May 11, 2024     Select Language
Editor Choice Bengali KT Popular শারীরিক

ভুল ভাঙুন, গায়নোকলজিস্ট মানেই কিন্তু এটা নয়…. 

[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :

নারীদের বিভিন্ন প্রয়োজনে গায়নোকলজিস্ট দেখানোর প্রয়োজন হতে পারে। তবে এ ক্ষেত্রে অনেকেরই ভুল ধারণা রয়েছে। এ ধরনের কয়েকটি ভুল ধারণা তুলে ধরা হলো এ লেখায়।
১. পিরিয়ডের সময় গায়নোকলজিস্ট দেখানো যাবে না
এ বিষয়টি অনেক নারীরই ধারণা থাকে। তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রে এটি প্রযোজ্য নয়। কিছু পরীক্ষা অবশ্য পিরিয়ডের সময় করা যায় না। তবে জরুরি প্রয়োজন হলে পিরিয়ডের সময়ও গায়নোকলজিস্ট দেখানো যেতে পারে। এ বিষয়ে চিকিৎসকরা বলেন, আপনার প্রয়োজনীয়তার ওপর বিষয়টি নির্ভরশীল। আপনি যদি অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং গায়নোকলজিস্ট দেখানো প্রয়োজন হয়ে পড়ে তাহলে তা তাড়াতাড়ি করাই ভালো।
২. সব এসটিডি পরীক্ষা স্বয়ংক্রিয়
সব সেক্সুয়ালি ট্রান্সমিটেড ডিজিজ (এসটিডি) বা যৌনবাহিত রোগ পরীক্ষা স্বয়ংক্রিয়ভাবেই করা হয় বলে মনে করেন অনেক নারী। কিন্তু বিষয়টি ভুল। আপনি যদি গায়নোকলজিস্টের কাছে গিয়ে সঠিকভাবে সমস্যাটি বর্ণনা না করেন তাহলে রোগ নির্ণয় করা কঠিন। এ কারণে আপনার নিজেকেই উদ্যোগী হতে হবে। সব সমস্যা খুলে বলতে হবে চিকিৎসকের কাছে।
৩. আপনার ওজন মাপা হবে
অনেক গায়নোকলজিস্ট রোগীর প্রয়োজন অনুযায়ী দেহের ওজন মাপতে চান। তবে সবক্ষেত্রে এর প্রয়োজন হয় না। আপনি চাইলে দেহের ওজন বৃদ্ধি কিংবা কম যাই হোক না কেন, চিকিৎসকের সঙ্গে সে বিষয়ে আলোচনা করতে অস্বীকৃতি জানাতে পারেন। তবে মনে রাখতে হবে, গায়নোকলজিস্টে যদি ওজন নেন তাহলে তা প্রয়োজনের জন্যই নিয়েছেন।
৪. ব্যক্তিগত তথ্য দিতে লজ্জা নয়
আপনার চিকিৎসার স্বার্থেই গায়নোকলজিস্টের কাছে ব্যক্তিগত তথ্য প্রকাশ করার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। অনেকেই মনে করতে পারেন সংবেদনশীল এ তথ্য নিয়ে চিকিৎসক হয়ত পরে বন্ধুদের সঙ্গে হাসাহাসি করবেন। কিন্তু এ বিষয়টি বাস্তবে ঘটে না কারণ বহু রোগীই এ ধরনের সমস্যায় চিকিৎসকের কাছে যান। আর এ ধরনের পরিস্থিতি সামলানোর জন্য গায়নোকলজিস্ট অভ্যস্ত। এ ক্ষেত্রে রোগীর সংবেদনশীল তথ্য তারা গোপন রাখতেই অভ্যস্ত।

Related Posts

Leave a Reply