May 15, 2024     Select Language
Editor Choice Bengali KT Popular শারীরিক

প্রেগন্যান্ট? আম খাওয়ার সময় মেনে চলুন এগুলো, নচেৎ… 

[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :

সারা গরম কাল আম উপভোগ করার সময়। সুস্বাদু পাকা আম হোক বা মুখরোচক কাঁচা-মিঠে আম। যে কোনও আমই খেতে যেমন ভাল লাগে, তেমনই শরীরের পক্ষেও উপকারী। তবে আপনি যদি প্রেগন্যান্ট হন তা হলে আম খাওয়ার ব্যাপারে কিছুটা সতর্কতা মেনে চলতে হবে। আম খাওয়া এই সময় খুবই পুষ্টিকর হলেও কিছু ঝুঁকি থেকেই যায়। জেনে নিন কী ভাবে সতর্ক থেকে আম খাবেন।

উপকারিতা
আমের মধ্যে থাকে আয়রন যা রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে, ভিটামিন এ দৃষ্টিশক্তি ভাল রাখতে ও ভিটামিন সি রক্তে ফ্রি র‌্যাডিক্যালের মোকাবিলা করে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। পটাশিয়াম শরীরে তরলের ভারসাম্য বজায় রাখে ও ফাইবার হজমে সাহায্য করে। এ ছাড়াও আমের আরও অনেক গুণ রয়েছে। অন্যান্য ফলের তুলনায় মরসুমি আমে চিনির পরিমাণও বেশি থাকে। ক্যালোরি বেশি থাকার জন্য গর্ভাবস্থার তৃতীয় পর্যায়ে আম খাওয়া খুব জরুরি। এই সময় বেশি এনার্জির প্রয়োজন হয়।

ঝুঁকি
গর্ভাবস্থায় আম খুবই পুষ্টিকর। কিন্তু অনেক সময়ই আম পাকানোর জন্য ক্যালসিয়াম কার্বাইড দেওয়া হয়। যা গর্ভাবস্থায় ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে। যদি আপনার জেস্টেশনাল ডায়াবেটিস বা গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস ধরা পড়ে থাকে তা হলে আম এড়িয়ে চলাই ভাল। আবার পরিমিত পরিমাণ না খেলে ডায়রিয়া হতে পারে। যা থেকে ডিহাইড্রেশনে ভুগতে পারেন।

কী ভাবে খাবেন
আম রাসায়নিক দিয়ে পাকানো হয়। তাই খাওয়ার আগে খুব ভাল করে ধুয়ে নিন। খোসা ছাড়িয়ে নিন ও খোসার গা থেকে সরাসরি আমের শাঁস খাবেন না। সবচেয়ে ভাল হয় যদি কাঁচা অবস্থায় আম কিনে বাড়িতে পাকিয়ে নিতে পারেন। তা হলে রাসায়নিক থাকার সম্ভাবনা কম। পাকা আম কাটার পর ছুরি, হাত ভাল করে ধুয়ে নিন। স্মুদি, জুস বা আমের কোনও ডেজার্ট বানাতে হলে বেশি চিনি মেশাবেন না।

Related Posts

Leave a Reply