বাড়ির বাথরুম ও শৌচাগার তৈরী করতে যদি না মানেন এই নিয়ম, তাহলে ঘোর বিপদ!
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
বাথরুম বা শৌচালয় ছাড়া বাড়ি-ঘর ভাবাই যায় না। জমি, বাড়ি কিনতে গেলে বা বাড়ি তৈরি করতে গেলে যেমন বাস্তু শাস্ত্র মেনে চলতে হয়, ঠিক তেমনই বাথরুম বা শৌচালয় বানানোর ক্ষেত্রেও বাস্তু নিয়ম মেনে চলতে হয়। বাস্তু বিশেষেজ্ঞদের মতে, বাড়িতে বাথরুমের অবস্থান ঠিক জায়গায় নাহলে বাস্তু দোষ দেখা দেয়। ফলে একের পর এক খারাপ ঘটনা ঘটার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়। শৌচাগারের মধ্যে নেগেটিভ এনার্জির উত্স হয়ে ওঠার বিপুল সম্ভাবনা থাকে।
তাই বাড়িতে শৌচালয় বানানোর আগে অবশ্যই এই নিয়মগুলি মেনে চলুন।
১) বাথরুমে পূর্ব, পশ্চিম বা উত্তর দিকের দেওয়ালে একটা ছোটো জানালা রাখবেন।
২) বাথরুম বা শৌচাগারের জলের কল থাকবে পূর্ব ও উত্তর অথবা উত্তর-পূর্ব দিকে। দক্ষিন-পূর্ব, উত্তর ও পশ্চিমে জলের কল না থাকলেই ভালো।
৩) মেঝে বা মেঝের তল থেকে কমপক্ষে এক-দুই ফুট উঁচুতে প্যান বসান।
৪) বাথরুমের দেওয়ালের রং হালকা হলে ভালো হয়। বাস্তুশাস্ত্র: এই নিয়মগুলি মেনে রান্না ঘর তৈরি করেছেন তো? না হলে কিন্তু…!
৫) যদি বেডরুমের সঙ্গে সংযুক্ত অর্থাৎ অ্যাটাচ বাথরুম হয়, তাহলে ঘরের পশ্চিম দিক করে শৌচাগার বানান।
৬) অবশ্যই খেয়াল রাখবেন যে, শৌচাগারের নীচে বা ওপরে ঠাকুর ঘর এবং রান্নাঘর যেন না থাকে। ৭) টয়লেটের উত্তর-দক্ষিণ দিক করে কমোড বসাতে হবে। দেখবেন কমোড ব্যবহারের সময় যাতে ব্যক্তিকে পূর্ব অথবা পশ্চিম দিকে মুখ করে না বসতে হয়।
৮) শৌচাগার ভিতরে-বাইরে যেখানেই হোক না কেন, সেপটিক ট্যাঙ্কের কাছাকাছি এটি তৈরি করলে ভালো। এর জন্য দক্ষিণ অথবা পশ্চিম দিক বেছে নেওয়া যেতে পারে।
৯) শৌচাগার বা টয়লেটের জন্য আর্দশ দিক হল পশ্চিম, দক্ষিণ ও উত্তর-পশ্চিম।