May 10, 2024     Select Language
Editor Choice Bengali KT Popular বিনোদন

এই তারকাদের এই নোংরা অভ্যেসগুলি জানলে ধারেও ঘেঁষবে না কেউ  

[kodex_post_like_buttons]

কলকাতা টাইমস :

কথায় আছে, চকচক করলেই সোনা হয় না। এই প্রবাদটি মনে হয় গ্ল্যামার দুনিয়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি প্রযোজ্য। বিনোদন জগতের সেরা হলিউড দুনিয়া বাইরে দিয়ে যতোই উজ্জ্বলতা ছড়াক না কেনো, ভেতরে ঠিক ততোটাই অন্ধকার। খ্যাতিমান অনেক হলিউড তারকার জীবনের রয়েছে গোপন অতীত। হলিউড তারকাদের বিব্রতকর এমনই কিছু ব্যক্তি জীবনের তথ্য তুলে ধারা হলো:

মেগ্যান ফক্স-
হলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী মেগ্যান ফক্সকে বাইরে দিয়ে যতোই পরিষ্কার এবং পরিপাটি মনে হোক না কেনো, তাঁর বিরক্তিকর টয়লেট অভ্যাসে তিতিবিরক্ত কাছের মানুষেরা। মেগ্যানের বন্ধুদের বরাত দিয়ে ব্রিটেনের মিরর জানায়, অভিনেত্রী নাকি বেশিরভাগ সময়ই টয়লেট ব্যবহার করে ফ্ল্যাশ করতে ভুলে যান। এমনকি শুধু নিজের বাড়িতে নয়, কোথাও বেড়াতে গেলেও তিনি এই কাজটি করেন। মেগ্যানের কাছের এক বন্ধু ভাষায়, ‘ওর সঙ্গে বাস করা যায় না। সে খুবই নোংরা।’ এই অভ্যাসের কারণে বন্ধু মহলে অবশ্য কম খোঁটা শুনতে হয় না মেগ্যানকে। কিন্তু কি আর করা যাবে, যার যা অভ্যাস।

ব্রাড পিট-
খ্যাতিমান অভিনেতা এবং হলিউড দুনিয়ার অন্যতম সেরা ধনী ব্রাড পিট প্রথম জীবনে কিসের কাজ করেতেন জানেন? উত্তরটা শুনলে হয়তো আপনি ভেসে যেতে পারেন। ব্রাড পিট প্রথম জীবনে একটি রেস্তোরার সামনে মুরগির পোশাক পড়ে দাঁড়িয়ে থাকতেন। তাঁর কাজ ছিল রেস্তোরায় আসা ব্যক্তিদের সঙ্গে হাত মেলানো এবং তাদের বিনোদিত করা। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের বিনোদন জগতের সবচেয়ে প্রভাবশালী এবং শক্তিশালী ব্যক্তিত্ব ব্রাড। এমনকি অনেক মিডিয়া তো ব্রাডকে বিশ্বের সবচেয়ে আকর্ষণীয় ব্যক্তিত্ব বলেই মনে করে।

শার্লিজ থ্রন-
এক সূত্রে জানা যায়, শার্লিজ থ্রন তাঁর জীবনের কালো এই অধ্যায় সম্পর্কে বিশেষ আলোচনা পছন্দ করেন না। শুধুমাত্র খুব ঘনিষ্ঠদের সঙ্গে তিনি এই বিষয়ে কথা বলেন। এই অধ্যায়ের কথা জানা যায় ২০০৪ সালে। শার্লিজের বয়স যখন মাত্র ১৫ বছর সেই সময়ে তাঁর মা, তাঁর মদ্যপ বাবাকে হত্যা করে। বাদানুবাদের এক পর্যায়ে শার্লিজের মা গ্রার্ডা তাঁর বাবাকে গুলি করে বসেন। যদিও এই বিষয়ে গ্রার্ডার বিরুদ্ধে কখনোই অভিযোগ দায়ের করা হয়নি। কিন্তু এরপরেও এই বিষয়ে জনসম্মুখে মুখ খুলতে নারাজ শার্লিজ।

টবে ম্যাগিউরি-
‘স্পাইডারম্যান’ খ্যাত টবে ম্যাগিউরির জনপ্রিয়তা সারা বিশ্বে। কিন্তু তাঁর ব্যক্তি জীবনেও রয়েছে কালো এক অধ্যায়। সূত্রে জানা যায়, ম্যাগিউরির বাবা একজন সাজাপ্রাপ্ত ব্যাংক ডাকাত। ১৯৯৩ সালে নিজ শহরে ব্যাংক ডাকাতি করে দুবছর কারাভোগ করেছেন তাঁর বাবা। সাজাভোগের পর অবশ্য বাবাকে ক্ষমা করে দিয়েছেন ম্যাগিউরি। ১৯৯৩ সাল থেকেই ম্যাগিউরি তাঁর শহরের পরিচিত মুখ।

Related Posts

Leave a Reply