বিয়ের ৩ দিন আগে নিজেকে অপহরণ হবু বধূর, এরপর যা হলো…
পরে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদে জেনিফার জানান, তাকে কেউ অপহরণ করেননি। তিনি নিজেই গা ঢাকা দিয়েছিলেন। সব শোনার পর, জেনিফারের জরিমানা করা হয়েছিল। সামাজিক কল্যাণমূলক কাজও করতে হয়েছে তাকে। কাউন্সিলিংও করাতে হয়েছে মানসিক স্বাস্থ্যের। বেশ কিছু সময় তাকে নজরদারিতেও থাকতে হয়েছে।
ওই বছর জন ম্যাসনের সঙ্গে বিয়েটাও আর হয়নি জেনিফারের। তাদের ছাড়াছাড়ি হয়ে যায়। আমেরিকার জর্জিয়ার আটলান্টার ওই বিয়েতে ৬০০ অতিথি ও কনের ২৮ সঙ্গীর উপস্থিত থাকার কথা ছিল। জেনিফার ২০১০ সালে গ্রেগ হাটসন নামক এক ব্যক্তিকে বিয়ে করেন। সেই বিয়েও টিকেনি জেনিফারের। ২০২১ সালের মার্চে বিচ্ছেদের আবেদন করেন হাটসন। স্বামীর সঙ্গে তার বিচ্ছেদ চূড়াস্ত হয়েছে এ বছরের ৬ এপ্রিল।