May 19, 2024     Select Language
Editor Choice Bengali KT Popular শারীরিক

দৈনন্দিন ৫টি মারাত্মক নেশার খাবার, জানলে আপনার মাথা ঘুরে যাবে 

[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
পনি কি জানেন কলার খোসা পোড়ালে যে ধোঁয়া উৎপন্ন হয় তা নাকে গেলে আপনার নেশা হয়েছে বলে অনুভব করবেন আপনি। অনেকটা কোকেনের নেশা বলেই মনে হবে। হিপ্পিরা অধিকাংশ সময় কোকেন কেনার পয়সা জোগাড় করতে না পারলে এই উপায়েই নেশার চাহিদা মেটায়।
কলার খোসা ছাড়াও আরও বহু খাবার রয়েছে, যা আমরা আখছাড় খেয়ে থাকি, কিন্তু জানি না অতিরিক্ত মাত্রায় খেলে তা থেকে আমাদের নেশা পর্যন্ত হতে পারে। মাথা ঘুরতে থাকে, চোখের সামনে ঝাপসা হয়ে আসে, চোখের সামনে সবকিছু টলতে থাকে, ইত্যাদি ইত্যাদি।
যদি আমাদের কথা বিশ্বাস না হয় তাহলে নিচে দেওয়া খাদ্যদ্রব্যগুলি চেখে দেখুন।
সুপারি : ভারতের বিভিন্ন গ্রামে সুপারি নেশার রসদ হিসাবে ব্যবহার করা হয়। সুপারিতে হাল্কা মাত্রায় উদ্দীপক থাকে। সুপারিতে নেশার তীক্ষ্ণ উপকরণ থাকে। যার ফলে অতিরিক্ত পরিমাণে সুপারি খেলে মাথা ঝিমঝিম, মাথা টলা, খিদে কম পাওয়া, অত্যন্ত সজাগ হওয়ার মতো জিনিস হতে থাকে।
কফি : দিনে এক কাপ কফি খেলে কোনও সমস্যাই হবে না। কিন্তু যদি এমন হয় যে দিনে ৩-৪ কাপ কফি ছাড়া আপনার চলছে না। তাও আবার দুধ ছাড়া ব্ল্যাক কফি। ক্যাফারিনের জন্যই কফি থেকে নেশার রসদ পাওয়া যায়। অতিরিক্ত পরিমাণ কফি খেতে থাকলে চোখের সামনের জিনিস টলবে, নেশা নেশা ভাব তৈরি হবে মাথার মধ্যে।
জায়ফল : যদি কেউ ৮ চা চামচের বেশি জায়ফল খায় তাহলে তার নেশা হওয়া অবধারিত। কোকো পাতা কোকো গাছের পাতাও আর একটি নেশাদ্রব্য বটে। এটি শরীরে উদ্দীপক হিসাবে কাজ করে। অতিরিক্ত পরিমাণে কোকো পাতা বা কোকো গুঁড়ো খেলেও তা শরীরে ভয়নাক কোনও সমস্যা তৈরি করতে পারে।
পোস্ত : পোস্ত থেকে সংগ্রহ করা হয় আফিম যা হিরোইন, মরফিন নামক নেশাজাত দ্রব্য তৈরি করতে সাহায্য করে। যদি ৬ টেবিল চামচের বেশি পোস্ত একবারে খাওয়া যায় তাহলে একটা গোটা দিন নেশা নেশা ভাব থাকে মস্তিষ্কে।

Related Posts

Leave a Reply