May 15, 2024     Select Language
Editor Choice Bengali KT Popular শারীরিক

কোষ্ঠকাঠিন্যে  নিমেষেই স্বস্তি এই ফলের রসে 

[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস : 
গোছালো জীবনযাত্রায় কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা খুবই সাধারণ ব্যাপার। বিভিন্ন কারণে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা হয়ে থাকে, যেমন – ফাইবারের অভাব, ফিজিক্যালি অ্যাক্টিভ না থাকা, শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে তরলের অভাব এবং অন্যান্য আরও অনেক কারণ। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় ভুগলে বেশিরভাগ সময়ই তাৎক্ষণিক স্বস্তির জন্য আমরা ওষুধ খেতে পছন্দ করি, যা পরবর্তীকালে স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর হতে পারে। তাই প্রাকৃতিক উপায়ে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সবচেয়ে ভাল। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করতে, আপনি নিয়মিত এই ফলগুলির রস খেতে পারেন।
১) প্রুনের রস
প্রুনের রস কোষ্ঠকাঠিন্যের চিকিৎসার ক্ষেত্রে অত্যন্ত উপকারি। এটি ভিটামিন সি, আয়রন, ফাইবারের দুর্দান্ত উৎস। এটি মলের মাত্রা বৃদ্ধি করে, সহজেই শরীর থেকে বের করে দিতে সহায়তা করে।
২) আনারসের জুস
আনারসে ব্রোমেলেন নামক একটি এনজাইম বর্তমান, যা কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করার সাথে সাথে, পেট ফোলাভাব এবং পেটের ক্র্যাম্পস কমাতেও সহায়তা করে। এছাড়াও, আনারসের জুস শরীরকে হাইড্রেট রাখতেও সহায়তা করে।
৩) নাশপাতির রস
কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি পেতে নাশপাতির রস অন্যতম বিকল্প। এই ফলটি ভিটামিন এবং ফাইবার সমৃদ্ধ। এটি হজম ক্ষমতাকে ঠিক রাখে। তাই, অনেক বিশেষজ্ঞরাই বাচ্চাদের হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে, নাশপাতির রস পান করানোর পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
৪) মুসাম্বির রস
মুসাম্বির রস কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করতে দুর্দান্ত কার্যকর। মুসাম্বির রসে অ্যাসিড আছে, যা শরীর থেকে টক্সিন অপসারিত করে স্বস্তি প্রদান করে। দ্রুত ফলাফলের জন্য, মুসাম্বির রসে এক চিমটে লবণ যোগ করে পান করুন।
৫) লেবুর রস
লেবুর রস ভিটামিন-সি সমৃদ্ধ, যা বদহজম দূর করতে সহায়তা করে। এছাড়াও লেবুর রস মল নরম করে, সহজেই বের করে দিতে সহায়ক। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করতে, প্রতিদিন কমপক্ষে দুই গ্লাস লেবুর জল পান করুন। ফল হাতেনাতে পাবেন।
৬) আপেল জুস
কোষ্ঠকাঠিন্যের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে অ্যাপেল জুস অত্যন্ত সহায়ক। এতে রেচক প্রভাব আছে। এতে সর্বিটল বর্তমান, যা হজম নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। এছাড়াও, আপেল জুস আয়রন সমৃদ্ধ হওয়ায়, এটি স্বাস্থ্যের জন্যও অত্যন্ত উপকারি। ৭) কমলালেবুর রস
কমলালেবু ভিটামিন-সি এবং ফাইবারের উৎস। কমলালেবুর রস, কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যার সহজেই সমাধান করে। ভিটামিন-সি হজম ক্ষমতা উন্নত করে।

Related Posts

Leave a Reply