এই গাড়িতে চালকের সাথে হারিয়ে যাবে এই ৮ বিষয়ও
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
গুগল, অ্যাপল ও টেসলাসহ বিশ্বের বড় বড় প্রযুক্তি ও মোটরগাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বর্তমানে চালকবিহীন গাড়ি নির্মাণে আগ্রহী হয়ে উঠছে। এ লক্ষে তারা ক্রমাগত গবেষণা করে যাচ্ছে। এর সফলতাও মিলেছে। গুগল তাদের সম্পূর্ণ চালকবিহীন গাড়ি রাস্তায় লক্ষাধিক মাইল চালিয়েছে। টেসলা আংশিক স্বয়ংক্রিয় গাড়ি ইতিমধ্যেই বাজারজাত করেছে, যা মহাসড়কে নিজে নিজে চলতে সক্ষম। এ অবস্থায় স্বয়ংক্রিয় চালকবিহীন গাড়ি অনেকটা বাস্তবতা। অদূর ভবিষ্যতে গাড়ি চালানোর জন্য ড্রাইভারের প্রয়োজন হবে না। এর কিছু প্রভাবও রয়েছে। এ লেখায় রয়েছে তেমন কিছু প্রভাবের কথা। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে বিবিসি।
মার্সিডিস বেঞ্জ ইক্লাস সেডান মডেলের গাড়িটি নিজেই রাস্তায় চলার লাইসেন্স পেয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নেভাডা রাজ্যে এটি চলতে পারবে। একইভাবে আরও বহু প্রতিষ্ঠান এগিয়ে আসছে। তারা যে স্বয়ংক্রিয় গাড়িগুলো বানাচ্ছে, তাতে গাড়িচালকের প্রয়োজন হবে না। এতে যেসব প্রভাব পড়তে পারে-
১. গতিসীমা লঙ্ঘন
মানুষ যখন গাড়ি চালায় তখন তা নির্দিষ্ট গতির মাঝে না রেখে প্রায়ই অতিরিক্ত গতি অর্জন করে। এ গতির কারণে রাস্তায় নানা সমস্যার সৃষ্টি হয়। স্বয়ংক্রিয় চালকহীন গাড়িতে সম্পূর্ণ বিষয়টি প্রোগ্রাম করা থাকায় তা নির্ধারিত গতিসীমার বাইরে যেতে পারবে না। এতে অতিরিক্ত গতির গাড়ি হিসেবে জরিমানাও করতে হবে না পুলিশকে।
২. চালক প্রশিক্ষণ
গাড়িচালক হিসেবে প্রশিক্ষণ নিতে বহু শ্রম ব্যয় হয়। এছাড়া পরীক্ষা দেওয়া ও পাস করার বিষয়েও বহু সময় ও অর্থ ব্যয় হয়। যদি মানুষের গাড়ি চালাতে না হয় তাহলে এজন্য প্রশিক্ষণ ও লাইসেন্স নেওয়ার বাধ্যবাধকতা থাকবে না।
৩. হারিয়ে যাওয়া
স্বয়ংক্রিয় গাড়ি জিপিএস প্রযুক্তি ব্যবহার করে নিজের অবস্থান নির্ণয় করে এবং গন্তব্যপথে নির্ভুলভাবে চলে। মানুষ যেমন রাস্তাঘাটে হারিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে এ গাড়িতে তেমনটা থাকবে না।
৪. পার্কিং বিশৃঙ্খলা
গাড়ি পার্কিং করতে অদক্ষতার কারণে বহু মানুষই ঠিকভাবে এ কাজটি করেন না। কিন্তু চালকহীন গাড়িতে এজন্য মানুষের বাড়তি ঝামেলা না হওয়ায় গাড়িগুলো সঠিকভাবে পার্কিং করবে।
৫. নিয়ম-শৃঙ্খলা ভঙ্গ
গাড়ি চলাচলে রাস্তায় নানাভাবে নিয়ম-শৃঙ্খলা ভঙ্গ করে ড্রাইভাররা। গাড়িগুলো যখন স্বয়ংক্রিয়ভাবে চলবে তখন তাতে আর ড্রাইভারদের এসব নিয়ম-শৃঙ্খলা নিয়ে চিন্তা করতে হবে না। ফলে রাস্তায় অনেকাংশে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে।
৬. দুর্ঘটনার ঝুঁকি
ড্রাইভারহীন গাড়ি মানুষের তুলনায় কম ভুল করবে। এছাড়া এসব গাড়ি আশপাশের পরিবেশ ও গাড়ি সম্পর্কে সতর্ক দৃষ্টি রাখবে। ফলে গাড়িগুলো দুর্ঘটনার ঝুঁকি হ্রাস করবে।
৭. নিরাপত্তা শঙ্কা
ড্রাইভারহীন গাড়িতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে অবস্থান নির্ণয়ের নানা ফিচার থাকবে। এ কারণে চোর গাড়িটি চুরি করতে নিরুৎসাহিত হবে।
৮. প্রতিযোগিতা
রাস্তায় প্রতিযোগিতা করে গাড়ি চালাতে অনেকেই ভালোবাসে। স্বয়ংক্রিয় গাড়ি হলে তা নির্দিষ্ট নিয়মের মাধ্যমে রাস্তায় চলবে। এতে প্রতিযোগিতা হ্রাস পাবে।
মার্সিডিস বেঞ্জ ইক্লাস সেডান মডেলের গাড়িটি নিজেই রাস্তায় চলার লাইসেন্স পেয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নেভাডা রাজ্যে এটি চলতে পারবে। একইভাবে আরও বহু প্রতিষ্ঠান এগিয়ে আসছে। তারা যে স্বয়ংক্রিয় গাড়িগুলো বানাচ্ছে, তাতে গাড়িচালকের প্রয়োজন হবে না। এতে যেসব প্রভাব পড়তে পারে-
১. গতিসীমা লঙ্ঘন
মানুষ যখন গাড়ি চালায় তখন তা নির্দিষ্ট গতির মাঝে না রেখে প্রায়ই অতিরিক্ত গতি অর্জন করে। এ গতির কারণে রাস্তায় নানা সমস্যার সৃষ্টি হয়। স্বয়ংক্রিয় চালকহীন গাড়িতে সম্পূর্ণ বিষয়টি প্রোগ্রাম করা থাকায় তা নির্ধারিত গতিসীমার বাইরে যেতে পারবে না। এতে অতিরিক্ত গতির গাড়ি হিসেবে জরিমানাও করতে হবে না পুলিশকে।
২. চালক প্রশিক্ষণ
গাড়িচালক হিসেবে প্রশিক্ষণ নিতে বহু শ্রম ব্যয় হয়। এছাড়া পরীক্ষা দেওয়া ও পাস করার বিষয়েও বহু সময় ও অর্থ ব্যয় হয়। যদি মানুষের গাড়ি চালাতে না হয় তাহলে এজন্য প্রশিক্ষণ ও লাইসেন্স নেওয়ার বাধ্যবাধকতা থাকবে না।
৩. হারিয়ে যাওয়া
স্বয়ংক্রিয় গাড়ি জিপিএস প্রযুক্তি ব্যবহার করে নিজের অবস্থান নির্ণয় করে এবং গন্তব্যপথে নির্ভুলভাবে চলে। মানুষ যেমন রাস্তাঘাটে হারিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে এ গাড়িতে তেমনটা থাকবে না।
৪. পার্কিং বিশৃঙ্খলা
গাড়ি পার্কিং করতে অদক্ষতার কারণে বহু মানুষই ঠিকভাবে এ কাজটি করেন না। কিন্তু চালকহীন গাড়িতে এজন্য মানুষের বাড়তি ঝামেলা না হওয়ায় গাড়িগুলো সঠিকভাবে পার্কিং করবে।
৫. নিয়ম-শৃঙ্খলা ভঙ্গ
গাড়ি চলাচলে রাস্তায় নানাভাবে নিয়ম-শৃঙ্খলা ভঙ্গ করে ড্রাইভাররা। গাড়িগুলো যখন স্বয়ংক্রিয়ভাবে চলবে তখন তাতে আর ড্রাইভারদের এসব নিয়ম-শৃঙ্খলা নিয়ে চিন্তা করতে হবে না। ফলে রাস্তায় অনেকাংশে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে।
৬. দুর্ঘটনার ঝুঁকি
ড্রাইভারহীন গাড়ি মানুষের তুলনায় কম ভুল করবে। এছাড়া এসব গাড়ি আশপাশের পরিবেশ ও গাড়ি সম্পর্কে সতর্ক দৃষ্টি রাখবে। ফলে গাড়িগুলো দুর্ঘটনার ঝুঁকি হ্রাস করবে।
৭. নিরাপত্তা শঙ্কা
ড্রাইভারহীন গাড়িতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে অবস্থান নির্ণয়ের নানা ফিচার থাকবে। এ কারণে চোর গাড়িটি চুরি করতে নিরুৎসাহিত হবে।
৮. প্রতিযোগিতা
রাস্তায় প্রতিযোগিতা করে গাড়ি চালাতে অনেকেই ভালোবাসে। স্বয়ংক্রিয় গাড়ি হলে তা নির্দিষ্ট নিয়মের মাধ্যমে রাস্তায় চলবে। এতে প্রতিযোগিতা হ্রাস পাবে।