এনার মত চেহারা না পেতে পেরে আত্মহত্যাও করে ভক্তরা
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
২০০৯ সালের ২৫ জুন পৃথিবীর কোটি কোটি ভক্তদের চোখে জলে ভাসিয়ে চলে গিয়েছিলেন ‘পপ কিং’ মাইকেল জ্যাকসন। মাত্রাতিরিক্ত প্রপোফল সেবনের ফলে ৫০ বছর বয়সে জীবনের শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করতে হয় এই পপ স¤্রাটকে। কিন্তু পৃথিবী ছেড়ে চলে গেলেও আজও তিনি বেঁচে আছেন অগণিত ভক্তের হূদয়ে। বেঁচে থাকতে বর্ণাঢ্য জীবনে অনেক ঘটনারই জন্ম দিয়েছিলেন প্রতিভাবান এই শিল্পী।উল্লেখ করার মতো তেমন কিছু ঘটনা খুঁজে বের করে জ্যাকসনের হাঁড়ির খবর জানিয়েছে যুক্তরাজ্যের টেলিগ্রাফ ডটকম। তার সেই হাঁড়ির খবর এমটিনিউজের পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হল-
দুরন্তপনা : আমেরিকায় ১৯৫৮ সালের ২৯ আগস্ট আফ্রিকান-আমেরিকান একটি পরিবারে জন্ম হয় মাইকেল জ্যাকসনের। তাঁর বাবা জো জ্যাকসন পেশায় ছিলেন ইস্পাত শ্রমিক। মুষ্টিযোদ্ধাও ছিলেন জো। পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় একটি ব্যান্ডদলে গিটার বাজাতেন তিনি। জ্যাকসনের মা ক্যাথরিন জ্যাকসন বাড়তি কিছু উপার্জনের জন্য খণ্ডকালীন চাকরি করতেন। পিয়ানো বাজানোতেও সিদ্ধহস্ত ছিলেন ক্যাথরিন। ১০ ভাই-বোনের মধ্যে অষ্টম ছিলেন মাইকেল জ্যাকসন। অবশ্য তাঁর যমজ দুই ভাই জন্মের কিছুক্ষণ পরই মৃত্যুবরণ করেছিলেন। শৈশবে ভাই-বোনদের সঙ্গে দুরন্তপনা করেই কেটেছে জ্যাকসনের সময়। বোন লা টয়াকে জ্বালাতন করতে প্রায়ই তার বিছানায় মাকড়সা ছেড়ে দিতেন জ্যাকসন।
কৌতুকপ্রিয় জ্যাকসন : কৌতুক খুবই পছন্দ করতেন মাইকেল জ্যাকসন। জনপ্রিয় কমেডি সিরিজ ‘দ্য থ্রি স্টুজেস’-এর বিশাল ভক্ত ছিলেন জ্যাকসন।
কাতুকুতুতে কাবু : মাইকেল জ্যাকসনের কাতুকুতুর মাত্রাটা একটু বেশিই ছিল। খুব সহজেই কাতুকুতু দিয়ে কাবু করে ফেলা যেত তাঁকে।
বই পড়ুয়া : বই পড়ার অভ্যাস ছিল জ্যাকসনের। শৈশবে তাঁর পছন্দের দুটি বই ছিল ‘দ্য ওল্ড ম্যান অ্যান্ড দ্য সি’ এবং ‘রিপ ভ্যান উইঙ্কেল’।
‘পিনোকিও’ ভক্ত : ইতালির প্রখ্যাত লেখক কার্লো কলোডির শিশুতোষ উপন্যাস ‘দ্য অ্যাডভেঞ্চারস অব পিনোকিও’র কেন্দ্রীয় চরিত্রটি ছিল জ্যাকসনের সবচেয়ে পছন্দের কাল্পনিক চরিত্র।
ভয়ংকর সাপ ছিল জ্যাকসনের : উত্তর, মধ্য ও দক্ষিণ আফ্রিকার বিশাল আকৃতির ও ভয়ংকর প্রকৃতির সাপ বোয়া কন্সট্রিক্টর ছিল জ্যাকসনের। সাপটির নাম তিনি রেখেছিলেন মাসলস। এ ছাড়া ক্রাশার নামে একটি অজগর সাপও ছিল তাঁর।
খুদে শিল্পী : চার বছর বয়স থেকেই গান গাওয়া শুরু করেছিলেন মাইকেল জ্যাকসন। মাত্র পাঁচ বছর বয়সে প্রথম জনসমক্ষে গান করেন তিনি। ‘ক্লাইম্ব এভরি মাউন্টেন’ গানটি গেয়ে শুনিয়েছিলেন ছোট্ট জ্যাকসন।
নিরামিষাশী জ্যাকসন : মাইকেল জ্যাকসন ছিলেন নিরামিষাশী। শাকসবজি ও ফলমূল খেয়ে থাকতেন তিনি।
মাইকেল জ্যাকসনবিরল চর্মরোগ : ১৯৯৩ সালে জ্যাকসনের বিরল চর্মরোগ ভিটিলিগোর কথা জানান তাঁর ত্বক বিশেষজ্ঞ। মাত্র এক থেকে দুই শতাংশ মানুষ এই রোগে ভোগে। এই রোগের কারণে ত্বকের কোষের স্বাভাবিক রঞ্জনপ্রক্রিয়া ব্যাহত হয়।
ঘুমের জন্য অক্সিজেন চেম্বার : অক্সিজেন চেম্বারে ঘুমাতেন মাইকেল জ্যাকসন। সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু পাওয়ার জন্য তিনি এ পন্থা বেছে নিয়েছিলেন। একবার তিনি দাবি করেছিলেন, অক্সিজেন চেম্বারে ঘুমানোর জন্য অন্তত ১৫০ বছর বাঁচবেন তিনি।
ডাকনামে অনীহা : জ্যাকসনের ডাকনাম ছিল ওয়াকো জ্যাকো। কিন্তু নামটি খুবই অপছন্দ করতেন তিনি।
রিকোলা ক্যান্ডি-আসক্তি : কনসার্টে গান গাওয়ার আগে গরম পানিতে রিকোলা ক্যান্ডি গুলিয়ে পান করতেন জ্যাকসন।
গ্র্যামি রেকর্ড : ১৯৮৪ সালে আটটি গ্র্যামি পুরস্কার অর্জন করে রেকর্ড গড়েছিলেন ‘পপ কিং’। এক আসরে এতগুলো গ্র্যামি পুরস্কার ঝুলিতে ভরার রেকর্ড ভাঙতে পারেননি আর কোনো সংগীতশিল্পী। তবে ২০০০ সালে আটটি গ্র্যামি পুরস্কার ঘরে তুলেছিল প্রখ্যাত গিটারবাদক কার্লোস সান্তানার ল্যাটিন রক ব্যান্ডদল সান্তানা। জীবদ্দশায় মোট ১৩টি গ্র্যামি পুরস্কার পেয়েছিলেন জ্যাকসন।
‘মিনি মাউস’ জ্যাকসন : ১৯৬৪ সালে যাত্রা শুরু করে ব্যান্ডদল দ্য জ্যাকসন ফাইভ। ব্যান্ডটির সদস্য ছিলেন জ্যাকসন ও তাঁর চার ভাই। শুরুর দিকে ব্যান্ডটিতে নিজের কণ্ঠকে মিনি মাউস চরিত্রের সঙ্গে তুলনা করেছিলেন জ্যাকসন।
‘স্কেয়ারক্রো’ চরিত্রে জ্যাকসন : শিশুতোষ উপন্যাস ‘দ্য ওয়ান্ডারফুল উইজার্ড অব ওজে’ অবলম্বনে নির্মিত ‘দ্য উইজ’ (১৯৭৮) ছবিতে স্কেয়ারক্রো চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন মাইকেল জ্যাকসন।
হলিউড ওয়াক অব ফেমে জ্যাকসনের দুটি তারা : হলিউড ওয়াক অব ফেমে ঠাঁই পেয়েছে জ্যাকসনের নামে দুটি তারা। একটি তাঁর নিজের জন্য। আরেকটি জ্যাকসন ফাইভ ব্যান্ডের সদস্য হিসেবে।
এক্সিটার ভক্ত জ্যাকসন : ব্রিটেনে ডেভনে অবস্থিত ঐতিহাসিক শহর এক্সিটারের ভক্ত ছিলেন জ্যাকসন।
থ্রিলার অ্যালবামের সাফল্য : ১৯৮২ সালের ৩০ নভেম্বর মুক্তি পায় মাইকেল জ্যাকসনের ষষ্ঠ একক অ্যালবাম ‘থ্রিলার’। ইউএস বিলবোর্ড চার্টে টানা ৩৭ সপ্তাহ শীর্ষস্থান ধরে রেখেছিল অ্যালবামটি। সর্বকালের সবচেয়ে বেশি বিক্রি হওয়া অ্যালবামের রেকর্ডও গড়েছে ‘থ্রিলার’। বিশ্বব্যাপী অ্যালবামটির ৫০ মিলিয়ন কপি বিক্রি হয়েছে।
প্রিসলি কন্যার সঙ্গে ১৯ মাসের সংসার : ‘কিং অব রক অ্যান্ড রোল’ এলভিস প্রিসলির একমাত্র মেয়ে গায়িকা লিসা মেরি প্রিসলিকে বিয়ে করেছিলেন ‘পপ কিং’ মাইকেল জ্যাকসন। কিন্তু মাত্র ১৯ মাসের মাথায় তাঁদের দাম্পত্য জীবনের ইতি ঘটে।
মেক্সিকান খাবারপ্রীতি : মেক্সিকান খাবার খুবই পছন্দ করতেন মাইকেল জ্যাকসন।
প্রিয় সুপারহিরো মর্ফ : জ্যাকসনের সবচেয়ে পছন্দের সুপারহিরো চরিত্র মার্ভেল কমিকসের এক্স-মেন সিরিজের মর্ফ।
বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব : ১৯৯৭ সালে এক জরিপে বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব নির্বাচিত হয়েছিলেন জ্যাকসন।
অল্পের জন্য অগ্নিদগ্ধ হওয়া থেকে রক্ষা : ১৯৮৪ সালে পেপসির একটি বিজ্ঞাপনচিত্রের শুটিং করতে গিয়ে অল্পের জন্য অগ্নিদগ্ধ হননি জ্যাকসন। ওই দুর্ঘটনায় তাঁর মাথার চুল পুড়ে গিয়েছিল।
ভয়ংকর শৈশব : ১৯৯৩ সালে অপরাহ উইনফ্রেকে দেওয়া এক সাক্ষাত্কারে জ্যাকসন জানান, ভয়ংকর শৈশব কাটাতে হয়েছিল তাঁকে। শৈশবে প্রচণ্ড একাকিত্বে ভুগতেন বলেও জানান জ্যাকসন।
জ্যাকসন-ভক্তের আত্মহত্যা : ১৯৮৪ সালে আত্মহত্যা করেন এক জ্যাকসন-ভক্ত। কারণটা ছিল বেশ অদ্ভুত। প্লাস্টিক সার্জারির মাধ্যমে জ্যাকসনের মতো চেহারা পেতে চেয়েছিলেন ওই ভক্ত। কিন্তু তা সম্ভব না হওয়ায় হতাশা ও দুঃখে আত্মহত্যার পথ বেছে নেন তিনি।
দুরন্তপনা : আমেরিকায় ১৯৫৮ সালের ২৯ আগস্ট আফ্রিকান-আমেরিকান একটি পরিবারে জন্ম হয় মাইকেল জ্যাকসনের। তাঁর বাবা জো জ্যাকসন পেশায় ছিলেন ইস্পাত শ্রমিক। মুষ্টিযোদ্ধাও ছিলেন জো। পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় একটি ব্যান্ডদলে গিটার বাজাতেন তিনি। জ্যাকসনের মা ক্যাথরিন জ্যাকসন বাড়তি কিছু উপার্জনের জন্য খণ্ডকালীন চাকরি করতেন। পিয়ানো বাজানোতেও সিদ্ধহস্ত ছিলেন ক্যাথরিন। ১০ ভাই-বোনের মধ্যে অষ্টম ছিলেন মাইকেল জ্যাকসন। অবশ্য তাঁর যমজ দুই ভাই জন্মের কিছুক্ষণ পরই মৃত্যুবরণ করেছিলেন। শৈশবে ভাই-বোনদের সঙ্গে দুরন্তপনা করেই কেটেছে জ্যাকসনের সময়। বোন লা টয়াকে জ্বালাতন করতে প্রায়ই তার বিছানায় মাকড়সা ছেড়ে দিতেন জ্যাকসন।
কৌতুকপ্রিয় জ্যাকসন : কৌতুক খুবই পছন্দ করতেন মাইকেল জ্যাকসন। জনপ্রিয় কমেডি সিরিজ ‘দ্য থ্রি স্টুজেস’-এর বিশাল ভক্ত ছিলেন জ্যাকসন।
কাতুকুতুতে কাবু : মাইকেল জ্যাকসনের কাতুকুতুর মাত্রাটা একটু বেশিই ছিল। খুব সহজেই কাতুকুতু দিয়ে কাবু করে ফেলা যেত তাঁকে।
বই পড়ুয়া : বই পড়ার অভ্যাস ছিল জ্যাকসনের। শৈশবে তাঁর পছন্দের দুটি বই ছিল ‘দ্য ওল্ড ম্যান অ্যান্ড দ্য সি’ এবং ‘রিপ ভ্যান উইঙ্কেল’।
‘পিনোকিও’ ভক্ত : ইতালির প্রখ্যাত লেখক কার্লো কলোডির শিশুতোষ উপন্যাস ‘দ্য অ্যাডভেঞ্চারস অব পিনোকিও’র কেন্দ্রীয় চরিত্রটি ছিল জ্যাকসনের সবচেয়ে পছন্দের কাল্পনিক চরিত্র।
ভয়ংকর সাপ ছিল জ্যাকসনের : উত্তর, মধ্য ও দক্ষিণ আফ্রিকার বিশাল আকৃতির ও ভয়ংকর প্রকৃতির সাপ বোয়া কন্সট্রিক্টর ছিল জ্যাকসনের। সাপটির নাম তিনি রেখেছিলেন মাসলস। এ ছাড়া ক্রাশার নামে একটি অজগর সাপও ছিল তাঁর।
খুদে শিল্পী : চার বছর বয়স থেকেই গান গাওয়া শুরু করেছিলেন মাইকেল জ্যাকসন। মাত্র পাঁচ বছর বয়সে প্রথম জনসমক্ষে গান করেন তিনি। ‘ক্লাইম্ব এভরি মাউন্টেন’ গানটি গেয়ে শুনিয়েছিলেন ছোট্ট জ্যাকসন।
নিরামিষাশী জ্যাকসন : মাইকেল জ্যাকসন ছিলেন নিরামিষাশী। শাকসবজি ও ফলমূল খেয়ে থাকতেন তিনি।
মাইকেল জ্যাকসনবিরল চর্মরোগ : ১৯৯৩ সালে জ্যাকসনের বিরল চর্মরোগ ভিটিলিগোর কথা জানান তাঁর ত্বক বিশেষজ্ঞ। মাত্র এক থেকে দুই শতাংশ মানুষ এই রোগে ভোগে। এই রোগের কারণে ত্বকের কোষের স্বাভাবিক রঞ্জনপ্রক্রিয়া ব্যাহত হয়।
ঘুমের জন্য অক্সিজেন চেম্বার : অক্সিজেন চেম্বারে ঘুমাতেন মাইকেল জ্যাকসন। সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু পাওয়ার জন্য তিনি এ পন্থা বেছে নিয়েছিলেন। একবার তিনি দাবি করেছিলেন, অক্সিজেন চেম্বারে ঘুমানোর জন্য অন্তত ১৫০ বছর বাঁচবেন তিনি।
ডাকনামে অনীহা : জ্যাকসনের ডাকনাম ছিল ওয়াকো জ্যাকো। কিন্তু নামটি খুবই অপছন্দ করতেন তিনি।
রিকোলা ক্যান্ডি-আসক্তি : কনসার্টে গান গাওয়ার আগে গরম পানিতে রিকোলা ক্যান্ডি গুলিয়ে পান করতেন জ্যাকসন।
গ্র্যামি রেকর্ড : ১৯৮৪ সালে আটটি গ্র্যামি পুরস্কার অর্জন করে রেকর্ড গড়েছিলেন ‘পপ কিং’। এক আসরে এতগুলো গ্র্যামি পুরস্কার ঝুলিতে ভরার রেকর্ড ভাঙতে পারেননি আর কোনো সংগীতশিল্পী। তবে ২০০০ সালে আটটি গ্র্যামি পুরস্কার ঘরে তুলেছিল প্রখ্যাত গিটারবাদক কার্লোস সান্তানার ল্যাটিন রক ব্যান্ডদল সান্তানা। জীবদ্দশায় মোট ১৩টি গ্র্যামি পুরস্কার পেয়েছিলেন জ্যাকসন।
‘মিনি মাউস’ জ্যাকসন : ১৯৬৪ সালে যাত্রা শুরু করে ব্যান্ডদল দ্য জ্যাকসন ফাইভ। ব্যান্ডটির সদস্য ছিলেন জ্যাকসন ও তাঁর চার ভাই। শুরুর দিকে ব্যান্ডটিতে নিজের কণ্ঠকে মিনি মাউস চরিত্রের সঙ্গে তুলনা করেছিলেন জ্যাকসন।
‘স্কেয়ারক্রো’ চরিত্রে জ্যাকসন : শিশুতোষ উপন্যাস ‘দ্য ওয়ান্ডারফুল উইজার্ড অব ওজে’ অবলম্বনে নির্মিত ‘দ্য উইজ’ (১৯৭৮) ছবিতে স্কেয়ারক্রো চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন মাইকেল জ্যাকসন।
হলিউড ওয়াক অব ফেমে জ্যাকসনের দুটি তারা : হলিউড ওয়াক অব ফেমে ঠাঁই পেয়েছে জ্যাকসনের নামে দুটি তারা। একটি তাঁর নিজের জন্য। আরেকটি জ্যাকসন ফাইভ ব্যান্ডের সদস্য হিসেবে।
এক্সিটার ভক্ত জ্যাকসন : ব্রিটেনে ডেভনে অবস্থিত ঐতিহাসিক শহর এক্সিটারের ভক্ত ছিলেন জ্যাকসন।
থ্রিলার অ্যালবামের সাফল্য : ১৯৮২ সালের ৩০ নভেম্বর মুক্তি পায় মাইকেল জ্যাকসনের ষষ্ঠ একক অ্যালবাম ‘থ্রিলার’। ইউএস বিলবোর্ড চার্টে টানা ৩৭ সপ্তাহ শীর্ষস্থান ধরে রেখেছিল অ্যালবামটি। সর্বকালের সবচেয়ে বেশি বিক্রি হওয়া অ্যালবামের রেকর্ডও গড়েছে ‘থ্রিলার’। বিশ্বব্যাপী অ্যালবামটির ৫০ মিলিয়ন কপি বিক্রি হয়েছে।
প্রিসলি কন্যার সঙ্গে ১৯ মাসের সংসার : ‘কিং অব রক অ্যান্ড রোল’ এলভিস প্রিসলির একমাত্র মেয়ে গায়িকা লিসা মেরি প্রিসলিকে বিয়ে করেছিলেন ‘পপ কিং’ মাইকেল জ্যাকসন। কিন্তু মাত্র ১৯ মাসের মাথায় তাঁদের দাম্পত্য জীবনের ইতি ঘটে।
মেক্সিকান খাবারপ্রীতি : মেক্সিকান খাবার খুবই পছন্দ করতেন মাইকেল জ্যাকসন।
প্রিয় সুপারহিরো মর্ফ : জ্যাকসনের সবচেয়ে পছন্দের সুপারহিরো চরিত্র মার্ভেল কমিকসের এক্স-মেন সিরিজের মর্ফ।
বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব : ১৯৯৭ সালে এক জরিপে বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব নির্বাচিত হয়েছিলেন জ্যাকসন।
অল্পের জন্য অগ্নিদগ্ধ হওয়া থেকে রক্ষা : ১৯৮৪ সালে পেপসির একটি বিজ্ঞাপনচিত্রের শুটিং করতে গিয়ে অল্পের জন্য অগ্নিদগ্ধ হননি জ্যাকসন। ওই দুর্ঘটনায় তাঁর মাথার চুল পুড়ে গিয়েছিল।
ভয়ংকর শৈশব : ১৯৯৩ সালে অপরাহ উইনফ্রেকে দেওয়া এক সাক্ষাত্কারে জ্যাকসন জানান, ভয়ংকর শৈশব কাটাতে হয়েছিল তাঁকে। শৈশবে প্রচণ্ড একাকিত্বে ভুগতেন বলেও জানান জ্যাকসন।
জ্যাকসন-ভক্তের আত্মহত্যা : ১৯৮৪ সালে আত্মহত্যা করেন এক জ্যাকসন-ভক্ত। কারণটা ছিল বেশ অদ্ভুত। প্লাস্টিক সার্জারির মাধ্যমে জ্যাকসনের মতো চেহারা পেতে চেয়েছিলেন ওই ভক্ত। কিন্তু তা সম্ভব না হওয়ায় হতাশা ও দুঃখে আত্মহত্যার পথ বেছে নেন তিনি।