খাবার নিয়ে এই ১০টি কুসংস্কার মানেন নাকি ?
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস:
কুসংস্কার হলো এমন সব বিশ্বাস যেগুলো প্রায়ই একটি জাতির সাংস্কৃতিক পারিপার্শ্বিকতার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট থাকে। তবে এসবের মধ্যে ধর্মীয় দ্যোতনা হয়তো নাও থাকতে পারে।
ভারতীয় উপমহাদেশের মতো অসংখ্য ধর্ম ও ঐতিহ্যপ্রবণ সমাজে কোনো যৌক্তিক কারণ ছাড়াই অসংখ্য বিশ্বাস এবং কুসংস্কার যুগযুগ ধরে প্রচলিত থাকাটাই স্বাভাবিক। এখানে এমন কয়েকটি খাদ্য কুসংস্কার তুলে ধরা হলো।
১. দুধ
সন্ধ্যার পর কেউ দুধ ধার নিতে আসলে তাকে সাধারণত ফিরিয়ে দেওয়া হয়। কারণ কিছু চাষী এবং পশুপালনকারী জনগোষ্ঠীতে এই বিশ্বাস প্রচলিত আছে যে, এতে গরুর দুধ উৎপাদন ক্ষমতা কমে যায়। ঘর থেকে বের হওয়ার সময় দুধ পান এবং গ্লাস থেকে দুধ পড়ে যাওয়াকে একটি বাজে লক্ষণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
২. মাছ
প্রায় পুরো পুর্ব ভারতীয় জনগোষ্ঠী বিশ্বাস করেন, কোনো প্রকল্প বা যাত্রা শুরু করার সময় মাছের দিকে তাকানো একটি শুভ লক্ষণ।
৩. দই এবং চিনি
যারা ভ্রমণে যাচ্ছেন, দীর্ঘ পথ পাড়ি দিচ্ছেন বা যে শিক্ষার্থীরা পরীক্ষায় অবর্তীর্ণ হচ্ছেন অথবা ইন্টারভিউর পরীক্ষায় মুখোমুখি হতে যাচ্ছেন তারা যদি ঘর থেকে বের হওয়ার সময় দই এবং চিনির স্বাদ গ্রহণ করেন তাহলে তারা সৌভাগ্য বয়ে আনেন।
৪. লেবু
লেবু এবং আদা একসঙ্গে বেঁধে রাখলে অশুভ এবং কুদৃষ্টি থেকে রেহাই পাওয়া যায়। সাধারণত ঘর এবং কর্মস্থলের দরজায় লেবু ও আদা একসঙ্গে বেঁধে ঝুলিয়ে রাখা হয়। এক গ্লাস পানিতে একটি আস্ত লেবু ভিজিয়ে রাখা হলে তা কর্মস্থলের নেতিবাচক শক্তিগুলো শুষে নেয়।
৫. লবন
লবন পড়ে যাওয়াকে একটি অশুভ লক্ষণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এবং বিশ্বাস করা হয় এটি দুর্ভাগ্য বয়ে আনে। লবন ছুঁড়ে মারার আগে পানিতে মিশিয়ে গলিয়ে ফেলতে হবে। ঘরের কোনে ছোট বাটিতে লবন রাখলে তা নেতিবাচকতা শুষে নেয় বলে বিশ্বাস প্রচলিত আছে।
৬. তেল এবং কাসুন্দি
ভ্রমণে দীর্ঘপথ পাড়ি দেওয়ার সময় সঙ্গে তেল এবং কাসুন্দি রাখলে তা মঙ্গলজনক হয় বলে বিশ্বাস প্রচলিত আছে।
৭. ঘি
হিন্দুত্ববাদে ঘিকে পবিত্র হিসেবে বিবেচনা করা হয়। আর ঘি দিয়ে জ্বালানো বাতি নেতিবাচক শক্তিগুলোকে দূরে সরিয়ে রাখে বলেও বিশ্বাস করা হয়।
৮. পবিত্র পুদিনা
পবিত্র পুদিনাকে একটি বিশোধক খাদ্য হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এ কারণেই ঈশ্বরের প্রতি কোনো কিছু উৎসর্গ করা হলে তা আগে এই পাতা দিয়ে পবিত্র করা হয়। এছাড়া সূর্যগ্রহণ এবং চন্দ্র গ্রহণের সময় পুদিনা পাতা পানীয়ের সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া হয়।
৯. লঙ্কা
কারো ওপর অশুভ বা শয়তানের দৃষ্টি পড়লে তা দূর করতে লঙ্কা ব্যবহৃত হয়। আমাদের অনেকেই হয়তো এটা নাও বিশ্বাস করতে পারেন। কিন্তু বেশ কিছু সম্প্রদায় এবং ধর্মে এই বিশ্বাসটি মেনে চলা হয়।
১০. হলুদ
হলুদও নেতিবাচক শক্তিসমূহকে দূরে রাখে বলে কথিত আছে। আর এ কারণেই ঘরের চারদিকে হলুদ ছিটিয়ে দেওয়া হয়। এছাড়া লাল কাপড়ে বেঁধে ঘরের বিভিন্ন কোনায় ঝুলিয়ে রাখা হয় অশুভ দৃষ্টি থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য।
ভারতীয় উপমহাদেশের মতো অসংখ্য ধর্ম ও ঐতিহ্যপ্রবণ সমাজে কোনো যৌক্তিক কারণ ছাড়াই অসংখ্য বিশ্বাস এবং কুসংস্কার যুগযুগ ধরে প্রচলিত থাকাটাই স্বাভাবিক। এখানে এমন কয়েকটি খাদ্য কুসংস্কার তুলে ধরা হলো।
১. দুধ
সন্ধ্যার পর কেউ দুধ ধার নিতে আসলে তাকে সাধারণত ফিরিয়ে দেওয়া হয়। কারণ কিছু চাষী এবং পশুপালনকারী জনগোষ্ঠীতে এই বিশ্বাস প্রচলিত আছে যে, এতে গরুর দুধ উৎপাদন ক্ষমতা কমে যায়। ঘর থেকে বের হওয়ার সময় দুধ পান এবং গ্লাস থেকে দুধ পড়ে যাওয়াকে একটি বাজে লক্ষণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
২. মাছ
প্রায় পুরো পুর্ব ভারতীয় জনগোষ্ঠী বিশ্বাস করেন, কোনো প্রকল্প বা যাত্রা শুরু করার সময় মাছের দিকে তাকানো একটি শুভ লক্ষণ।
৩. দই এবং চিনি
যারা ভ্রমণে যাচ্ছেন, দীর্ঘ পথ পাড়ি দিচ্ছেন বা যে শিক্ষার্থীরা পরীক্ষায় অবর্তীর্ণ হচ্ছেন অথবা ইন্টারভিউর পরীক্ষায় মুখোমুখি হতে যাচ্ছেন তারা যদি ঘর থেকে বের হওয়ার সময় দই এবং চিনির স্বাদ গ্রহণ করেন তাহলে তারা সৌভাগ্য বয়ে আনেন।
৪. লেবু
লেবু এবং আদা একসঙ্গে বেঁধে রাখলে অশুভ এবং কুদৃষ্টি থেকে রেহাই পাওয়া যায়। সাধারণত ঘর এবং কর্মস্থলের দরজায় লেবু ও আদা একসঙ্গে বেঁধে ঝুলিয়ে রাখা হয়। এক গ্লাস পানিতে একটি আস্ত লেবু ভিজিয়ে রাখা হলে তা কর্মস্থলের নেতিবাচক শক্তিগুলো শুষে নেয়।
৫. লবন
লবন পড়ে যাওয়াকে একটি অশুভ লক্ষণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এবং বিশ্বাস করা হয় এটি দুর্ভাগ্য বয়ে আনে। লবন ছুঁড়ে মারার আগে পানিতে মিশিয়ে গলিয়ে ফেলতে হবে। ঘরের কোনে ছোট বাটিতে লবন রাখলে তা নেতিবাচকতা শুষে নেয় বলে বিশ্বাস প্রচলিত আছে।
৬. তেল এবং কাসুন্দি
ভ্রমণে দীর্ঘপথ পাড়ি দেওয়ার সময় সঙ্গে তেল এবং কাসুন্দি রাখলে তা মঙ্গলজনক হয় বলে বিশ্বাস প্রচলিত আছে।
৭. ঘি
হিন্দুত্ববাদে ঘিকে পবিত্র হিসেবে বিবেচনা করা হয়। আর ঘি দিয়ে জ্বালানো বাতি নেতিবাচক শক্তিগুলোকে দূরে সরিয়ে রাখে বলেও বিশ্বাস করা হয়।
৮. পবিত্র পুদিনা
পবিত্র পুদিনাকে একটি বিশোধক খাদ্য হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এ কারণেই ঈশ্বরের প্রতি কোনো কিছু উৎসর্গ করা হলে তা আগে এই পাতা দিয়ে পবিত্র করা হয়। এছাড়া সূর্যগ্রহণ এবং চন্দ্র গ্রহণের সময় পুদিনা পাতা পানীয়ের সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া হয়।
৯. লঙ্কা
কারো ওপর অশুভ বা শয়তানের দৃষ্টি পড়লে তা দূর করতে লঙ্কা ব্যবহৃত হয়। আমাদের অনেকেই হয়তো এটা নাও বিশ্বাস করতে পারেন। কিন্তু বেশ কিছু সম্প্রদায় এবং ধর্মে এই বিশ্বাসটি মেনে চলা হয়।
১০. হলুদ
হলুদও নেতিবাচক শক্তিসমূহকে দূরে রাখে বলে কথিত আছে। আর এ কারণেই ঘরের চারদিকে হলুদ ছিটিয়ে দেওয়া হয়। এছাড়া লাল কাপড়ে বেঁধে ঘরের বিভিন্ন কোনায় ঝুলিয়ে রাখা হয় অশুভ দৃষ্টি থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য।