ভীষণ জরুরি : তিন কারণে অসুস্থতা নিয়ে কোনোভাবেই অফিস নয়
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
১. আপনি সংক্রামক
এটাই সবচেয়ে বড় সমস্যা। আপনি ফ্লুতে সংক্রমিত হয়েছেন। কাজেই আপনার থেকে অন্যদের মাঝে ছড়িয়ে পড়বে ভাইরাস। অনেক স্কুলে অসুস্থ বাচ্চার উপস্থিতি নিয়ে বিশেষ নিয়ম চালু রয়েছে। কারণ এতে ক্লাসের সবাই অসুস্থ হয়ে পড়তে পারে। একই বিষয় অফিসের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। কেউই তার সহকর্মীকে অসুস্থ বানাতে চান না। বিশেষ করে ফ্লুঘটিত অসুস্থতার বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে। আরো গভীরভাবে ভাবতে হবে। সহকর্মীদের বাড়িতে ছোট বাচ্চা ও পরিবারের অন্যান্য সদস্য রয়েছে। তাদের মধ্যেও সংক্রমিত হতে পারে আপনার ভাইরাস। তাই একটু সতর্ক ও সচেতন হোন।
২. ভুলের শঙ্কা বৃদ্ধি
যখন শরীর ভালো না তখন চিন্তা ও কাজে মন বসে না। অনেক সহজ কাজই তখন কঠিন মনে হয়। আবার চিকিৎসাজনিত কারণে ওষুধে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার শিকার হতে পারেন। এতে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা কমে আসে। এ সময় কাজ করতে ভালো লাগে না। পাশাপাশি কাজের ভুলের সংখ্যা বাড়ে। তাই এ অবস্থায় কাজে ছুটে আসা বুদ্ধিমানের কাজ নয়। কারণ কাজ করতে বসে আপনি আগের চেয়ে বেশি ভুল করতে থাকবেন। এতে আপনারই ক্ষতি। বাড়িতে থেকে কিছুটা বিশ্রামে অবস্থার উন্নতি ঘটতে পারে।
অসুস্থ অবস্থায় কর্মক্ষেত্রে কর্মীরা যে উত্পাদনশীলতা হারান তাকে প্রকাশ করে ‘প্রেজেন্টিজম’ পরিভাষার মাধ্যমে। এ সময় আসলে তাঁরা সুষ্ঠুভাবে কাজ করার সক্ষমতা হারান। গবেষণায় দেখা গেছে, অসুস্থতা নিয়ে অফিসে আসার ফলে কর্মীদের কমে আসা উত্পাদনশীলতার কারণে বছরে ১৫০ বিলিয়ন ডলার ক্ষতির শিকার হয় আমেরিকার শ্রমবাজার। তাই এ সময়টা তাঁদের বাড়িতে থাকার সুযোগ দেওয়া উচিত প্রতিষ্ঠানের। ফ্লুর আক্রমণে বিশ্রাম নিয়ে ও বেশি বেশি স্বাস্থ্যকর তরল খেয়ে সুস্থ হয়ে অফিসে আসা উচিত।
৩. অসুস্থতা জেঁকে বসতে পারে
দেহ ও মনের বিপরীতে কাজ করতে থাকলে অসুখ আরো বেশি পেয়ে বসতে পারে। তাই বিশ্রামের বিকল্প নেই। মানসিক চাপ না নেওয়া দরকার। স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে। ফ্লুর সমস্যা বেশ কয়েক দিন স্থায়ী হতে পারে। অসুস্থ অবস্থায় কাজের চাপ আগুনে ঘি ঢালার মতো হয়ে যায়। অর্থাৎ আপনি আরো বেশি অসুস্থ হতে থাকবেন।
এটাই সবচেয়ে বড় সমস্যা। আপনি ফ্লুতে সংক্রমিত হয়েছেন। কাজেই আপনার থেকে অন্যদের মাঝে ছড়িয়ে পড়বে ভাইরাস। অনেক স্কুলে অসুস্থ বাচ্চার উপস্থিতি নিয়ে বিশেষ নিয়ম চালু রয়েছে। কারণ এতে ক্লাসের সবাই অসুস্থ হয়ে পড়তে পারে। একই বিষয় অফিসের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। কেউই তার সহকর্মীকে অসুস্থ বানাতে চান না। বিশেষ করে ফ্লুঘটিত অসুস্থতার বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে। আরো গভীরভাবে ভাবতে হবে। সহকর্মীদের বাড়িতে ছোট বাচ্চা ও পরিবারের অন্যান্য সদস্য রয়েছে। তাদের মধ্যেও সংক্রমিত হতে পারে আপনার ভাইরাস। তাই একটু সতর্ক ও সচেতন হোন।
২. ভুলের শঙ্কা বৃদ্ধি
যখন শরীর ভালো না তখন চিন্তা ও কাজে মন বসে না। অনেক সহজ কাজই তখন কঠিন মনে হয়। আবার চিকিৎসাজনিত কারণে ওষুধে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার শিকার হতে পারেন। এতে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা কমে আসে। এ সময় কাজ করতে ভালো লাগে না। পাশাপাশি কাজের ভুলের সংখ্যা বাড়ে। তাই এ অবস্থায় কাজে ছুটে আসা বুদ্ধিমানের কাজ নয়। কারণ কাজ করতে বসে আপনি আগের চেয়ে বেশি ভুল করতে থাকবেন। এতে আপনারই ক্ষতি। বাড়িতে থেকে কিছুটা বিশ্রামে অবস্থার উন্নতি ঘটতে পারে।
অসুস্থ অবস্থায় কর্মক্ষেত্রে কর্মীরা যে উত্পাদনশীলতা হারান তাকে প্রকাশ করে ‘প্রেজেন্টিজম’ পরিভাষার মাধ্যমে। এ সময় আসলে তাঁরা সুষ্ঠুভাবে কাজ করার সক্ষমতা হারান। গবেষণায় দেখা গেছে, অসুস্থতা নিয়ে অফিসে আসার ফলে কর্মীদের কমে আসা উত্পাদনশীলতার কারণে বছরে ১৫০ বিলিয়ন ডলার ক্ষতির শিকার হয় আমেরিকার শ্রমবাজার। তাই এ সময়টা তাঁদের বাড়িতে থাকার সুযোগ দেওয়া উচিত প্রতিষ্ঠানের। ফ্লুর আক্রমণে বিশ্রাম নিয়ে ও বেশি বেশি স্বাস্থ্যকর তরল খেয়ে সুস্থ হয়ে অফিসে আসা উচিত।
৩. অসুস্থতা জেঁকে বসতে পারে
দেহ ও মনের বিপরীতে কাজ করতে থাকলে অসুখ আরো বেশি পেয়ে বসতে পারে। তাই বিশ্রামের বিকল্প নেই। মানসিক চাপ না নেওয়া দরকার। স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে। ফ্লুর সমস্যা বেশ কয়েক দিন স্থায়ী হতে পারে। অসুস্থ অবস্থায় কাজের চাপ আগুনে ঘি ঢালার মতো হয়ে যায়। অর্থাৎ আপনি আরো বেশি অসুস্থ হতে থাকবেন।