অশ্রুপাতে নারীকে টক্কর দেয় কার সাধ্যি !
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
আজকের নারীদের আর কোমল বলা যায় না। পাল্টেছে তাদের সৌন্দর্য্য দেখার মাপকাঠিও। কোনো অংশেই তারা পুরুষদের তুলনায় কম নন কিন্তু তা সত্বেও কোথাও না কোথাও তাদের মধ্যে মাতৃত্বসুলভ আচরণ থেকেই যায়। আজকের নারী সমাজের হয়রানিকে টেক্কা দিতে বাইরে দুর্গারূপ ধারণ করলেও তাদের ভেতরটা সেই কোমলই থেকে যায়। আর এই কোমল হৃদয়ের জন্যই তারা নিজেদের ইমোশনকে কন্ট্রোল করতে পারেন না। সেই জন্যই হয়তো সকল মহিলাকে ছোটবেলা থেকেই শুনে আসতে হয় যে যে মেয়েরা তো কথায় কথায় কেঁদে ফেলে।
গবেষণাও ঠিক যেন একই কথা বলছে মহিলাদের সম্পর্কে. নেদারল্যান্ডের তিনবুর্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এবং ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিস্ট এড ভিঙ্গারহোয়েটস দ্বারা পরিচালিত হয়েছিল একটি গবেষণা সমিতি। মোট ৭ টি দেশের প্রায় ৫ হাজার মানুষের সঙ্গে কথা বলে দেখেছেন তিনি। গবেষণা করে জানিয়েছেন, মহিলারা বছরে ৩০ থেকে ৬৪ বার অশ্রুপাত করেন। উল্টোদিকে ছেলেদের অশ্রুপাতের পরিমান বছরে ৬ থেকে ১৭ বার। এছাড়া আরও বলেছেন মেয়েদের কান্নার ব্যাপ্তিকালও ছেলেদের তুলনায় অনেক বেশি। মেয়েদের কান্নার আয়ু গড়ে ৬-৭ মিনিট সেখানে পুরুষদের কান্নার আয়ু ২-৩ মিনিট।
আজকের নারীদের আর কোমল বলা যায় না। পাল্টেছে তাদের সৌন্দর্য্য দেখার মাপকাঠিও। কোনো অংশেই তারা পুরুষদের তুলনায় কম নন কিন্তু তা সত্বেও কোথাও না কোথাও তাদের মধ্যে মাতৃত্বসুলভ আচরণ থেকেই যায়। আজকের নারী সমাজের হয়রানিকে টেক্কা দিতে বাইরে দুর্গারূপ ধারণ করলেও তাদের ভেতরটা সেই কোমলই থেকে যায়। আর এই কোমল হৃদয়ের জন্যই তারা নিজেদের ইমোশনকে কন্ট্রোল করতে পারেন না। সেই জন্যই হয়তো সকল মহিলাকে ছোটবেলা থেকেই শুনে আসতে হয় যে যে মেয়েরা তো কথায় কথায় কেঁদে ফেলে।
গবেষণাও ঠিক যেন একই কথা বলছে মহিলাদের সম্পর্কে. নেদারল্যান্ডের তিনবুর্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এবং ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিস্ট এড ভিঙ্গারহোয়েটস দ্বারা পরিচালিত হয়েছিল একটি গবেষণা সমিতি। মোট ৭ টি দেশের প্রায় ৫ হাজার মানুষের সঙ্গে কথা বলে দেখেছেন তিনি। গবেষণা করে জানিয়েছেন, মহিলারা বছরে ৩০ থেকে ৬৪ বার অশ্রুপাত করেন। উল্টোদিকে ছেলেদের অশ্রুপাতের পরিমান বছরে ৬ থেকে ১৭ বার। এছাড়া আরও বলেছেন মেয়েদের কান্নার ব্যাপ্তিকালও ছেলেদের তুলনায় অনেক বেশি। মেয়েদের কান্নার আয়ু গড়ে ৬-৭ মিনিট সেখানে পুরুষদের কান্নার আয়ু ২-৩ মিনিট।
কান্নার ওপর ভিত্তি করে অধ্যাপক এড ভিঙ্গারহোয়েটস ‘হোয়াই অনলি হিউম্যানস উইপ: আনর্যাভেলিং দ্যা মিস্ট্রিজ অফ টিয়ারস’ নামের একটি বই ও লিখে ।