৭ ভঙ্গি দেখলেই বুঝতে পারবেন সবকিছু
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
১. আড়াআড়ি হাত ও পায়ের সংকেত
আপনি কাউকে কিছু বলছেন। কিন্তু শ্রোতা তার দুই হাত বা দুই পা আড়াআড়ি ভঙ্গিতে রেখেছে। এ থেকে বুঝতে হবে, সে মনোযোগ দিয়ে আপনার কথা শুনছে না। এমনকি এ অবস্থায় শ্রোতার হাসিমুখও দেখা যেতে পারে। কিন্তু আসল ভাষা তার অঙ্গভঙ্গিতে প্রতিফলিত হচ্ছে।
২. হাসির সংকেত
যখন কেউ হাসছে, তখন মুখ প্রতারণা করতে পারে, কিন্তু চোখ পারে না। আন্তরিক হাসির তরঙ্গ ছড়ায় চোখ পর্যন্ত। গবেষণায় বিজ্ঞানীরা বলেন, কেউ আপনার দিকে তাকিয়ে হাসল। এই হাসিতে যদি তার দুই চোখের কোনা কুঞ্চিত হয়ে ওঠে, তবে স্পষ্ট হবে যে, হাসিটা সত্যিকারের। আর হাসিটা শুধু ঠোঁটকেন্দ্রিক হলে উল্টোটা বুঝতে হবে।
৩. কেউ আপনার অঙ্গভঙ্গি নকল করলে
এটা ইতিবাচক অর্থ প্রকাশ করে। ধরুন, আলাপকালে আপনি দুই হাত পকেটে রাখলেন, শ্রোতাও তাই করল। এমনটা ঘটলে বুঝতে হবে, শ্রোতা অবচেতনভাবে আপনার প্রতি গভীর বন্ধন অনুভব করছে।
৪. অঙ্গবিন্যাস গল্পটা বলে দেয়
ধরুন, কোনো অফিসের মধ্যে একজন হেঁটে এলেন এবং আপনি বুঝে ফেললেন তিনি হর্তাকর্তা। এর অর্থ হলো, যে ব্যক্তিটি কক্ষে ঢুকলেন, তাঁর অঙ্গবিন্যাস বলে দিচ্ছে, তিনি ক্ষমতাবান কেউ।
৫. যে চোখ মিথ্যা বলে
আমার চোখের দিকে তাকিয়ে বলো—এমন কথা প্রায়ই শোনা যায়। এর মানে হলো, মিথ্যা বলার সময় মানুষের চোখের ভঙ্গি বদলে যায়। কারো চোখে চোখ রেখে অবলীলায় মিথ্যা বলাটা খুব কঠিন।
৬. ভ্রুর ভাষা
মানুষের ভ্রু ওপরের দিকে উঠতে পারে তিন কারণে—অবাক হলে, দুশ্চিন্তা ভর করলে এবং ভীতিকর অবস্থায় পড়লে। কিন্তু পরিচিত মানুষের সঙ্গে বন্ধুসুলভ আলাপের সময় এমনটা হলে এর অর্থ হলো, সে স্বস্তিবোধ করছে না।
৭. চোয়াল যখন শক্ত
কেউ দাঁত চেপে রয়েছে বা চোয়ালগুলো শক্ত করে রয়েছে। এর অর্থ সে মানসিক চাপে জর্জরিত।
আপনি কাউকে কিছু বলছেন। কিন্তু শ্রোতা তার দুই হাত বা দুই পা আড়াআড়ি ভঙ্গিতে রেখেছে। এ থেকে বুঝতে হবে, সে মনোযোগ দিয়ে আপনার কথা শুনছে না। এমনকি এ অবস্থায় শ্রোতার হাসিমুখও দেখা যেতে পারে। কিন্তু আসল ভাষা তার অঙ্গভঙ্গিতে প্রতিফলিত হচ্ছে।
২. হাসির সংকেত
যখন কেউ হাসছে, তখন মুখ প্রতারণা করতে পারে, কিন্তু চোখ পারে না। আন্তরিক হাসির তরঙ্গ ছড়ায় চোখ পর্যন্ত। গবেষণায় বিজ্ঞানীরা বলেন, কেউ আপনার দিকে তাকিয়ে হাসল। এই হাসিতে যদি তার দুই চোখের কোনা কুঞ্চিত হয়ে ওঠে, তবে স্পষ্ট হবে যে, হাসিটা সত্যিকারের। আর হাসিটা শুধু ঠোঁটকেন্দ্রিক হলে উল্টোটা বুঝতে হবে।
৩. কেউ আপনার অঙ্গভঙ্গি নকল করলে
এটা ইতিবাচক অর্থ প্রকাশ করে। ধরুন, আলাপকালে আপনি দুই হাত পকেটে রাখলেন, শ্রোতাও তাই করল। এমনটা ঘটলে বুঝতে হবে, শ্রোতা অবচেতনভাবে আপনার প্রতি গভীর বন্ধন অনুভব করছে।
৪. অঙ্গবিন্যাস গল্পটা বলে দেয়
ধরুন, কোনো অফিসের মধ্যে একজন হেঁটে এলেন এবং আপনি বুঝে ফেললেন তিনি হর্তাকর্তা। এর অর্থ হলো, যে ব্যক্তিটি কক্ষে ঢুকলেন, তাঁর অঙ্গবিন্যাস বলে দিচ্ছে, তিনি ক্ষমতাবান কেউ।
৫. যে চোখ মিথ্যা বলে
আমার চোখের দিকে তাকিয়ে বলো—এমন কথা প্রায়ই শোনা যায়। এর মানে হলো, মিথ্যা বলার সময় মানুষের চোখের ভঙ্গি বদলে যায়। কারো চোখে চোখ রেখে অবলীলায় মিথ্যা বলাটা খুব কঠিন।
৬. ভ্রুর ভাষা
মানুষের ভ্রু ওপরের দিকে উঠতে পারে তিন কারণে—অবাক হলে, দুশ্চিন্তা ভর করলে এবং ভীতিকর অবস্থায় পড়লে। কিন্তু পরিচিত মানুষের সঙ্গে বন্ধুসুলভ আলাপের সময় এমনটা হলে এর অর্থ হলো, সে স্বস্তিবোধ করছে না।
৭. চোয়াল যখন শক্ত
কেউ দাঁত চেপে রয়েছে বা চোয়ালগুলো শক্ত করে রয়েছে। এর অর্থ সে মানসিক চাপে জর্জরিত।