অপেক্ষা এবার ৩৪ বছরে নতুন বসন্তের
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
টার্নিং থার্টি’ ফিল্মে ত্রিশের কোঠায় পা রাখার সময় বুড়িয়ে যাওয়ার ভয়ে খিটখিটে হয়ে গিয়েছিলেন নায়িকা গুল পনাগ। তাঁর মতোই বয়স ত্রিশ পেরনোর সময় হীনমন্যতায় ভুগতে থাকেন অনেকে। কিন্তু সে ধারণা যে একেবারই ভুল, এবার সেটাই প্রমাণ করে দিলেন বৈজ্ঞানিকরা। ব্রিটেনের এক গবেষকদলের সমীক্ষায় দেখা গেছে, মহিলারা সবচেয়ে সুন্দরী এবং আবেদনময়ী হয়ে ওঠেন ৩৪ বছর বয়সে। প্রায় দু’হাজার মহিলার ওপরে করা এই সমীক্ষায় আরও দেখা গেছে, যে মহিলার পুরুষ বন্ধুর সংখ্যা যতো বেশি, বার্ধক্য তাঁর জীবনে ততই দেরি করে আসে। প্রতি সপ্তাহে নিয়ম করে কেনাকাটা করেন যাঁরা, দীর্ঘদিন যৌবন ধরে রাখেন তাঁরাও।
ফুরফুরে মেজাজে থাকাটাই মহিলাদের ক্ষেত্রে সৌন্দর্য ধরে রাখার ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বলে দাবি করেছেন ওই গবেষকরা। স্বভাবগতভাবে যাঁরা ভাল শ্রোতা হন এবং বুদ্ধিদীপ্ত রসিকতা করতে পছন্দ করেন, তাঁরাও চট করে বুড়িয়ে যান না। গবেষকদলের এক সদস্য অ্যান্ডি ফ্রেজার বলেছেন, ‘সৌন্দর্য নিয়ে নারীদের সবচেয়ে স্পর্শকাতর বিষয় হল ওজন বেড়ে যাওয়া সংক্রান্ত আলোচনা। কিশোরীদের মধ্যে ওজন বাড়ার ভয় সবচেয়ে প্রবল। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ওজন বাড়া নিয়ে দুশ্চিন্তা ক্রমশ কমতে থাকে। সাধারণত ৭৩ শতাংশ মহিলা ৩২ বছর পেরিয়ে যাওয়ার পরে ওজন নিয়ে চিন্তা করা কমিয়ে দেন। তার প্রভাবে খোলামেলাভাবে খাওয়া দাওয়া করেন। পছন্দমতো পোশাকও পরেন। সেই আনন্দই তাঁদের আরও সুন্দরী করে তোলে।’
ফ্রেজার আরও বলেছেন, সুন্দরী এবং আবেদনময়ী হয়ে ওঠার জন্য মানসিক শান্তি থাকাটা খুবই জরুরি। সমীক্ষায় দেখা গেছে, ৩০ পেরনোর পর মহিলাদের পেশাগত জীবনে স্থিতি চলে আসে। বেশিরভাগ মহিলাই ব্যক্তিগত জীবনেও পছন্দের মানু্ষের সঙ্গে থাকতে শুরু করে দেন। ফলে নারী হরমোনের ক্ষরণও স্বাভাবিক হয়। তার জেরেই তাঁরা আরও সুন্দরী হয়ে ওঠেন।’ সুখই যে সৌন্দর্যের চাবিকাঠি সেটা আবারও মনে করিয়ে দিয়ে ফ্রেজার বলেছেন, ‘কোনো মহিলার আবেদনময়ী ওঠার পিছনে তাঁর পুরুষ সঙ্গীরও বিরাট অবদান থাকে। পুরুষটি যদি তাঁর সঙ্গিনীকে নিয়মিত সময় দেন, তাঁর সৌন্দর্য এবং পোশাকের প্রশংসা করেন, তাহলে তার প্রভাব ওই মহিলার সৌন্দর্যের ওপরে পড়তে বাধ্য। আর এই সবই সাধারণত ঘটে ত্রিশ পেরনোর পরে।’
সুতরাং মেয়েরা কুড়ি পেরলেই বুড়ি এই ধারণা এবার অতীত। অপেক্ষা এবার ৩৪ বছরে নতুন বসন্তের!
ফুরফুরে মেজাজে থাকাটাই মহিলাদের ক্ষেত্রে সৌন্দর্য ধরে রাখার ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বলে দাবি করেছেন ওই গবেষকরা। স্বভাবগতভাবে যাঁরা ভাল শ্রোতা হন এবং বুদ্ধিদীপ্ত রসিকতা করতে পছন্দ করেন, তাঁরাও চট করে বুড়িয়ে যান না। গবেষকদলের এক সদস্য অ্যান্ডি ফ্রেজার বলেছেন, ‘সৌন্দর্য নিয়ে নারীদের সবচেয়ে স্পর্শকাতর বিষয় হল ওজন বেড়ে যাওয়া সংক্রান্ত আলোচনা। কিশোরীদের মধ্যে ওজন বাড়ার ভয় সবচেয়ে প্রবল। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ওজন বাড়া নিয়ে দুশ্চিন্তা ক্রমশ কমতে থাকে। সাধারণত ৭৩ শতাংশ মহিলা ৩২ বছর পেরিয়ে যাওয়ার পরে ওজন নিয়ে চিন্তা করা কমিয়ে দেন। তার প্রভাবে খোলামেলাভাবে খাওয়া দাওয়া করেন। পছন্দমতো পোশাকও পরেন। সেই আনন্দই তাঁদের আরও সুন্দরী করে তোলে।’
ফ্রেজার আরও বলেছেন, সুন্দরী এবং আবেদনময়ী হয়ে ওঠার জন্য মানসিক শান্তি থাকাটা খুবই জরুরি। সমীক্ষায় দেখা গেছে, ৩০ পেরনোর পর মহিলাদের পেশাগত জীবনে স্থিতি চলে আসে। বেশিরভাগ মহিলাই ব্যক্তিগত জীবনেও পছন্দের মানু্ষের সঙ্গে থাকতে শুরু করে দেন। ফলে নারী হরমোনের ক্ষরণও স্বাভাবিক হয়। তার জেরেই তাঁরা আরও সুন্দরী হয়ে ওঠেন।’ সুখই যে সৌন্দর্যের চাবিকাঠি সেটা আবারও মনে করিয়ে দিয়ে ফ্রেজার বলেছেন, ‘কোনো মহিলার আবেদনময়ী ওঠার পিছনে তাঁর পুরুষ সঙ্গীরও বিরাট অবদান থাকে। পুরুষটি যদি তাঁর সঙ্গিনীকে নিয়মিত সময় দেন, তাঁর সৌন্দর্য এবং পোশাকের প্রশংসা করেন, তাহলে তার প্রভাব ওই মহিলার সৌন্দর্যের ওপরে পড়তে বাধ্য। আর এই সবই সাধারণত ঘটে ত্রিশ পেরনোর পরে।’
সুতরাং মেয়েরা কুড়ি পেরলেই বুড়ি এই ধারণা এবার অতীত। অপেক্ষা এবার ৩৪ বছরে নতুন বসন্তের!