১০ বছর ধরে সমুদ্রের তলায় বিজ্ঞানী!
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
স্যাঁতস্যাঁতে পরিবেশে গায়ের চামড়া ক্রমশ কুঁচকে যাচ্ছে৷ কারণ টানা দশবছর সূর্যের মুখ দেখছেন না৷ খাবার বলতে সংরক্ষিত ঠাণ্ডা খাবার৷ এই ভাবেই জলের নিচে টানা ১০ বছর কাটিয়ে দিলেন এক বৈজ্ঞানিক!
অবিশ্বাস্য হলেও ডেরন বার্কপাইল নামের এক বৈজ্ঞানিক এইরকম কাণ্ড করে দেখালেন ৷ ফ্লোরিডার কিজ মেরিন স্যাঙ্কচুয়ারিতে প্রায় ৬৩ ফুট সমুদ্রের নিচে ‘অ্যাকুরিয়াস আন্ডারওয়াটার ল্যাবে’ গবেষণা চালাতে এই দীর্ঘসময় অতিবাহিত করেছেন ডেরন৷
গবেষণার জন্য দীর্ঘসময়ে ল্যাবে থাকতে হলেও সমুদ্র পরিবেশের সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নিতে প্রতিদিন নিয়ম করে সমুদ্রে সাঁতার কাটতে হয় গবেষকদের৷ তবে কনকনে ঠাণ্ডা জলে ভেসে বেরাতে বেশ ভালোই লাগছে তার৷ এক সাক্ষাৎকারে মুচকি হেসে ডেরন জানালেন, জলের মধ্যে অনেকক্ষণ থাকায় বাচ্চাদের মতন ন্যাপির্যাশ হচ্ছে৷
অ্যাকুরিয়াসে গবেষণার ফাঁকে ডেরন জানান, আমাদের এই ল্যাবটি (পরীক্ষাগার) স্কুল বাসের মতন৷ শুনতে অনেক বড় মনে হলেও ল্যাবটি বড় বড় টেবিল ও বিভিন্ন যন্ত্রপাতিতে ভর্তি৷ সঙ্কীর্ণ পথে সাবধানে চলাচল করতে হয় যাতে কোন যন্ত্রে ধাক্কা না লাগে৷ খাবার বলতে সংরক্ষিত ঠাণ্ডা স্যান্ডউইচ খেতে হয়৷ আগুন জ্বালানোর সম্ভব নয় বলে খাবার গরম করা সম্ভবপর নয়৷
প্রথম এই গবেষণা কেন্দ্রটি তৈরি করা হয় ১৯৬০ সালে। এখনও আধুনিক সুযোগ-সুবিধা আসেনি সেখানে৷ তাই স্যাঁতস্যাঁতে পরিবেশেই মানিয়ে নিয়ে কাজ করতে হচ্ছে এখানকার গবেষকদের৷ ডেরনের এইভাবে টানা ১০ বছর কাজের ধৈর্য্য দেখে হতবাক গবেষকমহল।
অবিশ্বাস্য হলেও ডেরন বার্কপাইল নামের এক বৈজ্ঞানিক এইরকম কাণ্ড করে দেখালেন ৷ ফ্লোরিডার কিজ মেরিন স্যাঙ্কচুয়ারিতে প্রায় ৬৩ ফুট সমুদ্রের নিচে ‘অ্যাকুরিয়াস আন্ডারওয়াটার ল্যাবে’ গবেষণা চালাতে এই দীর্ঘসময় অতিবাহিত করেছেন ডেরন৷
গবেষণার জন্য দীর্ঘসময়ে ল্যাবে থাকতে হলেও সমুদ্র পরিবেশের সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নিতে প্রতিদিন নিয়ম করে সমুদ্রে সাঁতার কাটতে হয় গবেষকদের৷ তবে কনকনে ঠাণ্ডা জলে ভেসে বেরাতে বেশ ভালোই লাগছে তার৷ এক সাক্ষাৎকারে মুচকি হেসে ডেরন জানালেন, জলের মধ্যে অনেকক্ষণ থাকায় বাচ্চাদের মতন ন্যাপির্যাশ হচ্ছে৷
অ্যাকুরিয়াসে গবেষণার ফাঁকে ডেরন জানান, আমাদের এই ল্যাবটি (পরীক্ষাগার) স্কুল বাসের মতন৷ শুনতে অনেক বড় মনে হলেও ল্যাবটি বড় বড় টেবিল ও বিভিন্ন যন্ত্রপাতিতে ভর্তি৷ সঙ্কীর্ণ পথে সাবধানে চলাচল করতে হয় যাতে কোন যন্ত্রে ধাক্কা না লাগে৷ খাবার বলতে সংরক্ষিত ঠাণ্ডা স্যান্ডউইচ খেতে হয়৷ আগুন জ্বালানোর সম্ভব নয় বলে খাবার গরম করা সম্ভবপর নয়৷
প্রথম এই গবেষণা কেন্দ্রটি তৈরি করা হয় ১৯৬০ সালে। এখনও আধুনিক সুযোগ-সুবিধা আসেনি সেখানে৷ তাই স্যাঁতস্যাঁতে পরিবেশেই মানিয়ে নিয়ে কাজ করতে হচ্ছে এখানকার গবেষকদের৷ ডেরনের এইভাবে টানা ১০ বছর কাজের ধৈর্য্য দেখে হতবাক গবেষকমহল।