November 1, 2024     Select Language
৭কাহন Editor Choice Bengali KT Popular শারীরিক

 এটা মিস মানে আপনি  ‘হেভিওয়েট’ হবেনই 

[kodex_post_like_buttons]

 

জ্ঞানী -গুণীরা  বলেন ‘সকালের খাবার খাওয়া উচিত রাজার মতো।দুপুরে প্রজার মতো আর রাতে ভিখিরির মতো।’ এটাই আপনার সুস্থ্য থাকার চাবিকাঠি ।কিন্তু আমরা প্রায়ই জলখাবারের সময় হয় কৃপণ হয়ে উঠি নাহলে খাবার খাই ই না।কিন্তু এতে আপনি যে যথেষ্ট মেদবহুল হয় উঠতে পারেন তা জানেন কি ? শরীরের জন্য জলখাবার খুব জরুরি।ডাইটিসিয়ান সোমা দে বলেন, একটা গাড়ি চলার জন্য যেমন জ্বালানির প্রয়োজন হয়, তেমনি রাতের বেলার দীর্ঘ ঘুমের পর সারা দিনে শরীরের বিভিন্ন কাজের জন্য সকালের খাবার গুরুত্বপূর্ণ।বিশেষ করে যেসব বাচ্চা স্কুলে যায়, তারা যদি ভালোভাবে জলখাবার না করে, তাহলে তাদের স্মৃতিশক্তি কমে যেতে পারে।যাঁরা ওজন কমানোর জন্য ডায়েট করছেন, তাঁরা যদি সকালের খাবার না খান, এটি তাঁদের রক্তে চর্বির পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে পুষ্টিহীনতা দেখা দেয়।

সঠিক ওজন ধরে রাখতে

ওজন কমাতে চান কিংবা শরীরকে সঠিক মাত্রায় ধরে রাখতে চাইলে  চেষ্টা করুন সকালের খাবার ঠিকমতো করতে। কেননা, সকালের ভরপেট জলখাবার পর দুপুরে আরেকটু কম খাবেন।রাতে হালকা খাবার খেতে হবে।অর্থাৎ আপনার মাঝে যে অতিরিক্ত খেয়ে ফেলার প্রবণতা, সেটি শুধু সকালে সঠিক পরিমাণে খেয়ে কমানো সম্ভব।

শরীরের বিপাকীয় ক্ষমতা বাড়াতে

জলখাবার শরীরের বিপাকীয় ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।সারা দিনে কাজের জন্য যে পরিমাণ শক্তির প্রয়োজন, তা মূলত সকালের নাশতার মাধ্যমে আসে।কিন্তু কেউ যখন এটি বাদ দিয়ে যান, তখন শরীর নতুনভাবে কাজ করতে পারে না।ফলে শরীরের কর্মক্ষমতা হ্রাস পেতে থাকে।

মনোযোগ বাড়াতে

একসময় ছিল, খুব কম সময়ে একটা বিষয় বুঝে ফেলতাম, কিন্তু এখন আর পারি না—যাঁরা এ ধরনের সমস্যায় ভুগছেন, তবে একটু ভেবে দেখুন, আপনার সকালে ঠিকমতো খাওয়া হচ্ছে কিনা ? জলখাবার ঠিকমতো না খেলে আমাদের মনোযোগে ব্যাঘাত ঘটে।এক গবেষণায় দেখা গেছে, যাঁরা সকালে স্বাস্থ্যকর টিফিন  করেন, তাঁদের কাজের গতি অন্যদের তুলনায় ভালো থাকে।

দীর্ঘ সময়ের জন্য সুস্থ থাকতে

প্রতিদিন সকালে পরিবারের সবার সঙ্গে বসে খাওয়াটা মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য খুব দরকার।এতে আপনার পরিবারের সঙ্গে সকালটা মধুর ভাবে শুরু হয় তাতে যতদিন ভালো থাকে সুসম্পর্ক গড়ে ওঠে।

Related Posts

Leave a Reply