শিশুদেরকে বাহু ধরে ঘোরান নাকি ? এটা অবশ্যই পড়ুন
[kodex_post_like_buttons]

কলকাতা টাইমস :
শিশুদেরকে বাহু ধরে ঘোরানো একটি ক্ষতিহীন তামাশা বলেই মনে হতে পারে। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা হুঁশিয়ারি দিয়েছেন এর ফলে শিশুদের মারাত্মক বেদনাদায়ক জখম হতে পারে।
এক থেকে চার বছর বয়সী শিশুদের পায়ের লিগামেন্ট এবং হাঁড়গুলো খুবই দূর্বল হয়। এ বয়সী শিশুদের হাতের কনুইয়ের জোড়াটি অনেক নরম থাকে। ফলে তাদেরকে বাহু ধরে ঘুরালে তাদের কনু্ইয়ের লিগামেন্টগুলো সামান্য বলপ্রয়োগেই স্থানচ্যুত হতে বা ছিঁড়ে যেতে পারে।
এছাড়া হাত ধরে টেনে কোলে তুললে, দ্রুততার সঙ্গে তাদের বাহু আঁকড়ে ধরতে গেলে, বাহু ধরে ঝাঁকালে বা বিছানার একপাশ থেকে আরেক পাশে টেনে নিলেও এ ধরনের জখম হতে পারে।
এই ধরনের জখম বেদনাদায়ক হলেও এতে দীর্ঘমেয়াদি কোনো ক্ষয়-ক্ষতি হয় না।
ডক্টিফাই এর অর্থোপেডিক সার্জন আমির খান বলেছেন: “দেহের ওপরের অংশের কোনো অঙ্গ প্রত্যঙ্গ ধরে হঠাৎ করেই জোরে টানাটানি করলে সেসব অঙ্গ প্রত্যঙ্গের জোড়াগুলিতে জখম হওয়ার আশঙ্কা থাকে।”
তিনি বলেন, “আমি অবশ্য বাস্তবে এমন ঘটনা খুব কমই দেখেছি যে, বড়রা হাত ধরে ঘোরানোর ফলে বাচ্চাদের কাঁধ বা কনুইয়ের জোড়ায় কোনো গুরতর জখম হয়েছে। তবে এটা স্পষ্ট যে, বাবা-মা বা অভিভাবকদেরকে বাচ্চাদের সঙ্গে খেলা করতে গিয়ে অবশ্যই কাণ্ডজ্ঞানের চর্চা করতে হবে এবং যত্নশীল হতে হবে।”
এক থেকে চার বছর বয়সী শিশুদের পায়ের লিগামেন্ট এবং হাঁড়গুলো খুবই দূর্বল হয়। এ বয়সী শিশুদের হাতের কনুইয়ের জোড়াটি অনেক নরম থাকে। ফলে তাদেরকে বাহু ধরে ঘুরালে তাদের কনু্ইয়ের লিগামেন্টগুলো সামান্য বলপ্রয়োগেই স্থানচ্যুত হতে বা ছিঁড়ে যেতে পারে।
এছাড়া হাত ধরে টেনে কোলে তুললে, দ্রুততার সঙ্গে তাদের বাহু আঁকড়ে ধরতে গেলে, বাহু ধরে ঝাঁকালে বা বিছানার একপাশ থেকে আরেক পাশে টেনে নিলেও এ ধরনের জখম হতে পারে।
এই ধরনের জখম বেদনাদায়ক হলেও এতে দীর্ঘমেয়াদি কোনো ক্ষয়-ক্ষতি হয় না।
ডক্টিফাই এর অর্থোপেডিক সার্জন আমির খান বলেছেন: “দেহের ওপরের অংশের কোনো অঙ্গ প্রত্যঙ্গ ধরে হঠাৎ করেই জোরে টানাটানি করলে সেসব অঙ্গ প্রত্যঙ্গের জোড়াগুলিতে জখম হওয়ার আশঙ্কা থাকে।”
তিনি বলেন, “আমি অবশ্য বাস্তবে এমন ঘটনা খুব কমই দেখেছি যে, বড়রা হাত ধরে ঘোরানোর ফলে বাচ্চাদের কাঁধ বা কনুইয়ের জোড়ায় কোনো গুরতর জখম হয়েছে। তবে এটা স্পষ্ট যে, বাবা-মা বা অভিভাবকদেরকে বাচ্চাদের সঙ্গে খেলা করতে গিয়ে অবশ্যই কাণ্ডজ্ঞানের চর্চা করতে হবে এবং যত্নশীল হতে হবে।”