এ ব্যাপারে মহিলা-পুরুষ চিরকালই সমান, জানতে চান কীসে ?
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
সব ক্ষেত্রে মহিলা-পুরুষ আলাদা তাহলে ঘামেতেই বা থাকবে না কেন ? যদিও এখানে কম্পিটিশন করাটা একটু হাস্যকর ও লজ্জার বটে। কারণ কে বেশি ঘামে, কম্পিটিশনে যেই জিতুক তার কাছে সেটা ভীষণ অস্বস্তিকর। তাই না!
তবে মহিলা-পুরুষ বা প্রতিটি মানুষে র ঘামার ক্ষমতা ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। আবার ঘাম ব্যাপারটা অনে কটা পারিস্থিতির উপরেও নির্ভর করে।সম্প্রতি এক্সপেরিমেন্টাল ফিজিওলজি’ জার্নালে প্রকাশিত একটি গবেষণাপত্র দাবি করা হয়েছে , ঘামের পরিমাণ অনেকটাই নির্ভর করে ব্যক্তির শরীরের আয়তনের উপরে।বিশাল চেহারার মানুষ বেশি ঘামেন, ছোটখাটোরা কম।
অস্ট্রেলিয়ার উওলোনগং বিশ্ববিদ্ যালয়ের বিজ্ঞানীরা মিয়ে প্রিফে ক্টুয়াল কলেজ অফ নার্সিং-এর সহা য়তায় ৩৬ জন পুরুষ এবং ২৪ জন মহি লার উপরে একটি সমীক্ষা চালান। ২৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় ৩৬ শতাংশ আর্দ্রতায় এই ব্যক্তি দের রক্ত সঞ্চালন এবং ঘামকে নি রীক্ষা করা হয়।
এই গবেষক দলের প্রধান সঁ লোটলি