যমজও দেখেছেন কিন্তু তাদের এই সিক্রেট জানেন কি ?
১. ছোটো অবস্থায় প্রত্যেক যমজই নিজেদের মধ্যে এক অনন্য ভাষায় কথা বলে থাকে। সেই ভাষার নাম দেয়া হয়েছে ‘ক্রিপটোফেশিয়া’, যা অন্যরা বুঝতে পারেন না।
২. যমজদের মা এক, কিন্তু বাবা আলাদা হতে পারেন। সম্প্রতি ভিয়েতনামে তেমনই একটি ঘটনার কাথা প্রকাশ পেয়েছে। ভিয়েতনামের জেনেটিক অ্যাসোসিয়েশনের অনুমান এই যমজদের নিয়ে একটি অনুমান করেছেন। অনুমানটি আজব হলেও সত্যি!
৩. কিছু শতাংশ যমজ একে অন্যের ‘মিরর ইমেজ’। একজনের জন্মদাগ শরীরের বাঁ দিকে থাকলে, অন্যজনের থাকে ডান দিকে। একজন ডান হাতি হলে, অন্যজন হয় বাঁ হাতি।
৪. বর্তমান পরিস্থিতিতে যমজ সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা প্রায় ৩০ শতাংশ বেড়ে গেছে। যে পরিবারের ইতিহাসে একটিও যমজ হয়নি, সেসব পরিবারেও আজকাল যমজ সন্তান জন্মগ্রহণ করছে। এর কারণ হিসেবে গবেষকেদের ধারণা, মহিলাদের বেশি বয়সে সন্তান জন্ম দেওয়া।
৫. অধিকাংশ ক্ষেত্রেই যমজদের একজন দুর্বল ও আকারে ছোটো হয়, অন্যজন হয় মেধাবী ও শক্তিশালী। এর কারণ, মাতৃগর্ভে থাকাকালীন শক্তিশালী যে, সে দুর্বলের উপর ভর দিয়ে বাড়তে শুরু করে। ফলে দুর্বলের মস্তিষ্ক ও আকার ঠিকমতো বৃদ্ধি পায় না।
৬. লোকে বলে, অনেক সময় যমজদের মাও নাকি তাদের চিনতে পারেন না। তাদের চিনতে হয় বিশেষ কিছু উপায়ে। শারীরিক কিছু গড়ন ও আঙুল দেখে।