কর্পূরকে এইভাবে কাজে লাগালে বড়লোক হতে কে আটকায় ?
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
কর্পূরকে কাজে লাগিয়ে শুধু অর্থ নয় মনের মতো চাকরি পাওয়ার স্বপ্ন যেমন পূরণ করা সম্ভব, তেমনি কিন্তু আরও অনেক উপকার মেলার পথ প্রশস্ত হয়। যেমন ধরুন..
১. কর্পূর এবং লবঙ্গ: রাত্রে শুতে যাওয়ার আগে অল্প কিছু কর্পূর নিয়ে তাতে ২-৩ টে লবঙ্গ ফেলে দিয়ে জ্বালিয়ে ফেলুন। এমনটা প্রতিদিন করলে দেখবেন বড়লোক হওয়ার স্বপ্ন তো পূরণ হবেই, সেই সঙ্গে মনের মতো চাকরিও মিলবে।
২. কর্পূর তেলে স্নান করা মাস্ট: এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে প্রতি শনিবার এক বালতি জলে অল্প করে কর্পূর তেল ফেলে স্নান করলে খারাপ সময় খেটে গিয়ে গুড লাক যেমন রোজের সঙ্গী হয়ে ওঠে, তেমনি নানাবিধ রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও যায় কমে।
৩. কর্পূর এবং হনুমান চাল্লিশা: শাস্ত্র মতে রাত্রে শুতে যাওয়া আগে যদি অল্প কিছু কর্পূর জ্বালিয়ে হনুমান চল্লিশা পাঠ করা শুরু করেন, তাহলে খারাপ শক্তির প্রভাব কমে যাওয়ার কারণে কোনও ধরনের ক্ষতি হওয়ার বা বিপদ ঘটার আশঙ্কা যেমন কমে, তেমনি দেবের আশীর্বাদে মনের ছোট-বড় সব স্বপ্ন তো পূরণ হয়ই,
৪. বাস্তু দোষ কেটে যায়: এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে প্রতিদিন ২ টো করে কর্পূর জ্বালালে গৃহস্থে উপস্থিত নেগেটিভ শক্তির প্রভাব তো কমেই, সেই সঙ্গে বাস্তু দোষও মিটে যায়। তবে এক্ষেত্রে একটি বিষয় মাথায় রাখতে হবে যে প্রথমে রাখা কর্পূর যখন পুড়তে পুড়তে ছোট হয়ে যাবে তখন আরেকবার নতুন দুটো কর্পূর আগুনে ফেলে দিতে হবে। এমনটা করলে দেখবেন উপকার পাবেই পাবেন!
৫. সমস্যা কমবে চোখের পলকে: নানাবিধ সমস্যায় কি জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে? তাহলে প্রতিদিন সকালে এবং বিকালে ২-৩ টে কর্পূর, ঘিয়ে চুবিয়ে জ্বালানো শুরু করুন। দেখবেন সব ঝামেলা ধীরে ধীরে মিটে যেতে শুরু করবে।
৬. বিবাহ সংক্রান্ত যে কোনও সমস্যা মিটে যাবে: মনের মতো জীবনসঙ্গীর খোঁজ পাচ্ছেন না? এদিকে মনের মানুষের সন্ধান পেলেও বিয়ে করতে নানা সমস্যা দেখা দিচ্ছে? তাহলে আজই ৬ টা কর্পূরের সঙ্গে ৩৬ টা লবঙ্গ মিশিয়ে হলুদ এবং চালে ছুঁইয়ে মা দূর্গার পায়ের কাছে রেখে এক মনে দেবীর নাম নিন, দেখবেন সম সমস্যার সমাধান মিলবেই মিলবে।
১. কর্পূর এবং লবঙ্গ: রাত্রে শুতে যাওয়ার আগে অল্প কিছু কর্পূর নিয়ে তাতে ২-৩ টে লবঙ্গ ফেলে দিয়ে জ্বালিয়ে ফেলুন। এমনটা প্রতিদিন করলে দেখবেন বড়লোক হওয়ার স্বপ্ন তো পূরণ হবেই, সেই সঙ্গে মনের মতো চাকরিও মিলবে।
২. কর্পূর তেলে স্নান করা মাস্ট: এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে প্রতি শনিবার এক বালতি জলে অল্প করে কর্পূর তেল ফেলে স্নান করলে খারাপ সময় খেটে গিয়ে গুড লাক যেমন রোজের সঙ্গী হয়ে ওঠে, তেমনি নানাবিধ রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও যায় কমে।
৩. কর্পূর এবং হনুমান চাল্লিশা: শাস্ত্র মতে রাত্রে শুতে যাওয়া আগে যদি অল্প কিছু কর্পূর জ্বালিয়ে হনুমান চল্লিশা পাঠ করা শুরু করেন, তাহলে খারাপ শক্তির প্রভাব কমে যাওয়ার কারণে কোনও ধরনের ক্ষতি হওয়ার বা বিপদ ঘটার আশঙ্কা যেমন কমে, তেমনি দেবের আশীর্বাদে মনের ছোট-বড় সব স্বপ্ন তো পূরণ হয়ই,
৪. বাস্তু দোষ কেটে যায়: এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে প্রতিদিন ২ টো করে কর্পূর জ্বালালে গৃহস্থে উপস্থিত নেগেটিভ শক্তির প্রভাব তো কমেই, সেই সঙ্গে বাস্তু দোষও মিটে যায়। তবে এক্ষেত্রে একটি বিষয় মাথায় রাখতে হবে যে প্রথমে রাখা কর্পূর যখন পুড়তে পুড়তে ছোট হয়ে যাবে তখন আরেকবার নতুন দুটো কর্পূর আগুনে ফেলে দিতে হবে। এমনটা করলে দেখবেন উপকার পাবেই পাবেন!
৫. সমস্যা কমবে চোখের পলকে: নানাবিধ সমস্যায় কি জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে? তাহলে প্রতিদিন সকালে এবং বিকালে ২-৩ টে কর্পূর, ঘিয়ে চুবিয়ে জ্বালানো শুরু করুন। দেখবেন সব ঝামেলা ধীরে ধীরে মিটে যেতে শুরু করবে।
৬. বিবাহ সংক্রান্ত যে কোনও সমস্যা মিটে যাবে: মনের মতো জীবনসঙ্গীর খোঁজ পাচ্ছেন না? এদিকে মনের মানুষের সন্ধান পেলেও বিয়ে করতে নানা সমস্যা দেখা দিচ্ছে? তাহলে আজই ৬ টা কর্পূরের সঙ্গে ৩৬ টা লবঙ্গ মিশিয়ে হলুদ এবং চালে ছুঁইয়ে মা দূর্গার পায়ের কাছে রেখে এক মনে দেবীর নাম নিন, দেখবেন সম সমস্যার সমাধান মিলবেই মিলবে।
৭. চাঁদের কুপ্রভাব কেটে যাবে: জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞদের মতে কারও জন্ম কুষ্টিতে চাঁদের অবস্থান বিগড়ে গেলে চটজলদি ২ টো কর্পূর এবং ২ টো লবঙ্গ, পান পাতায় মুড়িয়ে মা দুর্গা বা কালীর সামনে রাখতে হবে এবং এক মনে মায়ের নাম নিতে হবে। এমনটা করলে গ্রহ দোষ তো কেটে যাবেই, সেই সঙ্গে মায়ের আশীর্বাদে পরিবারে সুখ-শান্তি বজায় থাকবে।
৮. শুক্র গ্রহের খারাপ প্রভাব কমে: এমন গ্রহ দোষের কারণে কি একের পর এক সমস্যা মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে? তাহলে বন্ধু সময় নষ্ট না করে মা কালীর উদ্দেশ্যে যজ্ঞের আয়োজন করে তাতে ২ টো কর্পূর এবং অল্প করে লবঙ্গ ফেলে দিন। সেই সঙ্গে “ইং হ্রিং ক্লিং চামুন্ডায়ে বিচহে নমহ”, এই মন্ত্রটি জপ করুন। দেখবেন শুক্রের খারাপ প্রভাব কেটে যেতে সময় লাগবে না।