May 7, 2024     Select Language
৭কাহন Editor Choice Bengali KT Popular

কারাগারের কয়েদির চেয়েও খারাপ অবস্থায় পড়েন এরই দেশের প্রেসিডেন্টরা 

[kodex_post_like_buttons]
কলকাতা টাইমস :
র্তমান সময়ে ‘প্রেসিডেন্ট’ উচ্চারণ করলেই আমাদের মনে শব্দটি উচ্চারণ করলেই আমাদের মনে কেন জানি রাশিয়া কিংবা আমেরিকার প্রেসিডেন্টের ছবি ভেসে ওঠে। আর চ্যান্সেলরের বেলায় জার্মানি। কিন্তু আপনি জানেন কি এই সকল দেশের প্রেসিডেন্টগণ কতটা সুখী? এই সকল দেশের প্রেসিডেন্টগণ ব্যক্তিগত জীবনে কতটা সুখী তা বলা মুশকিল হলেও প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ব্যক্তিগত চিকিৎসক জানিয়েছেন, ট্রাম্পের স্বাস্থ্য  হওয়ার আগে যথেষ্ট ভালো ছিল কিন্তু আমেরিকার প্রেসিডেন্টদের হওয়ার পর তার এ স্বাস্থ্য অক্ষুণ্ণ থাকেনি । গবেষকরা জানিয়েছেন, প্রত্যেক মার্কিন প্রেসিডেন্টই নানা কারণে স্বাস্থ্যগতভাবে চাপে থাকেন। এ কারণে তাদের আয়ু গড়ে ২.৭ বছর কমে যায়।
বহু বছর ধরেই দেখা গেছে, বিভিন্ন দেশের শীর্ষ রাজনৈতিক নেতারা মানসিকভাবে প্রচণ্ড চাপে থাকেন। এতে তাদের চোখের কোনের চামড়া ভাজ হয়ে যায় ও মুখমণ্ডলে বলিরেখা পড়ে। এ ছাড়া তাদের চুল পেকে যায় ও কারো কারো চুল পড়ে যায়। গবেষণায় তারা নিশ্চিত হন যে, বিজয়ী ও পরাজিত প্রার্থীর মাঝে স্বাস্থ্যগত ব্যাপক পার্থক্য সৃষ্টি হয়। নির্বাচনে বিজয়ী প্রার্থীর আয়ু প্রায় তিন বছর কমে যায়। প্রেসিডেন্ট হওয়ার কারণে এ বিপর্যস্ত অবস্থার বিষয়টি নিয়ে গবেষণা করেছেন কয়েকজন গবেষক।
এক গবেষণায় তারা জানিয়েছেন, প্রতিদিন অফিস করায় শারীরিক ও মানসিক চাপে এ প্রভাব পড়ে। অন্যদিকে ২০১১ সালের এক গবেষণায় দেখা গেছে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট হওয়ায় একজনের কারাগারের কয়েদির চেয়ে বেশি চাপ পড়ে না। যাই হোক, সাম্প্রতিক গবেষণাটি সোমবার প্রকাশিত হয়েছে ব্রিটিশ মেডিক্যাল জার্নালে। আর এতে প্রেসিডেন্টের স্বাস্থ্যগত বিষয়টি নতুন করে আলোচনায় এসেছে। গবেষণাপত্রটির লেখকরা জানিয়েছেন, প্রেসিডেন্ট পদে জয়লাভ করা মূলত স্বাস্থ্যের জন্য হুমকিস্বরূপ। তারা এতে ১৭টি দেশের প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রীর পদপ্রার্থী হওয়ার পরেও যারা জয়লাভ করতে পারেননি, তাদের অন্তর্ভুক্ত করেন। এতে তারা বিজয়ী ও পরাজিত উভয়েরই স্বাস্থ্যগত বিষয় তুলনা করেন এবং তা থেকে স্বাস্থ্যগত নানা তথ্য সংগ্রহ করেন।

Related Posts

Leave a Reply