বুঝুন, আপনার হাই আপনাকে চারটি জিনিস বলার চেষ্টা করছে
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
হাই তোলা সম্পর্কে দীর্ঘদিন ধরে প্রচলিত ধারণাটি হলো, মস্তিষ্কে অক্সিজেনের ঘাটতি হলে লোকে হাই তোলে। হাই তোলাকে শ্বাস-প্রশ্বাস গ্রহণ থেকে সম্পূর্ণ আলাদা করে দেখা হয়।
এমনকি প্রকৃতপক্ষে গবেষকদের বিশ্বাস, এই দুটি বিষয় দেহ এবং মস্তিষ্কে ভিন্ন ভিন্ন কৌশল বা পদ্ধতিতে নিয়ন্ত্রিত হয়। যাইহোক, প্রশ্ন হলো, হাই তোলা প্রকৃতই কী অর্থ বুঝায়? আপনার হাইগুলো আপনাকে যা বলার চেষ্টা করছে তা হলো:
১. আপনি সত্যিই তাকে পছন্দ করেন
হাই সত্যিকার অর্থেই সংক্রামক। বিশেষজ্ঞদের বিশ্বাস আমরা হয়তো অন্যের দেখাদেখি হাই তুলি তার প্রতি সহানুভূতি প্রদর্শনের জন্য। ২০১১ সালের এক গবেষণায় দেখা গেছে, পরিবারের সদস্যদের মাঝে হাই সবচেয়ে বেশি সংক্রামক হয়। পরিবারের সদস্যদের পরেই রয়েছে বন্ধুদের অবস্থান। তবে অপরিচিতজনদের মধ্যে হাই সবচেয়ে কম সংক্রামক হয়।
২. আপনার মস্তিষ্কের ঠাণ্ডা হওয়া দরকার
আমরা কেন হাই তুলি তার সর্বশেষ বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা হলো, হাই আপনার মস্তিষ্ককে কিছু সজীব বাতাস সরবরাহ করে এবং একে শীতল করে। রাতে ঘুম কম হলে মস্তিষ্কের তাপমাত্রা বেড়ে যায় যার ফলে আমরা বারবার হাই তুলে মস্তিষ্ককে ঠাণ্ডা করি। ২০১১ সালের আরেকটি গবেষণায় দেখা গেছে, লোকে সাধারণত শীতল মাসগুলোতে বেশি হাই তোলেন। আর বাইরের তাপমাত্রা যখন বেশি থাকে তখন কম হাই তোলেন।
৩. আপনার একটি বড় মস্তিষ্ক আছে
আপনার হাই স্পষ্টতই যত বড় হবে আপনার মস্তিষ্কও তত বড়। এবং আপনার মস্তিষ্কে কোষও বেশি। জার্নাল বায়োলজি লেটারস এর এক প্রতিবেদনে সম্প্রতি এমনটাই বলা হয়েছে।
মস্তিষ্ককে শক্তির যোগান দেওয়ার জন্যই হাই মস্তিষ্ককে শীতল করে। বেশি সংখ্যক স্নায়ুকোষযুক্ত বড় মস্তিষ্কের কোনো জিনিসকে জাগানোর জন্য জন্য বেশি অক্সিজেন দরকার হয়। যার ফলে বড় হাইও সৃষ্টি হয়।
৪. আপনি হয়তো হৃদরোগে আক্রান্ত হতে পারেন
অথবা স্ট্রোকে আক্রান্ত হতে পারেন। অথবা আপনার টিউমার হয়েছে। তবে ভয় পাবেন না। শুধু বেশি সংখ্যক হাই তুললেই বুঝবেন আপনি এসব মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রয়েছেন। হার্ট অ্যাটাক ভেগাস নার্ভকে উদ্দীপিত করে। যা মস্তিষ্ক থেকে তলপেটে চলাচল করে। যার ফলে আবার এমন প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হতে পারে যা আরো বেশি হাই সৃষ্টি করতে পারে।
গবেষকরা এমআরআই ব্যবহার করে মস্তিষ্কের টিউমার বা ব্লকের অবস্থান নির্ণয় করে। কিন্তু প্রশ্ন রয়ে যায়, সেসব কী করে হাই তোলার পথে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে।
মৃগীরোগ এবং ধমনীর কাঠিন্য সমস্যায় আক্রান্ত লোকেরা প্রায় প্রায়ই এবং বেশি বেশি হাই তোলার কথা বলেন। এই অবস্থাগুলো মস্তিষ্কের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ সমস্যার সঙ্গে যুক্ত। সুতরাং অতিরিক্ত হাই তোলার মানে হতে পারে দেহের নিজের সম্পূরণ চেষ্টা।
এমনকি প্রকৃতপক্ষে গবেষকদের বিশ্বাস, এই দুটি বিষয় দেহ এবং মস্তিষ্কে ভিন্ন ভিন্ন কৌশল বা পদ্ধতিতে নিয়ন্ত্রিত হয়। যাইহোক, প্রশ্ন হলো, হাই তোলা প্রকৃতই কী অর্থ বুঝায়? আপনার হাইগুলো আপনাকে যা বলার চেষ্টা করছে তা হলো:
১. আপনি সত্যিই তাকে পছন্দ করেন
হাই সত্যিকার অর্থেই সংক্রামক। বিশেষজ্ঞদের বিশ্বাস আমরা হয়তো অন্যের দেখাদেখি হাই তুলি তার প্রতি সহানুভূতি প্রদর্শনের জন্য। ২০১১ সালের এক গবেষণায় দেখা গেছে, পরিবারের সদস্যদের মাঝে হাই সবচেয়ে বেশি সংক্রামক হয়। পরিবারের সদস্যদের পরেই রয়েছে বন্ধুদের অবস্থান। তবে অপরিচিতজনদের মধ্যে হাই সবচেয়ে কম সংক্রামক হয়।
২. আপনার মস্তিষ্কের ঠাণ্ডা হওয়া দরকার
আমরা কেন হাই তুলি তার সর্বশেষ বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা হলো, হাই আপনার মস্তিষ্ককে কিছু সজীব বাতাস সরবরাহ করে এবং একে শীতল করে। রাতে ঘুম কম হলে মস্তিষ্কের তাপমাত্রা বেড়ে যায় যার ফলে আমরা বারবার হাই তুলে মস্তিষ্ককে ঠাণ্ডা করি। ২০১১ সালের আরেকটি গবেষণায় দেখা গেছে, লোকে সাধারণত শীতল মাসগুলোতে বেশি হাই তোলেন। আর বাইরের তাপমাত্রা যখন বেশি থাকে তখন কম হাই তোলেন।
৩. আপনার একটি বড় মস্তিষ্ক আছে
আপনার হাই স্পষ্টতই যত বড় হবে আপনার মস্তিষ্কও তত বড়। এবং আপনার মস্তিষ্কে কোষও বেশি। জার্নাল বায়োলজি লেটারস এর এক প্রতিবেদনে সম্প্রতি এমনটাই বলা হয়েছে।
মস্তিষ্ককে শক্তির যোগান দেওয়ার জন্যই হাই মস্তিষ্ককে শীতল করে। বেশি সংখ্যক স্নায়ুকোষযুক্ত বড় মস্তিষ্কের কোনো জিনিসকে জাগানোর জন্য জন্য বেশি অক্সিজেন দরকার হয়। যার ফলে বড় হাইও সৃষ্টি হয়।
৪. আপনি হয়তো হৃদরোগে আক্রান্ত হতে পারেন
অথবা স্ট্রোকে আক্রান্ত হতে পারেন। অথবা আপনার টিউমার হয়েছে। তবে ভয় পাবেন না। শুধু বেশি সংখ্যক হাই তুললেই বুঝবেন আপনি এসব মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রয়েছেন। হার্ট অ্যাটাক ভেগাস নার্ভকে উদ্দীপিত করে। যা মস্তিষ্ক থেকে তলপেটে চলাচল করে। যার ফলে আবার এমন প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হতে পারে যা আরো বেশি হাই সৃষ্টি করতে পারে।
গবেষকরা এমআরআই ব্যবহার করে মস্তিষ্কের টিউমার বা ব্লকের অবস্থান নির্ণয় করে। কিন্তু প্রশ্ন রয়ে যায়, সেসব কী করে হাই তোলার পথে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে।
মৃগীরোগ এবং ধমনীর কাঠিন্য সমস্যায় আক্রান্ত লোকেরা প্রায় প্রায়ই এবং বেশি বেশি হাই তোলার কথা বলেন। এই অবস্থাগুলো মস্তিষ্কের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ সমস্যার সঙ্গে যুক্ত। সুতরাং অতিরিক্ত হাই তোলার মানে হতে পারে দেহের নিজের সম্পূরণ চেষ্টা।