May 5, 2024     Select Language
Editor Choice Bengali KT Popular ব্যবসা ও প্রযুক্তি

এই দশকে বিশ্বজুড়ে সবচেয়ে বেশি ডাউনলোড হয়েছে যে অ্যাপগুলি 

[kodex_post_like_buttons]

কলকাতা টাইমসঃ

বিগত দশকে কোন কোন অ্যাপের সর্বোচ্চ চাহিদা ছিল বিশ্বজুড়ে? দশক শেষের আগে তারই হদিশ দিলো ফ্রানসিস্কোর ‘অ্যাপ অ্যানি’ নামক মোবাইল ডেটা অ্যানালিটিকস এক সংস্থা।  ২০১০ সালে প্প্রতিষ্ঠিত হয় এই সংস্থা। তারা ২০১০ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত যে অ্যাপগুলি সব থেকে বেশি ডাউনলোড হয়েছে তার প্রথম ১০টির একটি তালিকা প্রকাশ করেছে।

বিশ্বজুড়ে সবচেয়ে বেশি ডাউনলোড করা হয়েছে যে ১০টি অ্যাপে

১. ফেসবুক: তালিকার সবার উপরে যথারীতি রয়েছে ফেসবুক। গুগলের সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম অর্কুট-কে এতটাই টক্কর দিতে শুরু করে যে, শেষ পর্যন্ত বন্ধ হয়ে যায়  অর্কুট। ২০০৪ সালে আত্মপ্রকাশ। ২০১৯-এর সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ফেসবুক ইউজারের সংখ্যা ২৪৫ কোটির বেশি। যা প্রতিদিন বাড়ছে।

২. ফেসবুক মেসেঞ্জার: হোয়াসঅ্যাপের থেকেও বেশি ডাউনলোড হয়েছে এই অ্যাপটি। ২০১১ সালে অ্যান্ড্রয়েড এবং আইওএস প্ল্যাটফর্মে লঞ্চ করে। ফেসবুকের বন্ধু তালিকায় থাকা যে কেউ এই অ্যাপের মাধ্যমে ইউজারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন।

৩. হোয়াটঅ্যাপ: ফেসবুকের সঙ্গে এক নিঃশ্বাসে যে অ্যাপটির নাম নেওয়া হয় সেটি হল হোয়াটসঅ্যাপ। টেক্সট ছাড়াও অডিও, ভিডিও, ছবি, ডকুমেন্ট ফাইল সেন্ড করা যায় এই প্ল্যাটফর্মে। প্রতিদিন এর ইউজারের সংখ্যা বাড়ছে। প্রায়ই নতুন নতুন ফিচার যোগ হচ্ছে হোয়াটসঅ্যাপে।

৪. ইনস্টাগ্রাম: ফেসবুকের এই অ্যাপটি সেলিব্রিটিদের পছন্দের তালিকার শীর্ষে রয়েছে। ২০১০ সালে লঞ্চ করে ইনস্টাগ্রাম। এর মাধ্যমে মূলত ছবি এবং ভিডিও শেয়ার করা হয়। অন্যান্য ছবি শেয়ারিং অ্যাপের তুলানায় ইনস্টাগ্রামে ছবির কোয়ালিটি অনেক ভাল। ইতিমধ্যেই এর ইউজারের সংখ্যা ১০০ কোটি ছাড়িয়েছে।

৫. স্ন্যাপচ্যাট: ২০১১ সালে বাজারে আসে এই অ্যাপ। ফটো শেয়ার ও এডিটিং করা যায় এই চ্যাটিং অ্যাপে।

৬. স্কাইপ: এই অ্যাপটিতে মূলত ভিডিও শেয়ারিং করা যায়।

৭. টিকটক: ২০১৭ সালে চীনের বাইরে হাজির হয় এই অ্যাপ। তারপর থেকে দ্রুত জনপ্রিয় হয়েছে অ্যাপটি। এতে ভিডিও এডিটও করা যায়।

৮. ইউসি ব্রাউজার: চীনের আলিবাবা গ্রুপের এই ব্রাউজিং অ্যাপ তালিকায় অষ্টম স্থান দখল করছে। এশিয়ার কিছু এলাকায় গুগল ক্রোমের থেকেও ইউসি ব্রাউজার বেশি ব্যবহার হয়।

৯. ইউটিউব: গুগলের এই প্ল্যাটফর্মটি ভিডিও শেয়ারের জন্য অন্যতম জনপ্রিয় একটি অ্যাপ। ২০০৫ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি লঞ্চ করে ইউটিউব। তারপর থেকে এর জনপ্রিয়তা বেড়েই চলেছে।

১০. টুইটার: ২০০৬ সালে লঞ্চ করে মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফর্ম টুইটার। ২৮০ ক্যারেক্টারের মধ্যে রাখতে হয় এই সোশ্যাল মিডিয়ার যে কোনও পোস্ট। এখানে ছবিও পোস্ট করা যায়।

Related Posts

Leave a Reply