শরীরে কোন রোগ থাবা বসাতে চলেছে আগেই বলে দেবে আপনার রাশি
[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞদের মতে কে কোন রাশির জাতক, তা দেখে এবং জন্মকুষ্টি বিশ্লেষণ করে অনেক আগে থেকেই জেনে যাওয়া সম্ভব আগামী সময়ে কোন কোন রোগ থাবা বসাতে চলেছে শরীরে। তাই তো বলি বন্ধু, ভবিষ্যতে যদি কোনও ধরনের রোগের খপ্পরে পরতে না চান, তাহলে এই প্রবন্ধে চোখ রাখতে ভুলবেন না। এখন প্রশ্ন হল আপনি কোন রাশির জাতক এবং সেই অনুযায়ী আপনার শরীরে কী কী রোগ বাসা বাঁধতে চসেছে?
মেষরাশি: একাধিক স্টাডির পর একথা প্রামানিত হয়ে গেছে যে এই রাশির জাতক-জাতিকাদের বয়সকালে মস্তিষ্কঘটিত নানা রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। শুধু তাই নয়, সারা জীবন ধরে মাথা যন্ত্রণা, দাঁত সম্পর্কিত নানা সমস্যা এবং নানা রকমের ত্বকের রোগে ভোগার সম্ভাবনাও রয়েছে। তাই সাবধান!
মেষরাশি: একাধিক স্টাডির পর একথা প্রামানিত হয়ে গেছে যে এই রাশির জাতক-জাতিকাদের বয়সকালে মস্তিষ্কঘটিত নানা রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। শুধু তাই নয়, সারা জীবন ধরে মাথা যন্ত্রণা, দাঁত সম্পর্কিত নানা সমস্যা এবং নানা রকমের ত্বকের রোগে ভোগার সম্ভাবনাও রয়েছে। তাই সাবধান!
বৃষরাশি: এদের শ্রবণ ক্ষমতা দারুন শক্তিশালী হয়। সেই সঙ্গে দাঁত সম্পর্কিত কোনও সমস্যায় ভোগার আশঙ্কাও কম থাকে। কিন্তু এই রাশির জাতক-জাতিকারা সারা জীবন ধরে ঠান্ডা লাগা এবং বারে বারে জ্বরে পরার মতো সমস্যায় ভুগে থাকেন। সেই সঙ্গে লেজুড় হয় থ্রোট ইনফেকশন, থাইরয়েডের সমস্যা, ঘাড়ের রোগ এহং টনসিলাইটিস মতো রোগও। তাই তো বলি বন্ধু সুস্থ থাকতে এমন সব খাবার খাওয়া শুরু করুন, যাতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি ঘটতে পারে। কারণ এমনটা হলে অনেক রোগই দেখবেন ধারে কাছে ঘেঁষতে পারবে না।
মিথুনরাশি: জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞদের মতে এই রাশির অধিকারীদের গ্রহ-নক্ষত্রের অবস্থান এমন হয় যে এদের সারা জীবন ধরে ঠান্ডা লাগা এবং শ্বাস কষ্টের মতো সমস্যায় ভুগতে হয়। প্রসঙ্গত, এদের ফুসফুসের রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনাও থাকে। তাই এই বিষয়ে সাবধান থাকাটা একান্ত প্রয়োজন।
কর্কটরাশি: জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে এই রাশির অধিকারীরা বেজায় ইমোশনাল হন। তাই তো কোনও কারণে দুঃখ পেলে সহজে তা ভুলে উঠতে পারেন না, যার প্রভাবে বারে বারে বদ-হজম এবং অ্যাসিড রিফ্লাক্সের মতো সমস্যায় ভুগে থাকেন। তাই তো বলি বন্ধু সুখে-শান্তিতে এবং সুস্থভাবে বাঁচতে ভুলেও রাগকে মনের অন্দরে পুষে রাখার ভুল কাজটি করবেন না যেন!
সিংহরাশি: এদের সাধারণত হার্টের রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। সেই সঙ্গে হতে পারে রক্ত সম্পর্কিত নানা রোগও। তাই সময় থাকতে থাকতে সাবধান হওয়ার প্রয়োজন রয়েছে বন্ধু, না হলে কিন্তু যে কোনও সময় মারাত্মক কোনও বিপদ ঘটে যেতে পারে। ৬. কন্যারাশি: এই রাশির জাতক-জাতিকাদের হজমের সমস্যা, সেই সঙ্গে ওজন বৃদ্ধি, আলসার, কনস্টিপেশন, ফুড অ্যালার্জি এবং ইটিং ডিজঅর্ডারের মতো রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও থাকে।
তুলারাশি: এরা খেতে খুব ভালবাসেন। তাই তো সারা জীবন ধরে এদের হজমের সমস্যায় ভুগে যেতে হয়। সেই সঙ্গে বাচ্চা হওয়ার ক্ষেত্রেও নানাবিধ সমস্যা দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই তো বলি বন্ধু প্রেগন্যান্সি প্ল্যানিং করার সময় সব দিক বিবেচনা তরে নিতে ভুলবেন না যেন!
বৃশ্চিকরাশি: এদের মূলত ব্লাডার ইনফেকশন, ডায়াবেটিস, সারা শরীরে যন্ত্রণা এবং পিরিয়ডের সমস্যা দেখা দেওয়ার আশঙ্কা থাকে।
ধনুরাশি: এই রাশির জাতক-জাতিকাদের নানাবিধ চোখের সমস্যা দেখা দেোয়ার আশঙ্কা থাকে। সেই সঙ্গে ওবেসিটি এবং লিভারের রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনাও থাকে।
মকররাশি: জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞদের মতে এদের নানাবিধ হাড়ের রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। সেই সঙ্গে জয়েন্টের সমস্যায় ভোগার সম্ভাবনাও থাকে। শুধু তাই নয়, এমনটাও বিশ্বাস করা হয় যে মকররাশির জাতক-জাতিকাদের চুল এবং নখের সমস্যা হওয়ার আশঙ্কাও থাকে, তাই সময় থাকতে থাকতে সাবধান হওয়ার প্রয়োজন রয়েছে। না হলে কিন্তু…
কুম্ভরাশি: এদের আর্থ্রাইটিস, হার্টের রোগ, ভেরিকোস ভেইন এবং অ্যালার্জির মতো রোগ আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
মীনরাশি: এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে এদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেজায় দুর্বল হয়। ফলে ছোট-বড় নানাবিধ রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাকে উড়িয়ে দেওয়া সম্ভব নয়। সেই সঙ্গে লেজুড় হল সংক্রমণও। তাই তো মীনরাশির জাকতদের প্রতিদিন এমন খাবার খাওয়া উচিত, যাতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি ঘটতে পারে।