May 19, 2024     Select Language
Editor Choice Bengali KT Popular শারীরিক

মুরগীর মাংস নিয়ে এই কথাগুলি শুনলে আঁতকে উঠবেন !

[kodex_post_like_buttons]

কলকাতা টাইমস :

ছোট-বড় সকলেই মুরগীর মাংস খেতে ভীষণ পছন্দ করেন। অন্য নানা ধরনের মাংসের চেয়ে এটি অনেক বেশি সহজপাচ্য ও সহজলভ্য বলে সবচেয়ে বেশি মুরগীর মাংসই খাওয়া হয়ে থাকে।

এছাড়া মুরগীর মাংসের সবচেয়ে বেশি সুস্বাদু পদ রয়েছে যা অন্য মাংসের চেয়ে অনেক বেশি। খুব সহজেই এই মাংস রান্না করা যায় ও শরীরের জন্যও বেশ উপকারী। তবে এতে নানা রোগ সংক্রামিত হতে পারে। সেই খবর রাখেন কি?

এখন বাজারে গেলে লক্ষ্য করবেন, মুরগীগুলি যেন একটু বেশিই হৃষ্টপুষ্ট ও আকারে বড়। তার কারণ নানা ধরনের ওষুধ, হরমোন প্রয়োগ করে খুব কম সময়ে বেশি স্বাস্থ্যবান মুরগী প্রতিপালিত হচ্ছে ও তা বাজার থেকে সোজা চলে আসছে আমাদের পাতে। এমন মুরগী খেলে কি ধরনের ভয়ে কারণ রয়েছে তা জেনে নিন।

হিউম্যান অ্যান্টিবায়োটিক

এখনকারদিনে মুরগীর দেহে হিউম্যান অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া হয়। এতে খুব তাড়াতাড়ি বৃদ্ধি হয় মুরগীর ও এর ফলে খুব বেশি খাবার দেওয়ারও প্রয়োজন হয় না। এমন মুরগীর মাংস খেলে মানুষের শরীরেও বিরূপ প্রতিক্রিয়া হয়।

গ্রোথ হরমোনের প্রয়োগ

এখনকার বড় চেহারার মুরগীগুলির সঙ্গে আগেকারদিনের দেশি মুরগীর কোনও তুলনা হয় না। আগে মুরগী দেখতে সুন্দর না হলেও তার পুষ্টিগুণ ছিল। আর এখন মোটাসোটা চেহারার মুরগী তৈরি করা হয় নানা ধরনের গ্রোথ হরমোন ইনজেকশন দিয়ে।

ব্যাকটেরিয়ায় ভরা

এক সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, শতকরা ৯৭ শতাংশ ক্ষেত্রে মুরগীর ব্রেস্টে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ হয়ে থাকে। আর এসবেরই মূল কারণ স্বাভাবিক উপায়ে বাড়তে না দিয়ে তাড়াতাড়ি মুরগীকে বড় করে তোলার চেষ্টা করা।

মাংসে আর্সেনিক

মুরগীর মাংসে এমনকী আর্সেনিকও পাওয়া গিয়েছে। নানা ধরনের অ্যান্টিবায়োটিক, হরমোন ও ওষুধের ফলে এমন হয়।

কীভাবে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ থেকে বাঁচবেন

মাংস ধোওয়ার পরে হাত ভালো করে ধুয়ে নেবেন। মাংস ভালো করে সেদ্ধ করবেন ও সর্বোপরি তাজা মাংস নেবেন। আগে থেকে কেটে রাখা মাংস নেবেন না।

Related Posts

Leave a Reply