May 2, 2024     Select Language
Editor Choice Bengali KT Popular শারীরিক

সংকটের নাম সর্দি-কাশি

[kodex_post_like_buttons]

কলকাতা টাইমস :

আবহাওয়া পরিবর্তনের এই সময়টা প্রায় প্রত্যেকের জন্যই ভয়ংকর। সকালে হাল্কা শীত, দুপুরে রোদ, রাতে আবার হাল্কা শীত। একই দিনে বার বার এই পরিবর্তনে সর্দি, জ্বর, কাশি লেগেই আছে। হয়তো গলাটা হাল্কা ব্যথা করছে বা হাঁচি দিচ্ছেন বারবার। কাশি হচ্ছে একটু পরপরই। এমন অবস্থায় কী করবেন সেটা জানাতে বাংলা ট্রিবিউনের এবারের আয়োজন।

লবণ জল : গলা ব্যথায় কুসুম গরম পানিতে লবণ মিশিয়ে গড়গড়া করতে পারেন। সে ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে পানি যেন খুব গরম না হয়, বা লবণের পরিমাণ যেন অতিরিক্ত না হয়। অতিরিক্ত গরম পানি বা লবণে গলা বা গাল পুড়ে যেতে পারে। চাইলে সাথে একটু হলুদের গুঁড়া মিশিয়ে নিতে পারেন। এ ছাড়া গলা ব্যথায় খাবার পানি হিসেবে গরম পানি খাওয়া ভালো। গরম পানি খেতে না চাইলে স্যুপও খেতে পারেন।

হলুদ দুধ : দুধের সঙ্গে হলুদ মিশিয়ে খাওয়া শরীরের ব্যথা কমানোর জন্য অনেক পুরনো ঘরোয়া পদ্ধতি। গলা ব্যথা, হাল্কা কাশি বা সর্দিতে খুব ভালো কাজ করবে হলুদ দুধ। এ ছাড়া তখন খাবার খাওয়ার রুচি নষ্ট হয়ে যায়। দুধ সে পুষ্টির অভাবও পূরণ করবে।

মধু : মধু দ্রুত শরীর গরম করে। এমনিতে মধু খেতে সমস্যা হলে চা, কফি, লেবু মেশানো গরম জলে মধু মিশিয়ে খেতে পারেন। তাতে গরম জলের উপকার পাওয়া যাবে, আবার মধুর উপকারিতাও পাওয়া যাবে।

আদা-তুলশি : গলা ব্যথা, ঠাণ্ডা, কাশিতে অন্যতম আদা, তুলশি ছেঁচে তার সাথে মধু মিশিয়ে খেলে প্রচুর উপকার পাওয়া যায়।

কালোজিরা ভর্তা : সর্দি কাশিতে কালোজিরা ভর্তা খুব ভালো কাজ করে। গরম ভাতের সঙ্গে হাল্কা ঝাল কালোজিরা ভর্তা খেলে নাক পরিষ্কার হয়ে যাবে।

গরম ভাঁপ : নাক বন্ধ থাকলে গরম পানির ভাঁপ নিতে পারেন। তাতে নাক পরিষ্কার হবে। গলা ব্যথাও কমবে।

সরিষার তেলে মাখা ভাত : গরম ভাত একটু সরিষার তেলে মেখে খেলে সেই ঝাঁঝে নাক পরিষ্কার হবে। এ ছাড়া শুকনো মরিচ ভর্তা বা সরিষা ভর্তা খেলেও সর্দিতে আরাম হবে। কাশি থাকলে খাওয়ার সময় সাবধান থাকবেন। হুট করে গলায় খাবার আটকে গেলে কাশিতে আরও অস্বস্তি তৈরি হতে পারে।

Related Posts

Leave a Reply