May 17, 2024     Select Language
Editor Choice Bengali KT Popular শারীরিক

কালপ্রিট  বি.১.৬১৭ স্ট্রেনের ছোবলে ভয়ঙ্কর বিপর্যয়ের মুখে দেশ, নতি  স্বীকার কেন্দ্রের 

[kodex_post_like_buttons]

কলকাতা টাইমস :

কোভিড মহামারীর কবলে ক্রমশ বাড়ছে শ্বাসকষ্ট। অক্সিজেনের অভাবে ইতিমধ্যেই মৃত্যুর খবর মিলেছে গোটা দেশ থেকে এরই মাঝে কেন্দ্রের বিবৃতিতে ছড়িয়েছে চাঞ্চল্য। গত একমাস আগেও করোনার বাড়বাড়ন্তের কারণ হিসেবে যে ডবল মিউট্যান্ট স্ট্রেনকে কালপ্রিট হিসেবে মানতে নারাজ ছিল কেন্দ্র, বুধবার সেই অবস্থান থেকে কিছুটা সরতে বাধ্য হল কেন্দ্র। যদিও বি.১.৬১৭ স্ট্রেন ও বর্তমান সংক্রমণ যে সরাসরি সম্পূর্ণ যুক্ত, তা মেনে নেয়নি কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক।

সম্প্রতি প্রায় ১৩,০০০ নমুনার মধ্যে প্রায় ৩,৫৩২টি ঝুঁকিপূর্ণ নমুনা খুঁজে পেয়েছে কেন্দ্র, এর মধ্যে ১,৫২৭টিই বি.১.৬১৭ স্ট্রেন। নমুনার অধিকাংশ সংগৃহীত হয়েছে মহারাষ্ট্র (৭৬১), কর্ণাটক (১৪৬), পশ্চিমবঙ্গে (১২৪); দিল্লি (১০৭); গুজরাট (১০২); ছত্তিশগড় (৭৫); ঝাড়খন্ড (৬১); ও মধ্যপ্রদেশ (৫৩) থেকে। কেন্দ্রীয় সূত্রের খবর, বি.১.৬১৭-র পাশাপাশি ব্রিটেন, দক্ষিণ আফ্রিকা ও ব্রাজিলের স্ট্রেনও ঝুঁকিপূর্ণ স্ট্রেনের তালিকায় সংযোজিত হয়েছে।

কেন্দ্রীয় সূত্রে খবর, ১,৫২৭টি বি.১.৬১৭ স্ট্রেনের নমুনায় মাত্র ২৩ জনের আন্তর্জাতিক যাতায়াতের ইতিহাস রয়েছে। স্বভাবতই এই স্ট্রেন যে গোষ্ঠী সংক্রমণের ফসল, তা স্পষ্ট জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। উক্ত স্ট্রেনের অধিকাংশের জন্মস্থান মহারাষ্ট্রে, জানিয়েছেন জাতীয় রোগ নিয়ন্ত্রক কেন্দ্রের অধিকর্তা ডঃ সুজিত সিং। যদিও এই স্ট্রেনের সঙ্গে সংক্রমণের বাড়াবাড়ির সঠিক যোগসূত্রের অভাব রয়েছে বলেই জানান সিং।

স্ট্রেন রুখতে জোরদার জিনোম সিকোয়েন্সিং ডঃ সুজিতের মতে, “জিনোম সিকোয়েন্সিং সংক্রান্ত তথ্য রাজ্যগুলিকে ফেব্রুয়ারি মাসে দুইবার, মার্চে চারবার ও এপ্রিলে চারবার পাঠানো হয়েছে।”

Related Posts

Leave a Reply