লালা পরীক্ষায় ফলেই মৃত্যুর অশনি সংকেত
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
মানুষের লালা পরীক্ষায় অকাল মৃত্যুর সম্ভাবনা যাচাইয়ের একটি উপায় উদ্ভাবন করেছেন গবেষকরা। সম্প্রতি গবেষকরা জানান, মানুষের লালায় অ্যান্টিবডির পরিমাণ যাচাই করেই এ পরীক্ষাটি করা হচ্ছে।
ব্রিটেনের ইউনিভার্সিটি অব বার্মিংহামের গবেষকরা এ বিষয়টি উদ্ভাবন করেছেন। এতে তারা জানিয়েছেন, লালার অ্যান্টিবডির পরিমাণ পরীক্ষা করে অকাল মৃত্যুর সম্ভাবনা জানা সম্ভব।
মানুষের দেহে সংক্রমণজনিত রোগের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে ইমিউনোগ্লোবিলিন (আইজিএ) বা অ্যান্টিবডি। এগুলো রক্তের শ্বেত কণা থেকে নিঃসৃত হয় এবং দেহের সংক্রমণ প্রতিরোধ করে।
গবেষকরা জানান, তারা আইজিএ বা অ্যান্টিবডির সঙ্গে অকাল মৃত্যুর হারের একটি নেগেটিভ সম্পর্ক খুঁজে পেয়েছেন। এতে জানা গেছে, ক্যান্সার ও অন্যান্য রোগে মৃত্যুর হার পরিবর্তিত হয় অ্যান্টিবডির কারণে। গবেষকরা বলছেন, দেহের নানা প্রক্রিয়ার মাধ্যমে অ্যান্টিবডির পরিমাণ নির্ধারিত হয়। আর এক্ষেত্রে বেশ কিছু বিষয় প্রভাবকের ভূমিকা পালন করে।
এ বিষয়ে ইউনিভার্সিটি অব বার্মিংহামের গবেষক অ্যানা ফিলিপস বলেন, ‘বেশ কিছু বিষয় আছে যেগুলোর ওপর আমাদের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। যেমন বয়স, বংশগতি কিংবা অসুস্থতা। কিন্তু সাধারণ একটি স্বাস্থ্যগত মাত্রা রয়েছে, যা এক্ষেত্রে প্রভাব বিস্তার করতে পারে। এগুলোর মধ্যে মানসিক চাপ, খাবার, শারীরিক অনুশীলন, মদ্যপান ও ধূমপান এ মাত্রা কম-বেশি করতে পারে।’
এ গবেষণায় ৬৩৯ জন প্রাপ্তবয়স্ককে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এতে জানা যায়, যাদের লালায় অ্যান্টিবডির পরিমাণ কম, তাদের অকাল মৃত্যুর ঝুঁকি বেশি।
ব্রিটেনের ইউনিভার্সিটি অব বার্মিংহামের গবেষকরা এ বিষয়টি উদ্ভাবন করেছেন। এতে তারা জানিয়েছেন, লালার অ্যান্টিবডির পরিমাণ পরীক্ষা করে অকাল মৃত্যুর সম্ভাবনা জানা সম্ভব।
মানুষের দেহে সংক্রমণজনিত রোগের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে ইমিউনোগ্লোবিলিন (আইজিএ) বা অ্যান্টিবডি। এগুলো রক্তের শ্বেত কণা থেকে নিঃসৃত হয় এবং দেহের সংক্রমণ প্রতিরোধ করে।
গবেষকরা জানান, তারা আইজিএ বা অ্যান্টিবডির সঙ্গে অকাল মৃত্যুর হারের একটি নেগেটিভ সম্পর্ক খুঁজে পেয়েছেন। এতে জানা গেছে, ক্যান্সার ও অন্যান্য রোগে মৃত্যুর হার পরিবর্তিত হয় অ্যান্টিবডির কারণে। গবেষকরা বলছেন, দেহের নানা প্রক্রিয়ার মাধ্যমে অ্যান্টিবডির পরিমাণ নির্ধারিত হয়। আর এক্ষেত্রে বেশ কিছু বিষয় প্রভাবকের ভূমিকা পালন করে।
এ বিষয়ে ইউনিভার্সিটি অব বার্মিংহামের গবেষক অ্যানা ফিলিপস বলেন, ‘বেশ কিছু বিষয় আছে যেগুলোর ওপর আমাদের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। যেমন বয়স, বংশগতি কিংবা অসুস্থতা। কিন্তু সাধারণ একটি স্বাস্থ্যগত মাত্রা রয়েছে, যা এক্ষেত্রে প্রভাব বিস্তার করতে পারে। এগুলোর মধ্যে মানসিক চাপ, খাবার, শারীরিক অনুশীলন, মদ্যপান ও ধূমপান এ মাত্রা কম-বেশি করতে পারে।’
এ গবেষণায় ৬৩৯ জন প্রাপ্তবয়স্ককে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এতে জানা যায়, যাদের লালায় অ্যান্টিবডির পরিমাণ কম, তাদের অকাল মৃত্যুর ঝুঁকি বেশি।