June 18, 2024     Select Language
Editor Choice Bengali KT Popular রোজনামচা

কেজি-কেজি লাড্ডুর স্বাদ পেতে চলেছে গেরুয়া শিবির

[kodex_post_like_buttons]

কলকাতা টাইমস :

ফের একবার মোদি সরকার, সত্যি হলেও বিরোধী ‘ইন্ডিয়া’ জোটের টক্করে বেশ নড়বড়ে এনডিএ৷ সন্দেহ ৬টা পর্যন্ত গোটা দেশ মিলিয়ে এনডিএ ২৯১ পেলেও তাদের একদম ঘাড়ের কাছে দাঁড়িয়ে ‘ইন্ডিয়া’ ২৩৪টি আসন পেয়ে৷ মোদি প্রাচীরে যে ‘ইন্ডিয়া’ জোট চিড় ধরিয়েছে তাই দেখাল মহারাষ্ট্র, রায়বরেলি, অন্ধ্রপ্রদেশ, উত্তরপ্রদেশ, শ্রীনগর, মণিপুর সহ একাধিক রাজ্যের বিরোধী শিবির৷ তবে তাতে অবশ্য গেরুয়া শিবিরের কিছু যায় আসে না৷  লোকসভায় জয়ের হ্যাট্রিক করতে চলেছে এনডিএ জোট৷
আজ ভোটগণনার পর্ব এগোতেই অন্ধ্রের চন্দ্রবাবু নাইডু এবং বিহারের নীতিশ কুমারের সঙ্গে কথা বলেছেন নরেন্দ্র মোদির সেনাপতি অমিত শাহ৷ কথা বলেছেন জিতন রাম মাঝির সঙ্গেও৷ এসবের মধ্যেই এবার মঙ্গলবার দুপুরে নাড্ডার বাডি়তে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে বসল পদ্ম শিবিরের শীর্ষ নেতৃত্ব৷ আজকের এই বৈঠকের পর আগামিকাল এনডিএ জোটের বৈঠকে কী কী বিষয় উঠে আসে সে দিকেই নজর ওয়াকিবহাল মহলের৷
তবে মোদির চরম শত্রু হিসেবে পরিচিত বিরোধী শিবিরের মুখ তথা কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধি কিন্তু দেখিয়ে দিয়েছেন কিভাবে মাটি কামড়ে ধরে থাকলে সফলতা আসে৷ নানা কুকথা, আইন-আদালত করেও রাহুলকে থামাতে পারলেন না মোদি ব্রান্ড৷ রায়বরেলির মিথ ফের একবার ফিরিয়ে আনল নেহরু, ইন্দিরা, সোনিয়ার স্মৃতি৷ রাহুল ফের রায়বরেলির রাজা৷ জয়ী হলেন রাহুল৷ গান্ধি পরিবারের তৃতীয় প্রজন্ম৷ শুধু জিতলেনই না রেকর্ড ৪ লক্ষের বেশি ভোটের ব্যবধানে হারালেন ভারতীয় জনতা পার্টির প্রার্থী দীনেশ প্রতাপ সিংকে৷ জানা গিয়েছে, গণনা চলাকালীনই নাকি রাহুলের কাছে হার স্বীকার করে নেন দীনেশ প্রতাপ৷ অর্থাৎ বিধানসভায় হাহাকার উঠলেও লোকসভায় যথারীতি কংগ্রেসকে স্বমহিমায় ফেরাল রায়বরেলি৷ মা সোনিয়া গান্ধির (দেড় লক্ষের বেশি) ভোটে জেতার রেকর্ড ভেঙে জিতলেন রাহুল৷ ৪ লাখ ৭৯ হাজারের বেশি ভোটে প্রতিপক্ষকে কুপোকাত করলেন তিনি৷
যে রাহুলকে ঠেকাতে ‘পাপ্পু’ বলে কটাক্ষ করা হয়েছে৷ কংগ্রেসকে দেশছাড়া করার হুমকি দেওয়া হয়েছে৷ এইসঙ্গে ‘৪০০ পারে’র স্লোগান দিয়েছিল বিজেপি সেই রাহুলই করে বিজেপিকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে জয়ের মুকুট মাথায় পড়লেন৷ অধিকাংশ বুথফেরত সমীক্ষাও দাবি করেছিল, আগের দুবারকে ছাপিয়ে তৃতীয়বার বিরাট জয় পেতে চলেছে গেরুয়া শিবির৷ যদিও ২০২৪ লোকসভা ভোটের জনতার রায় সম্পূর্ণ ভিন্ন কথা বলছে৷ চমকে দিয়ে এনডিএকে ‘কাঁটে কা টক্কর’ দিচ্ছে ইন্ডিয়া৷ তার চেয়েও বড় কথা এবারের লোকসভা নির্বাচনে ফিনিক্স পাখির মতো পুনর্জন্ম হতে দেখা যাচ্ছে কংগ্রেসের৷ ২০১৪ এবং ২০১৯ এর ব্যর্থতার পর ১০০-র বেশি আসনে জয় পেতে চলেছে কংগ্রেস! অন্যদিকে ২২৭টি আসনে এগিয়ে রয়েছে ইন্ডিয়া জোট৷ ২০১৪ সালে সাকুল্যে ৪৪টি আসন জিতেছিল সোনিয়া গান্ধির দল৷
তবে রায়বরেলি কিন্তু কংগ্রেসে কাছে ব্যাতিক্রম৷ ১৯৫২ থেকে শুরু করে যত বার লোকসভা ভোট হয়েছে, এখানে জিতেছে হাত প্রতীকই৷ ২০-র মধ্যে ১৭ বারই৷ ইতিহাস বলছে, কংগ্রেস ছাড়া বিকল্প কাউকে ভাবেনই না রায়বরেলির ভোটাররা৷ শুরু ফিরোজ গান্ধি দিয়ে বর্তমানে রাহুল৷ ৫ বছর আগের শেষ সাধারণ নির্বাচনে গেরুয়া ঝডে় উত্তরপ্রদেশ-সহ হিন্দি বলয়ে ধুয়েমুছে সাফ হয়ে যায় কংগ্রেস৷ এমনকী উত্তরপ্রদেশে তাদের আরেক গড় আমেঠিতে স্মৃতি ইরানির কাছে হেরে যান খোদ রাহুল গান্ধি৷ বাকি বিরোধীদের হালও তথৈবচ৷ কিন্ত্ত রায়বরেলিতে যথারীতি সেই কংগ্রেস!
২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের ফল প্রকাশ হতেই দেখা গিলে উত্তর প্রদেশে মুখ থুবডে় পডে়ছে বিজেপি৷ সমাজবাদী পার্টি এবং কংগ্রেসের জোট যোগীরাজ্যে এগিয়ে রয়েছে এনডিএ-এর থেকে৷ এ বছরের শুরুতেই মহা সমারোহে রামমন্দিরের উদ্বোধন করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি৷ রামমন্দির নির্মাণকে হাতিয়ার করে উত্তর প্রদেশে ঝড় তুলতে চেয়েছিল পদ্মশিবির৷ কিন্ত্ত অযোধ্যার রামমন্দির যে লোকসভা আসনের অধীনে পডে়, সেই ফৈজাবাদেই পিছিয়ে পডে় বিজেপি৷ এই কেন্দ্রে বিজেপি হার নিঃসন্দেহে বড় ধাক্কা৷
ফৈজাবাদ এবং অযোধ্যা জমজ শহর৷ অযোধ্যা ফৈজাবাদ লোকসভা কেন্দ্রের মধ্যেই পডে়৷ রামমন্দির নির্মাণ ঘিরে নতুন রূপে সেজে উঠেছে অযোধ্যা৷ মন্দির উদ্বোধন নিয়ে বিতর্ক ছড়ালেও প্রচারে কোনও খামতি রাখেনি বিজেপি৷ কিন্ত্ত ভোটের ফলপ্রকাশ হতেই দেখা গেল মন্দির ইসু্যতে মাইলেজ পেলেন না মোদি-যোগীরা৷ গতবার তিনি এই কেন্দ্রেই প্রায় ৪ লক্ষ ৮০ হাজার ভোটে জিতেছিলেন৷ সেই তুলনায় এবার ব্যবধান কমল প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ৷ যা ‘মোদি ম্যাজিক’-এর সঙ্গে একেবারেই বেমানান৷
২০১৪ সালে মোদি এখানে জিতেছিলেন ৩ লক্ষ ৭১ হাজার ৭৮৪ ভোটে৷ নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে হারানোর পথে পেয়েছিলেন ৫৬ শতাংশেরও বেশি ভোট৷ পরের বার, ২০১৯-এ সেই ব্যবধান বাডে় অনেকটাই৷ সেবার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী শালিনী যাদবকে ৪ লক্ষ ৭৯ হাজার ৫০৫ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করেন মোদি৷ ভোট পেয়েছিলেন ৬৩.৬২ শতাংশ৷
ফৈজাবাদ কেন্দ্রে বিজেপি-র প্রার্থী লাল্লু সিং৷ সমাজবাদী পার্টির প্রার্থী অবধেশ প্রসাদ৷ দুপুর ৩টেয় নির্বাচনের কমিশনের প্রকাশ করা ফল অনুযায়ী ২০ হাজার ২৭৯ ভোটে পিছিয়ে রয়েছেন বিজেপি প্রার্থী লাল্লু সিং৷ সমাজবাদী পার্টির প্রার্থী এগিয়ে রয়েছেন সেখানে৷
তবে শুধু ফৈজাবাদ নয়, গোটা উত্তর প্রদেশেই বিপর্যয় নেমে এসেছে বিজেপির৷ মাত্র ৩৫ আসনে এগিয়ে রয়েছে গেরুয়াশিবির৷ ২০১৯ সালে সেখানে বিজেপি জিতেছিল ৬২টি আসন৷ সেখানে সমাজবাদী পার্টি এগিয়ে ৩৪ আসনে এবং কংগ্রেস এগিয়ে ৭টি আসনে৷
অন্যদিকে, মহারাষ্ট্রে দল ভাঙানোর ফল হাতে-নাতে পেল বিজেপি৷ এমনটাই বলছে শিবসেনা৷ মহারাষ্ট্রের ভোটের গ্রাফ বলছে একা বিজেপি এগিয়ে থাকলেও, ইন্ডিয়া জোট কিন্ত্ত মোট আসনের হিসাবে ঢের এগিয়ে৷
লোকসভা নির্বাচনে দ্বিতীয় সর্বাধিক আসন মহারাষ্ট্রেই৷ ৩৮টি আসন সেখানে৷ দুপুর ৫ টে পর্যন্ত গণনায় দেখা যাচ্ছে, মহারাষ্ট্রে বিজেপি ১০ আসনে এগিয়ে৷ সেখানেই বিজেপি টপকে তারা পেয়েছে ১৩ টি আসন৷ শিবসেনা (উদ্ধব বালাসাহেব ঠাকরে)-র দল একাই পাচ্ছে ৯টি  আসন৷ সেখানেই বিজেপির জোটসঙ্গী  একনাথ শিন্ডের শিবসেনা, যারা আসল শিবসেনা নামেই পরিচিত৷
প্রসঙ্গত, শিবসেনা ভেঙে বিজেপির সঙ্গে হাত মিলিয়েছিলেন একনাথ শিন্ডে ৷ উদ্ধব ঠাকরের কাছ থেকে ‘আসল’ শিবসেনার পরিচয় কেডে় নিয়েছেন৷ তার মাসখানেক পর একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হয় ন্যাশনালিস্ট কংগ্রেস পার্টির সঙ্গেও৷ অজিত পওয়ার যোগ দেন বিজেপি-শিবসেনার সরকারে৷ ভেঙে যায় শরদ পওয়ারের এনসিপি৷ পরিচয়ও খোয়াতে হয়৷ আসল-নকলের এই খেলায় কিন্ত্ত দল ভাঙা নেতারাই পর্যুদস্ত ভোটের লড়াইয়ে৷ পিছিয়ে একনাথ শিন্ডের শিবসেনা, অজিত পওয়ারের এনসিপি৷
দেড় মাস ধরে চলা নির্বাচনের পর মঙ্গলবার মণিপুরে শেষ হাসি হাসল কংগ্রেস৷ জাতি সংঘাতে দীর্ণ মণিপুর যে বিজেপিকে নাকোচ করে দিয়েছে তাই দেখাল গণনার ফল৷ দুটি আসনেই জয়ী কংগ্রেস৷ মেঘালয়ের দুটি সিটের মধ্যে তুরা আসনে জয়ী কংগ্রেস প্রার্থী সালেং এ সাংমা৷ পরাজিত এনপিপি দলের প্রার্থী তথা রাজ্যের শাসকদলের বিদায়ী সাংসদ আগাথা সাংমা৷ নাগাল্যান্ডের একমাত্র আসনেও জয়ী কংগ্রেস৷ সেখানে জয় পেয়েছেন হাত শিবিরের প্রার্থী সুপংমেরেং জামির৷ মিজোরামের একমাত্র সিট দখল করতে চলেছে সদ্য ভূমিষ্ঠ আঞ্চলিক দল ‘জোরাম পিপল’স মুভমেন্ট’৷ তবে অরুণাচল প্রদেশে দুটি আসনেই জয়ী বিজেপি৷ ত্রিপুরাতেও তাই৷ অসমের ১৪টির মধ্যে ৮ আসনে এগিয়ে পদ্মশিবির৷ ৩টি কংগ্রেসের দিকে৷ জোরহাট আসনে অবস্থান মজবুত গৌরব গগৈয়ের৷
২০ সিনেটর কেরলে আবার কংগ্রেসের হাতে এসেছে ১৪ সিট৷ বিজেপির দখলে মাত্র ১টি৷
বিজেপি তামিলনাড়ুতে ৩৯টি লোকসভা আসনের দৌডে় ফাঁকা মাঠে গোল দিয়েছে৷
অন্ধ্রের মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দেওয়ার ঘোষণা জগন মোহন রেড্ডির৷ এদিন বিকেল ৪ টে নাগাদ অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী জগনমোহন রেড্ডি তার পদ থেকে পদত্যাগ করেন৷ টিডিপি প্রধান চন্দ্রবাবু নায়ডু সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করায় তিনি ৯ জুন নতুন মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেবেন৷
আমার জম্মু-কাশ্মীরের ক্ষেত্রে বুথ ফেরত সমীক্ষায় ওমর আবদুল্লার জয়ের পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছিল৷ কিন্ত্ত, গোটা দেশের মতোই এখানেও ব্যর্থ বুথ ফেরত সমীক্ষা৷ লোকসভা নির্বাচনের সম্পূর্ণ ফল সামনে আসতেই জানা গেল পরাজীত ওমর আবদুল্লা থেকে শুরু করে মেহবুবা মুফতি৷ যদিও ভোট গণনা চলাকালীনই পরাজয় স্বীকার করে নিয়েছিলেন জম্মু ও কাশ্মীরের দুই প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লা এবং মেহবুবা মুফতি৷ বারামুলাতে নির্দল প্রার্থী তথা প্রাক্তন বিধায়ক আব্দুল রশিদ শেখের বিরুদ্ধে প্রায় ১ লক্ষ ৯৮ হাজারের বেশি ভোটে পিছিয়ে যাওয়ার পরই তারা হার স্বীকার করে নেন৷ বর্তমানে এক ইউএপিএ মামলায় তিহার জেলে বন্দী আছেন আব্দুল রশিদ৷ অন্যদিকে, অনন্তনাগ-রাজৌরিতে, ন্যাশনাল কনফারেন্স-এর প্রার্থী মিয়াঁ আলতাফ আহমেদের বিরুদ্ধে ২ লক্ষ ৭৯ হাজার ভোটে পিছিয়ে মুফতি৷ জম্মু ও কাশ্মীরের ৫টি লোকসভা আসনের মধ্যে ২টি এগিয়ে রয়েছে জম্মু ও কাশ্মীর ন্যাশনাল কনফারেন্স দল, দুটিতে এগিয়ে আছে বিজেপি আর একটিতে নির্দল প্রার্থী৷
প্রধানমন্ত্রী হওয়ার স্বপ্ন দেখেন নীতীশ কুমার৷ তিনি নিজে স্বীকার না করলেও, বিজেপি বরাবরই এই কটাক্ষ করে এসেছে৷ যদিও এখন সেই বিজেপিরই হাত ধরেছেন নীতীশ৷ লোকসভা নির্বাচনের ফলাফল যত স্পষ্ট হচ্ছে, ততই নীতীশকে নিয়ে টানাটানি শুরু হচ্ছে৷ আর এর মাঝেই বড় দাবি জেডিইউ নেতার৷ খালিদ আনোয়ার বললেন, “নীতীশ কুমারের থেকে ভাল প্রধানমন্ত্রী আর কে হতে পারে?”
এবার আসা যাক বিহারে৷ বিহারে বর্তমানে এনডিএর বন্ধু নীতীশ কুমার৷ এক্সিট পোল বলেছিল এক কথা, লোকসভা নির্বাচনের ফলাফল বলছে আরেক কথা৷ পদে পদে ঘুরে যাচ্ছে ভোটের খেলা৷ এনডিএ-কে কড়া টক্কর দিচ্ছে ইন্ডিয়া জোট৷ এনডিএ যেখানে ২৯৬ আসনে এগিয়ে, সেখানেই ২২৮ আসনে এগিয়ে ঘাডে় নিঃশ্বাস ফেলছে ইন্ডিয়া৷ ভোটে মাইলেজ পেতেই বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের দিকে হাত বাডি়য়ে দিয়েছে ইন্ডিয়া জোট৷ সূত্রের খবর, নীতীশ কুমারকে নাকি ফোন করেছেন শরদ পওয়ার৷  অন্যদিকে, বিহারের বিজেপি সভাপতি সম্রাট চৌধুরি৷
এনডিএ জোটেই থাকবেন নাকি ইন্ডিয়া জোটে আবার ফিরবেন, তা নিয়ে যখন টানাপোডে়ন চলছে, সেখানেই জেডিইউ বিধান পরিষদের সদস্য ডঃ খালিদ আনোয়ার বলেন, “নীতীশ কুমারের চেয়ে ভাল প্রধানমন্ত্রী কে হতে পারে?”

Related Posts

Leave a Reply