পায়ের নিচে ১২৫ কোটি, পরতে চান নাকি !
জুতাজোড়ায় ব্যবহার করা হয়েছে এক হাজার হীরা। ধরন ও আকারের দিক দিয়ে হীরাগুলো একেবারেই আলাদা। সেটিতে দুটি তিন ক্যারেট মানের গোলাপি, দুটি নীল ও চারটি সাদা হীরা ব্যবহার করা হয়েছে। পুরো জুতাজোড়া হাতে তৈরি। সেটি তৈরি করতে কারিগরদের সময় লেগেছে কয়েকশ ঘণ্টা।
১৮ ক্যারেট স্বর্ণের সুতা দিয়ে সেলাই করা হয় জুতাজোড়া। জুতায় দেওয়া হয়েছে সোনার রঙের পালিশ। এমনকি ভেতরও বাঁধানো হয়েছে সোনা দিয়ে। জেসমিন ফুলের আদলে জুতাটি নকশা করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ডিজাইনাররা।
এ বিষয়ে একজন কারিগর জানান, জুতাজোড়া জন্মদিনের উপহারের জন্য তৈরি করা হয়েছে। এ জন্য দামটা একটু কম রাখা হয়েছে। না হলে জুতার মূল্য আকাশ ছুঁয়েই ফেলত।
ডিজাইনার ডেবি তার ইনস্টাগ্রামে লেখেন, ‘সবচেয়ে দামি জুতা একজন আরব আমিরাতের ক্রেতার জন্য তৈরি করেছি। আমি খুবই আনন্দিত।’
ডেবি ‘ফিউচার অব ফ্যাশন একাডেমি’র প্রতিষ্ঠাতা। এর আগে এই বিখ্যাত ডিজাইনার ৬৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের কেক ও ১৫ মিলিয়িন ডলার মূল্যের পোশাক তৈরি করে সুনাম কুড়িয়েছেন।