবিদরা। তাদের মতে,দৈনিক রুই মাছের একটা বড় টুকরাই যথেষ্ট একজন মানুষের জন্য।