September 29, 2024     Select Language
Editor Choice Bengali KT Popular শারীরিক

শরীরকে দূষণ মুক্ত রাখতে খেতেই হবে এই ৫ খাবার 

[kodex_post_like_buttons]

কলকাতা টাইমস :

তদিন যাচ্ছে শহরগুলিতে ততই বাড়ছে দূষণ। রাস্তাঘাটে বের হওয়া মানেই দূষণে জর্জরিত হওয়া। স্কুল শিক্ষার্থী থেকে অফিস কর্মী, সকলেই এর শিকার। বিশেষ করে যারা বাসে, ট্রেনে, ট্যাক্সিতে যাতায়াত করেন, তাদের ওপর দূষণের প্রকোপ আরওই বেশি। কিন্তু পরিবেশকে তো আর একা বদলে ফেলা সম্ভব নয়। তাই নিজেকেই দূষণ থেকে রক্ষা করতে হবে। সুতরাং খাদ্যাভাসে বদল আনুন। দৈনন্দিন খাবারের তালিকায় পাঁচটি জিনিস রাখুন যা আপনার শরীরকে দূষণের থেকে লড়াই করার শক্তি জোগাবে।

লেবু : দেহে পর্যাপ্ত ভিটামিন সি-এর জন্য চিকিৎসকরা প্রায়ই লেবু খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। এতে যে ত্বক উজ্জ্বল হয়, তেমনই হজম শক্তিও বাড়ে। এর পাশাপাশি নিয়ম মেনে লেবু জল পান করলে ডিহাইড্রেশনকে অনেকখানি দূরে সরিয়ে রাখতে পারবেন। আবার লেবু চা পান করারও গুণ আছে। লেবু চায়ে গলার সমস্যা মিটে যাবে। তাছাড়া স্কিন ক্যানসার থেকেও রক্ষা করে লেবু।

গুড় : শীতকাল মানেই গুড়ের রমরমা। অনেকে গুড়ের গুণাগুণ না জেনে শুধু স্বাদের জন্যই খেয়ে থাকেন। গুড়ে অনেক আয়রন রয়েছে। যা শরীরে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়ায়। যা কারণে রক্তে অক্সিজেন চলাচল বৃদ্ধি পায়। স্বাভাবিকভাবেই এতে দূষণে শরীরে খারাপ প্রভাব পড়তে পারে না।

আখরোট : বেশ দামি। কিন্তু অল্পেতেই কাজ করে অনেকখানি। দূষণে মূলত শ্বাসকষ্ঠের সমস্যা হয়ে থাকে। আখরোট ফুসফুসকে দূষণ থেকে মুক্ত রাখতে সাহায্য করে। এর আরও একটি উপকারিতা আছে। মেজাজ চনমনে রাখতে আখরোটের তুলনা হয় না। দূষণে বিধ্বস্ত হয়ে বাড়ি ফিরলে বেশ ক্লান্ত লাগে। তখনই আখরোট হয়ে উঠতে পারে আপনার ইন্সট্যান্ট এনার্জির মাধ্যম।

জল : দিনে অন্তত দু’লিটার করে জল পান করার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা। দেহ থেকে দূষণ দূরে রাখতে জলের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাছাড়া পেট পরিষ্কার থাকলে এবং হজম ভালো হলে শরীরও সুস্থ থাকে। যা দূষণ থেকে লড়তে সাহায্য করে।

ক্র্যানবেরি : লাল রঙের আঙুরের মতোই দেখতে এই ফলের অনেক গুণ। এতে রয়েছে ভিটামিন সি, ই এবং এ। শরীরে ভিটামিন সি সংরক্ষিত হয় না। আর তাই খাবারের পাতে ক্র্যানবেরি থাকলেই অভাব অনায়াসেই পূরণ হবে। তাছাড়া দূষণের ফলে ত্বকে নানা ধরনের রোগ হয়। যেমন অ্যালার্জি, ব়্যাশ ইত্যাদি। ক্র্যানবেরি সেসব থেকেও আপনার ত্বককে রক্ষা করে। সংক্রমণের সঙ্গে লড়াইয়ে শক্তি জোগায়।

Related Posts

Leave a Reply