ভেবে খান, কারণ আপনার শিশুটি দেখছে!
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
নতুন একটি কৌতূহলোদ্দীপক গবেষণায় দেখা গেছে, খাবার টেবিলে কী খাওয়া হয় না হয় তা গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করেন শিশুরা। শিশুরা বিশেষ করে কে কোন খাবারটি খান তা মনোযোগের সঙ্গে লক্ষ্য করেন।
ওই গবেষণায় আরো দেখা গেছে, এক বছর বয়সী শিশুরা লোকে একই রকমের খাবার পছন্দ করুক তা প্রত্যাশা করে। তবে কেউ যদি ভিন্ন সামাজিক বা সাংস্কৃতিক গোষ্ঠীর লোক হন তাহলে ভিন্ন কথা। যেমন কেউ হয়তো ভিন্ন ভাষায় কথা বলেন।
আমেরিকার নিউ ইয়র্কের কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক ক্যাথেরিন কিনজলার বলেন, “বাচ্চারা জীবনের শুরু থেকেই সাংস্কৃতিক গোষ্ঠীবদ্ধতার ব্যাপারে খুবই সংবেদনশীল হয়। বাচ্চারা যখন কাউকে কিছু খেতে দেখে তখন তারা শুধু ওই খাবারের ব্যাপারেই শেখে না। বরং কে কার সঙ্গে কী খাচ্ছে তাও খুব মনোযোগ দিয়ে দেখে।”
গবেষণায় উন্নয়নমূলক মনোবিজ্ঞানের প্রচলিত এই ধারণার প্রতিও সমর্থন ব্যক্ত করা হয়, বাচ্চারা অভিনব কর্মকাণ্ড বা তাদের সাধারণ প্রত্যাশার ব্যতিক্রম কোনো কিছুর দিকে বেশিক্ষণ ধরে তাকিয়ে থাকে।
অধ্যাপক ক্যাথেরিন কিনজলার আরো বলেন, “লোকের সম্পর্কে “সম বনাম ভিন্ন” এবং সম্ভবত “আমরা বনাম তারা” এভাবে ভাবার সক্ষমতাও জীবনের শুরু থেকেই অর্জন করে মানব শিশুরা।”
এছাড়া যেসব খাদ্য তাদের ক্ষতি করতে পারে সেসব খাদ্য গ্রহণের সময়ও বাচ্চারা একটু ভিন্নভাবে গ্রহণ করে।
যখন বাচ্চারা কাউকে কোনো খাবার খেয়ে বিরক্ত হতে দেখে তারা প্রত্যাশা করে অন্য কেউও সে খাবার খেয়ে বিরক্ত হবে। এমনকি ওই দ্বিতীয় জন যদি ভিন্ন কোনো সামাজিক গোষ্ঠীরও হয়ে থাকেন।
এই গবেষণায় এটাই প্রমাণিত হয়, “বিপদের সংকেত হতে পারে বিশেষ করে এমন সামাজিক তথ্যের ব্যাপারে শিশুরা সজাগ থাকে।”
গবেষণায় আরো দেখা গেছে, অর্থপূর্ণ সাংস্কৃতিক পার্থক্যগুলো কী হতে পারে তাও অনুমান করতে সক্ষম বাচ্চারা।
একক ভাষাভাষী শিশুরা ভিন্ন ভাষাভাষী লোকরা ভিন্ন খাদ্য পছন্দ করবে তাই প্রত্যাশা করে। আর দ্বিভাষী শিশুরা ভিন্ন ভাষাভাষী লোকরাও একই ধরনের খাদ্য পছন্দ করবে বলে প্রত্যাশা করে।
এই গবেষণাটি বাচ্চাদের সামনে অস্বাস্থ্যকর খাদ্য খাওয়ার ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বনের ব্যাপারেও লোককে উৎসাহিত করবে।
ওই গবেষণায় আরো দেখা গেছে, এক বছর বয়সী শিশুরা লোকে একই রকমের খাবার পছন্দ করুক তা প্রত্যাশা করে। তবে কেউ যদি ভিন্ন সামাজিক বা সাংস্কৃতিক গোষ্ঠীর লোক হন তাহলে ভিন্ন কথা। যেমন কেউ হয়তো ভিন্ন ভাষায় কথা বলেন।
আমেরিকার নিউ ইয়র্কের কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক ক্যাথেরিন কিনজলার বলেন, “বাচ্চারা জীবনের শুরু থেকেই সাংস্কৃতিক গোষ্ঠীবদ্ধতার ব্যাপারে খুবই সংবেদনশীল হয়। বাচ্চারা যখন কাউকে কিছু খেতে দেখে তখন তারা শুধু ওই খাবারের ব্যাপারেই শেখে না। বরং কে কার সঙ্গে কী খাচ্ছে তাও খুব মনোযোগ দিয়ে দেখে।”
গবেষণায় উন্নয়নমূলক মনোবিজ্ঞানের প্রচলিত এই ধারণার প্রতিও সমর্থন ব্যক্ত করা হয়, বাচ্চারা অভিনব কর্মকাণ্ড বা তাদের সাধারণ প্রত্যাশার ব্যতিক্রম কোনো কিছুর দিকে বেশিক্ষণ ধরে তাকিয়ে থাকে।
অধ্যাপক ক্যাথেরিন কিনজলার আরো বলেন, “লোকের সম্পর্কে “সম বনাম ভিন্ন” এবং সম্ভবত “আমরা বনাম তারা” এভাবে ভাবার সক্ষমতাও জীবনের শুরু থেকেই অর্জন করে মানব শিশুরা।”
এছাড়া যেসব খাদ্য তাদের ক্ষতি করতে পারে সেসব খাদ্য গ্রহণের সময়ও বাচ্চারা একটু ভিন্নভাবে গ্রহণ করে।
যখন বাচ্চারা কাউকে কোনো খাবার খেয়ে বিরক্ত হতে দেখে তারা প্রত্যাশা করে অন্য কেউও সে খাবার খেয়ে বিরক্ত হবে। এমনকি ওই দ্বিতীয় জন যদি ভিন্ন কোনো সামাজিক গোষ্ঠীরও হয়ে থাকেন।
এই গবেষণায় এটাই প্রমাণিত হয়, “বিপদের সংকেত হতে পারে বিশেষ করে এমন সামাজিক তথ্যের ব্যাপারে শিশুরা সজাগ থাকে।”
গবেষণায় আরো দেখা গেছে, অর্থপূর্ণ সাংস্কৃতিক পার্থক্যগুলো কী হতে পারে তাও অনুমান করতে সক্ষম বাচ্চারা।
একক ভাষাভাষী শিশুরা ভিন্ন ভাষাভাষী লোকরা ভিন্ন খাদ্য পছন্দ করবে তাই প্রত্যাশা করে। আর দ্বিভাষী শিশুরা ভিন্ন ভাষাভাষী লোকরাও একই ধরনের খাদ্য পছন্দ করবে বলে প্রত্যাশা করে।
এই গবেষণাটি বাচ্চাদের সামনে অস্বাস্থ্যকর খাদ্য খাওয়ার ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বনের ব্যাপারেও লোককে উৎসাহিত করবে।