ঘরে থেকেও খিদের বহরে অবাক ?
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
এমন সমস্যায় আজকাল কমবেশি অনেকেই পড়ছেন। ঘরে থাকার দিনগুলোতে অবসর থাকা সত্ত্বেও খাওয়ার পরিমাণ গেছে বেড়ে। সিনেমা দেখতে দেখতে যেমন মুখ চলছেই, তেমনি হাতে কাজ না থাকলে বোর হয়েও হাত চলে যাচ্ছে ফ্রিজে। অতিরিক্ত খাবার খাওয়া হলেও নিয়মিত করা হচ্ছে না শরীরচর্চা। ফলে স্বাস্থ্যঝুঁকি কিন্তু বা বাসায় থাকার একটি বড় সুবিধা হচ্ছে বাড়িতে তৈরি স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার পরিমাণ বেড়েছে। এই সুবিধাকে আরও কয়েকধাপ বাড়িয়ে নেওয়া যায় ছোলা কিংবা সালাদের মতো লো ক্যালোরি স্ন্যাকস আইটেম খাদ্য তালিকায় যোগ করে। সিঙ্গারা বা পাকোড়ার মতো তেলে ভাজা খাবারের পরিবর্তে এগুলো দিয়ে ক্ষুধা নিবারণ করুন।বাড়িতে থাকার ফলে শারীরিক কসরত কমে গেছে। কাজেই ক্যালোরি বার্ন করার জায়গাই নেই কোনও। তার উপর যখন-তখন লাগছে খিদে । এই সময় খাবারের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করা বেশ বড় চ্যালেঞ্জই। তবে সময়ের খাবার সময়ে খাওয়ার অভ্যাসটি ভুলেও বাদ দেওয়া যাবে না। পাশাপাশি পাউরুটি, চাপাতি, ভাত, আলুর মতো কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার রাতে না খাওয়ার চেষ্টা করুন। ডাল, সবজি, ফল দিয়ে রাতের খাবার শেষ করুন।
দিনে নির্দিষ্ট সময় পর পর অল্প করে খান। এতে মেটাবলিজম ঠিক থাকবে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ রাতে সময় মতো খেয়ে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়া। প্রতিদিন অল্প কিছু সময় হলেও ফ্রি হ্যান্ড এক্সারসাইজ করতে হবে। এটি ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। মনে রাখবেন, শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা বজায় রেখেই এই সঙ্কটের সময়টি কাটিয়ে উঠতে হবে।
দিনে নির্দিষ্ট সময় পর পর অল্প করে খান। এতে মেটাবলিজম ঠিক থাকবে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ রাতে সময় মতো খেয়ে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়া। প্রতিদিন অল্প কিছু সময় হলেও ফ্রি হ্যান্ড এক্সারসাইজ করতে হবে। এটি ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। মনে রাখবেন, শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা বজায় রেখেই এই সঙ্কটের সময়টি কাটিয়ে উঠতে হবে।