যাদের কখনোই মশা কামড়ায় না!
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
আপনি যদি কোন এক গ্রীষ্মের রাতে বাইরে থাকাকালীন সময়ে নিজের দুই হাতে তালি মারা ছাড়া ঘুমুতে পারেন তাহলে বুঝে নিবেন মশার অপ্যায়নে আপনার শরীর ততক্ষণে আপ্যায়িত হয়ে গেছে। এছাড়া আর যেটা হতে পারে তা হলো উড়ন্ত এই পতঙ্গগুলো আপনাকে ভালোবেসে কামড়ায় না। মজার বিষয়টি হলো কিছু মানুষ আছে যাদেরকে সত্যিই মশা কামড়ায় না।
জার্মানির ভ্যাঙ্কুবারে টেড টকে মাইক্রোবাইয়াল ইকোলজিস্ট রব নাইট ব্যাখ্যা করেন কেন কিছু লোককে মশারা কামড়ায় না। তিনি বলেন আমাদের ত্বকে থাকা ব্যাকটেরিয়া কিংবা জীবাণু শরীরে এমন সব রাসায়নিক পদার্থ সৃষ্টি করে যা মশাকে আকৃষ্ট করে। বিজ্ঞানীরা বলেন আমাদের শরীরে অবস্থান করা ব্যাকটেরিয়া কিংবা জীবাণুর সংখ্যা মিলিয়ন অথবা বিলিয়ন পরিমাণ নয় বরং এর সংখ্যা ট্রিলিয়ন (১০০০ বিলিয়ন সমান ১ ট্রিলিয়ন)। রব নাইট জানান প্রায় ১০০ বিলিয়ন ব্যাকটেরিয়া শরীরে জীবিত থাকে তার মধ্যে কিছু সংখ্যক ঘামের গন্ধ বা ত্বকের বিভিন্ন গন্ধ সৃষ্টিতে ভূমিকা রাখে। এর মানে হলো এই ব্যাকটেরিয়াগুলো ছাড়া আমাদের ত্বকে কোন গন্ধ সৃষ্টি হবে না ফলে মশারাও কামড়াতে পারবে না। নাইট আরো ব্যাখ্যা করেন একজন ব্যক্তির ডিএনএ এর বৈশিষ্ট্যমূলক বিষয়ের সাথে অন্য মানুষের বৈশিষ্ট্য প্রায় ৯৯.৯% মিলে যেতে পারে কিন্তু কোন একটি জীবাণুর সাথে সেই মিলকরণ মাত্র ১০% বেশি হওয়া সম্ভব নয়।
ত্বকের প্রতি মশার এই আকর্ষণের পরিমাণ পরীক্ষা করার জন্য বেছে নেওয়া হয়েছিল ৪৮ জন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ স্বেচ্ছাসেবক। তারপর তাদেরকে দুইদিন অ্যালকোহল, রসুন, মশলাজাতীয় খাবার এবং গোসল থেকে বিরত রাখা হয়েছিল। তারা ২৪ ঘন্টা নাইলনের তৈরি মোজা পড়ে থাকতেন যেন তাদের শরীর থেকে জীবাণুদের আলাদাভাবে শনাক্ত করা যায়। তারপর গবেষকরা মশাদের আকৃষ্ট করার টোপ হিসেবে স্বেচ্ছাসেবকদের পায়ের তলায় সৃষ্টি হওয়া ঘামের মতো তরল কাঁচের তৈরি একধরণের নিড়ানি দ্বারা তুলে নেন।
৪৮ জনের মধ্যে ৯ জন মানুষের ত্বকের গন্ধের প্রতি মশারা বেশি আকৃষ্ট হয়। সাতজন মানুষের গন্ধের থেকে মশারা দূরে থাকে অর্থাৎ তাদেরকে মশারা কামড়ায় না। গবেষকরা দেখেন যে বেশি আকৃষ্ট গন্ধের মানুষদের ত্বকে সাধারণ ত্বকের তুলনায় ২.৬২ গুন বেশি আকৃষ্টকরণ জীবাণু থাকে। কম আকৃষ্টকরণ ত্বকের চেয়ে তা প্রায় ৩.১১ গুন বেশি। গবেষকরা বলেন কিছু মানুষের ত্বক প্রাকৃতিকভাবেই ডিউডোরেন্ট। যা মশাদের বেশি পরিমাণ আকৃষ্ট করে। মজার তথ্যটি হলো বেশি পরিমাণ বিয়ার পানকারীদের ত্বকে মশারা বেশি আকৃষ্ট হয়।
বিশ্বজুড়ে ভয়ানক কিছু মহামারী রোগ যেমন ডেঙ্গু, ম্যালেরিয়া, ফাইলেরিয়া রোগের জন্য দায়ী মশা। প্রতিবছর প্রায় ২০ থেকে ৩০ লাখ মানুষ মশাবাহিত রোগের কারণে মারা যায়।
জার্মানির ভ্যাঙ্কুবারে টেড টকে মাইক্রোবাইয়াল ইকোলজিস্ট রব নাইট ব্যাখ্যা করেন কেন কিছু লোককে মশারা কামড়ায় না। তিনি বলেন আমাদের ত্বকে থাকা ব্যাকটেরিয়া কিংবা জীবাণু শরীরে এমন সব রাসায়নিক পদার্থ সৃষ্টি করে যা মশাকে আকৃষ্ট করে। বিজ্ঞানীরা বলেন আমাদের শরীরে অবস্থান করা ব্যাকটেরিয়া কিংবা জীবাণুর সংখ্যা মিলিয়ন অথবা বিলিয়ন পরিমাণ নয় বরং এর সংখ্যা ট্রিলিয়ন (১০০০ বিলিয়ন সমান ১ ট্রিলিয়ন)। রব নাইট জানান প্রায় ১০০ বিলিয়ন ব্যাকটেরিয়া শরীরে জীবিত থাকে তার মধ্যে কিছু সংখ্যক ঘামের গন্ধ বা ত্বকের বিভিন্ন গন্ধ সৃষ্টিতে ভূমিকা রাখে। এর মানে হলো এই ব্যাকটেরিয়াগুলো ছাড়া আমাদের ত্বকে কোন গন্ধ সৃষ্টি হবে না ফলে মশারাও কামড়াতে পারবে না। নাইট আরো ব্যাখ্যা করেন একজন ব্যক্তির ডিএনএ এর বৈশিষ্ট্যমূলক বিষয়ের সাথে অন্য মানুষের বৈশিষ্ট্য প্রায় ৯৯.৯% মিলে যেতে পারে কিন্তু কোন একটি জীবাণুর সাথে সেই মিলকরণ মাত্র ১০% বেশি হওয়া সম্ভব নয়।
ত্বকের প্রতি মশার এই আকর্ষণের পরিমাণ পরীক্ষা করার জন্য বেছে নেওয়া হয়েছিল ৪৮ জন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ স্বেচ্ছাসেবক। তারপর তাদেরকে দুইদিন অ্যালকোহল, রসুন, মশলাজাতীয় খাবার এবং গোসল থেকে বিরত রাখা হয়েছিল। তারা ২৪ ঘন্টা নাইলনের তৈরি মোজা পড়ে থাকতেন যেন তাদের শরীর থেকে জীবাণুদের আলাদাভাবে শনাক্ত করা যায়। তারপর গবেষকরা মশাদের আকৃষ্ট করার টোপ হিসেবে স্বেচ্ছাসেবকদের পায়ের তলায় সৃষ্টি হওয়া ঘামের মতো তরল কাঁচের তৈরি একধরণের নিড়ানি দ্বারা তুলে নেন।
৪৮ জনের মধ্যে ৯ জন মানুষের ত্বকের গন্ধের প্রতি মশারা বেশি আকৃষ্ট হয়। সাতজন মানুষের গন্ধের থেকে মশারা দূরে থাকে অর্থাৎ তাদেরকে মশারা কামড়ায় না। গবেষকরা দেখেন যে বেশি আকৃষ্ট গন্ধের মানুষদের ত্বকে সাধারণ ত্বকের তুলনায় ২.৬২ গুন বেশি আকৃষ্টকরণ জীবাণু থাকে। কম আকৃষ্টকরণ ত্বকের চেয়ে তা প্রায় ৩.১১ গুন বেশি। গবেষকরা বলেন কিছু মানুষের ত্বক প্রাকৃতিকভাবেই ডিউডোরেন্ট। যা মশাদের বেশি পরিমাণ আকৃষ্ট করে। মজার তথ্যটি হলো বেশি পরিমাণ বিয়ার পানকারীদের ত্বকে মশারা বেশি আকৃষ্ট হয়।
বিশ্বজুড়ে ভয়ানক কিছু মহামারী রোগ যেমন ডেঙ্গু, ম্যালেরিয়া, ফাইলেরিয়া রোগের জন্য দায়ী মশা। প্রতিবছর প্রায় ২০ থেকে ৩০ লাখ মানুষ মশাবাহিত রোগের কারণে মারা যায়।