এই পরিবারে ছয় দাঁড়কাকের একটাও কমলে সর্বনাশ…
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
অতীতে এমন সব আইন প্রচলিত ছিল, যা এখন একেবারেই হাস্যকর হয়ে উঠেছে। এছাড়া পুরনো কিছু নিয়ম-কানুন রয়েছে, যা এখন কুসংস্কার হিসেবেই বিবেচিত। ব্রিটিশ রাজপরিবারও এ ধরনের কিছু নিয়ম মেনে চলে। এ লেখায় তুলে ধরা হলো তেমনি কিছু নিয়ম।
১. ছয় দাঁড়কাক
অদ্ভুত হলেও সত্য যে, টাওয়ার অব লন্ডনের ওপর সব সময়েই কমপক্ষে ছয়টি দাঁড়কাক রাখার নিয়ম রয়েছে। ব্রিটিশদের বিশ্বাস, দাঁড়কাক যদি কখনো এই প্রাসাদ ছেড়ে চলে যায় তবে এর শ্বেত টাওয়ারটা ভেঙ্গে পড়বে। ব্রিটিশ রাজতন্ত্রের পতন হবে এবং সেই সঙ্গে ধ্বংস হবে ব্রিটেনও। এমন বিশ্বাস থেকে এখানে যত্ন করে রাখা হয় এই দাঁড়কাকগুলো। এটাই নিয়ম। আসলে নিয়ম ছয়টা রাখার, একটা বেশি রাখা হয় রিজার্ভ হিসাবে। যাতে দাঁড়কাকের সংখ্যা কখনো ছয়ের নিচে নেমে না আসে। ব্রিটিশরা একথাই বিশ্বাস করে আসছে শত শত বছর ধরে। তাই টাওয়ার অব লন্ডনে দাঁড়কাকগুলোকে ধরে রাখতে তাদের চেষ্টার অন্ত নেই। অতীতে সারা ব্রিটেনে দাঁড়কাক ছিল প্রচুর। তবে নানা কারণে এক সময় কমতে শুরু করে এদের সংখ্যা। বর্তমানে অনেক কমে গেলেও সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় এই দাঁড়কাকগুলো বহালতবিয়তে রয়েছে টাওয়ার অব লন্ডনে।
২. সাধারণ মানুষকে স্পর্শ করতে নিষেধাজ্ঞা
রাজপরিবারের সদস্যরা এ নিয়মটি মেনে চলেন বহু বছর আগে থেকেই। সাধারণ মানুষ যেন তাদের বেশি কাছাকাছি আসতে না পারেন এজন্যই এ নিয়ম। তবে এখন অবশ্য অনেকেই ভুল করে স্পর্শ করে ফেলেন ছবি তুলতে কিংবা বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে।
১. ছয় দাঁড়কাক
অদ্ভুত হলেও সত্য যে, টাওয়ার অব লন্ডনের ওপর সব সময়েই কমপক্ষে ছয়টি দাঁড়কাক রাখার নিয়ম রয়েছে। ব্রিটিশদের বিশ্বাস, দাঁড়কাক যদি কখনো এই প্রাসাদ ছেড়ে চলে যায় তবে এর শ্বেত টাওয়ারটা ভেঙ্গে পড়বে। ব্রিটিশ রাজতন্ত্রের পতন হবে এবং সেই সঙ্গে ধ্বংস হবে ব্রিটেনও। এমন বিশ্বাস থেকে এখানে যত্ন করে রাখা হয় এই দাঁড়কাকগুলো। এটাই নিয়ম। আসলে নিয়ম ছয়টা রাখার, একটা বেশি রাখা হয় রিজার্ভ হিসাবে। যাতে দাঁড়কাকের সংখ্যা কখনো ছয়ের নিচে নেমে না আসে। ব্রিটিশরা একথাই বিশ্বাস করে আসছে শত শত বছর ধরে। তাই টাওয়ার অব লন্ডনে দাঁড়কাকগুলোকে ধরে রাখতে তাদের চেষ্টার অন্ত নেই। অতীতে সারা ব্রিটেনে দাঁড়কাক ছিল প্রচুর। তবে নানা কারণে এক সময় কমতে শুরু করে এদের সংখ্যা। বর্তমানে অনেক কমে গেলেও সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় এই দাঁড়কাকগুলো বহালতবিয়তে রয়েছে টাওয়ার অব লন্ডনে।
২. সাধারণ মানুষকে স্পর্শ করতে নিষেধাজ্ঞা
রাজপরিবারের সদস্যরা এ নিয়মটি মেনে চলেন বহু বছর আগে থেকেই। সাধারণ মানুষ যেন তাদের বেশি কাছাকাছি আসতে না পারেন এজন্যই এ নিয়ম। তবে এখন অবশ্য অনেকেই ভুল করে স্পর্শ করে ফেলেন ছবি তুলতে কিংবা বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে।
৩. ভোট দেওয়া নিষেধ
দেশের সাধারণ মানুষদের জন্য ভোটের ব্যবস্থা রয়েছে। কিন্তু রাজপরিবারের সদস্যরা কাউকে ভোট দিতে পারেন না।
৪. রাজনৈতিক অফিস নয়
রাজপরিবারের সদস্যদের কোনো রাজনৈতিক কার্যক্রম পরিচালনা করা নিষেধ। আর এ কারণে তাদের রাজনৈতিক অফিসও নিষিদ্ধ।
৫. মনোপলি খেলা নিষেধ
মনোপলি নামে একটি খেলা অনেক শিশুরই প্রিয়। কিন্তু রাজপরিবারের শিশুরা এ খেলা খেলতে পারেন না বহু বছর আগে থেকেই। অতীতে এটি বেশ গুরুত্ব দেওয়া হতো। এখন সেভাবে গুরুত্ব দেওয়া না হলেও নিয়মটি মেনে চলতে হয় সবাইকে।
৬. শামুক খাওয়া নিষেধ
এটি মূলত আইনের তুলনায় সতর্কতা। আর খাবারটি বিপজ্জনক মনে হওয়ায় রাজপরিবারের সদস্যদের খাওয়া নিষেধ।
৭. অনুক্রম অনুযায়ী আসন
রাজপরিবারের কোনো অনুষ্ঠানে সর্বদা রাজসিংহাসনের দাবিদার হিসেবে যিনি বড় তিনি একপাশে বসেন। এরপর তার পরবর্তী ব্যক্তিরা ক্রম অনুসারে বসেন
৭. অনুক্রম অনুযায়ী আসন
রাজপরিবারের কোনো অনুষ্ঠানে সর্বদা রাজসিংহাসনের দাবিদার হিসেবে যিনি বড় তিনি একপাশে বসেন। এরপর তার পরবর্তী ব্যক্তিরা ক্রম অনুসারে বসেন
৮. রোমান ক্যাথলিক হতে নিষেধাজ্ঞা
খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীদের বিভিন্ন ভাগ রয়েছে। ব্রিটিশ রাজপরিবারের সদস্যরা কোনোভাবেই রোমান ক্যাথলিক হতে পারবেন না, এটাই নিয়ম। এছাড়া তাদেরকে বিয়ের ওপরেও নিষেধাজ্ঞা ছিল, যা ২০১১ সালে প্রত্যাহার করা হয়েছে।
৯. পোশাকে অস্পষ্ট বার্তা নয়
রাজপরিবারের সদস্যদের পোশাকে সর্বদা আভিজাত্য বজায় থাকবে। তারা পোশাকের মাধ্যমে এমন কোনো বার্তা দিতে পারবেন না, যা অস্পষ্টতা নির্দেশ করে।
১০. ফারের পোশাক নয়
রাজপরিবারের সদস্যদের ফারের পোশাক পরার ওপর এ নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয় ১২ শতকে। তবে এখন আর নিয়মটি সেভাবে পালিত হয় না।
রাজপরিবারের সদস্যদের ফারের পোশাক পরার ওপর এ নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয় ১২ শতকে। তবে এখন আর নিয়মটি সেভাবে পালিত হয় না।
১১. আন্তরিকতার সঙ্গে উপহার গ্রহণ
অন্য মানুষজন যে উপহারই দিক না কেন, রাজপরিবারের সদস্যদের তা অবশ্যই আন্তরিকতার সঙ্গে গ্রহণ করতে হবে। আর এ উপহার দিতে হয় রানির কাছে। তিনি পরবর্তীতে তা বিভিন্ন সদস্যদের বিলি করে দেন।
১২. একসঙ্গে ভ্রমণ নয়
রাজপরিবারের একাধিক সদস্য একসঙ্গে দূরবর্তী অঞ্চলে ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে বহু আগে থেকেই। মূলত চলার পথে দুর্ঘটনায় যেন বেশি সদস্যের প্রাণহানি না হয়, সেজন্যই এ ব্যবস্থা।
১৩. একসঙ্গে ক্রিসমাস
রাজপরিবারের সদস্যদের একসঙ্গে ক্রিসমাস পালনের নিয়ম রয়েছে বহু আগে থেকেই। তসে সম্প্রতি এ নিয়ম ভেঙেছেন প্রিন্স উইলিয়ামের স্ত্রী ক্যাথরিন। তিনি তার পরিবারের সঙ্গে ক্রিসমাস পালন করায় অবশ্য রানি মোটেই খুশি হননি।
১৪. রানির খাওয়ার পরে খাওয়া নয়
রাজপরিবারের এ নিয়মটিও বেশ অদ্ভুত। ডিনার টেবিলে রানিকে সর্বদা খাওয়ার সময় অনুসরণ করতে হবে। তিনি যখন খাওয়া বন্ধ করবেন, তখন আর কেউ খেতে পারবে না।
অন্য মানুষজন যে উপহারই দিক না কেন, রাজপরিবারের সদস্যদের তা অবশ্যই আন্তরিকতার সঙ্গে গ্রহণ করতে হবে। আর এ উপহার দিতে হয় রানির কাছে। তিনি পরবর্তীতে তা বিভিন্ন সদস্যদের বিলি করে দেন।
১২. একসঙ্গে ভ্রমণ নয়
রাজপরিবারের একাধিক সদস্য একসঙ্গে দূরবর্তী অঞ্চলে ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে বহু আগে থেকেই। মূলত চলার পথে দুর্ঘটনায় যেন বেশি সদস্যের প্রাণহানি না হয়, সেজন্যই এ ব্যবস্থা।
১৩. একসঙ্গে ক্রিসমাস
রাজপরিবারের সদস্যদের একসঙ্গে ক্রিসমাস পালনের নিয়ম রয়েছে বহু আগে থেকেই। তসে সম্প্রতি এ নিয়ম ভেঙেছেন প্রিন্স উইলিয়ামের স্ত্রী ক্যাথরিন। তিনি তার পরিবারের সঙ্গে ক্রিসমাস পালন করায় অবশ্য রানি মোটেই খুশি হননি।
১৪. রানির খাওয়ার পরে খাওয়া নয়
রাজপরিবারের এ নিয়মটিও বেশ অদ্ভুত। ডিনার টেবিলে রানিকে সর্বদা খাওয়ার সময় অনুসরণ করতে হবে। তিনি যখন খাওয়া বন্ধ করবেন, তখন আর কেউ খেতে পারবে না।