দুর্ব্যবহারে সুনাম আছে যে তারকাদের
অক্ষয় কুমার: শুটিং লাইন পেরোতেই এক ফ্যানকে চড় মেরেছিলেন অক্ষয়। শুটিংয়ের সেটেও নানা রকম ‘ট্যানট্র্যাম’ রয়েছে তার। কাউকে অভিনেতা হিসাবেই মনে করেন না।
ক্যাটরিনা কাইফ: বিমানে চোখ বন্ধ করে শুয়েছিলেন, তখনই একটি বাচ্চা মেয়ে এসে সই চায়, ক্যাটরিনা এমন বকাঝকা শুরু করেন, মেয়েটি কাঁদতে শুরু করে। এর পর বিমানের অন্য যাত্রীদের সঙ্গেও খারাপ ব্যবহার করেন ক্যাট। তাতে বোঝা গিয়েছিল, তিনি বেশ অহঙ্কারী।
বিবেক ওবেরয়: বলিউডে সাথিয়াঁ, বা ‘যুবা’ ছাড়া খুব একটা হিট ছবিও নেই। কিন্তু ঐশ্বরিয়া রাইকে নিয়ে সালমান খান এবং বিবেকের সম্পর্কের গুঞ্জন নিয়ে রীতিমতো ঝামেলা হয়েছিল তাদের মধ্যে। তার পর থেকেই শুটিংয়ের সময় অন্যদের সঙ্গেও খারাপ ব্যবহার করতেন। কাউকে পাত্তা দিইনা, এমন একটা ভাব রয়েছে বিবেকের মধ্যে।
একতা কপুর: বলিউডের এই পরিচালিকার খারাপ ব্যবহারের কারণে কেউই তাকে খুব একটা পছন্দ করেন না।
সালমান খান: বহু বার নানা কারণে নানা জনের সঙ্গে খারাপ ব্যবহারের জন্য সালমানের উপর অনেকেই বেশ বিরক্ত। অরিজিৎ সিং ও বিবেক ওবেরয়ের বিরুদ্ধে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়িয়েছেন। শুটিংয়ের সেটে অনেক সময় কারও সঙ্গেই কথা বলেন না। তার ইচ্ছা অনুসারে শুটিং শুরু করতে হয়!
শ্রদ্ধা কাপুর: বেশ ইগো রয়েছে তার। সাংবাদিকদের প্রশ্নের সঠিক উত্তরও দিতে চান না। আবদার করলেও কারও সঙ্গেও ছবি তুলতে চান না। আর শুটিংয়ের সময়ও নানা কারণে খারাপ ব্যবহার করেন কলাকুশলীদের সঙ্গে।
রামগোপাল ভার্মা: বলিউডের এই পরিচালক বহু বার শুটিংয়ের সময় অভিনেতা ও কলাকুশলীদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করেছেন। অনেক সময় উত্তরও দেননি জুনিয়রদের।
গোবিন্দ: ফ্যান এসেছিলেন সই নিতে। রেগে গিয়ে তাকেই চড় মারেন গোবিন্দ। খেসারতও দিতে হয়েছিল খারাপ ব্যবহারের। আদালত জরিমানার নির্দেশ দেয় ‘পার্টনার’ হিরোকে।
আনুশকা শর্মা: বিতর্কে জড়িয়েছেন বার বার। মুম্বাইয়ের শো রুমের এক ম্যানেজারের সঙ্গে অত্যন্ত দুর্ব্যবহার করেছিলেন। সম্প্রতি গাড়ি থেকে ময়লা ফেলাকে কেন্দ্র করে এক ব্যক্তির সঙ্গে ঝামেলার কারণে আনুশকার ব্যবহার নিয়ে কথা উঠেছে সোশ্যাল মিডিয়াতেও।
অনুরাগ কাশ্যপ: যখন তিনি প্রথম ছবি পরিচালনা করতে এসেছিলেন, তখন তিনি এমন সব কথা বলেছিলেন ‘ব্ল্যাক’ ছবিটি নিয়ে, তাতে খারাপ লেগেছিল অমিতাভ বচ্চনেরও। অহঙ্কারী মনে হয়েছিল অনুরাগকে।